বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > St Xavier's Controversy: শুধু সাদা, কালো নাকি ভিতরে আছে বড় ছক, HT বাংলা-র অনুসন্ধান

St Xavier's Controversy: শুধু সাদা, কালো নাকি ভিতরে আছে বড় ছক, HT বাংলা-র অনুসন্ধান

সেন্ট জেভিয়ার্স বিতর্ক প্রশ্ন তুলেছে বহু কিছু নিয়েই। 

সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক নিয়ে বিতর্কের কথা অনেকেই জেনে গিয়েছেন। কিন্তু ইতিমধ্যে বদলেছে পরিস্থিতি। বদলে যাওয়া পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে কী বলছেন তিনি, সেই অধ্যাপক?

আচমকাই পাওয়া গেল নম্বরটা। সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের যে প্রাক্তন অধ্যাপকের ছবি নিয়ে সারা দেশের সংবাদমাধ্যম ইতিমধ্যেই খবর প্রকাশ করে ফেলেছে, সেই অধ্যাপকের ব্যক্তিগত ফোন নম্বর। হাতঘুরে যত ক্ষণে এসে পৌঁছোল তাঁর নম্বর, তত দিনে বেশ কয়েকটি ইংরেজি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলে ফেলেছেন তিনি। একটি-দু’টি বাংলা সংবাদমাধ্যমকেও মতামত জানিয়ে ফেলেছেন। তাই তাঁর মত জেনে ফেলেছেন অনেকেই। তবু হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার তরফে যখন তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হল, তখন পরিস্থিতি কিছুটা বদলেছে। 

কেন?

যে বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে এত কিছু, ইতিমধ্যেই সেখানকার প্রাক্তনী এবং ছাত্রছাত্রীরা প্রতিবাদ করতে শুরু করেছেন। সে খবরও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়া এবং সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে। সে খবর কি পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রাক্তন অধ্যাপক?

অবশ্যই পেয়েছেন। বললেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে পড়ুয়াদের এই প্রতিবাদ তাঁকে অভিভূত করে দিয়েছে। এমন অভূতপূর্ব কিছু ঘটতে পারে, তা তিনি ভাবতে পারেননি। কেন পারেননি? সেই উত্তরে পৌঁছোনোর আগে একবার ধাপে ধাপে দেখে নেওয়া যাক, এই ঘটনা।

হালে এক ইংরেজি সংবাদমাধ্যমের সূত্রে জানা যায়, গত বছরের অক্টোবর মাস নাগাদ সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ে বিতর্ক শুরু হয় সেখানকার এক অধ্যাপককে নিয়ে। তিনি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় স্নান পোশাক পরে একটি ছবি দেন। তবে সেটি দিয়েছিলেন ‘স্টোরি’ আকারে— এমনই শোনা যায়। অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টা পরে সেই ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে চলে যাওয়ার কথা। 

কিন্তু ইতিমধ্যেই নাকি সেটি কোনও এক পড়ুয়ার নজরে পড়ে। সেই পড়ুয়া যখন অধ্যাপকের ছবিটি দেখছিলেন, তখন সেটি আবার নজরে পড়ে তাঁর মায়ের। তিনি সেই ছবি নিজের স্বামী অর্থাৎ পড়ুয়ার বাবাকে দেখান। বাবা সেই ছবির স্ক্রিনশট রাখেন এবং তা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে জানান। জনৈক বিকে মুখোপাধ্যায় নামক ব্যক্তির চিঠিতে নাকি দাবি করা হয়েছিল, অধ্যাপকের এমন ছবি কুরুচিকর। এবং তা তাঁর ছাত্র অর্থাৎ কি না বিকে-বাবুর সন্তান দেখছেন— সেটিও অভিপ্রেত নয়।

এর পরেই ডেকে পাঠানো হয় অধ্যাপককে। পরে অধ্যাপক অভিযোগ করেন, তাঁকে জোর করে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছিল। এবং বন্ধ ঘরে বিভাগের অন্য অধ্যাপকদের ‘বিচারসভা’য় তাঁকে রীতিমতো হেনস্থা করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ার সেই ছবির প্রিন্ট আউট নিয়েও তাঁকে দেখানো হয়। পরবর্তী সময়ে অধ্যাপক থানায় অভিযোগ জানান, তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে গিয়েছে— এই মর্মে।

এর পরে কেটে গিয়েছে বহু মাস। সেই অধ্যাপক এখন শহর ছেড়েছেন। অন্য রাজ্যে বেসরকারি এক প্রতিষ্ঠানে তিনি অধ্যাপক হিসাবে আবার কাজ শুরু করেছেন। গঙ্গা-পদ্মায় বহু জল বয়ে গিয়েছে। ঠিক তখনই সংবাদমাধ্যম সূত্রে প্রকাশ্যে এসেছে এই খবর।

কী হয়েছে এর পরে?

সমাজের নানা স্তরে প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। যদিও এর বেশির ভাগটাই সোশ্যাল মিডিয়া কেন্দ্রিক। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই নিজের স্নান পোশাকের ছবি দিয়ে অধ্যাপকের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। অনেকেই ঘটনাটি নিয়ে সরাসরি মতামত জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আচরণের প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্দরে কী হয়েছে?

পড়ুয়াদের সূত্রে জানা গিয়েছে, নিজেদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে তাঁরা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন। প্রতিবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং  নির্দিষ্ট দিনে (১২ অগস্ট) বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রী সেখানে কালো পোশাকে হাজির হয়েছেন। তাঁরা ক্যান্টিন চত্বরে একজোট হয়েছেন, নিজেদের উদ্যোগের প্রতি সম্মান দেখিয়েছেন। শুধু তাই নয়, পরিচয় গোপন রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও এক অধ্যাপক নাকি ইংরেজির এক ক্লাসে গিয়ে শিক্ষার্থীদের এমন কথাও বলেছেন, ‘বাইরে এমন কিছু হলে তোমরা কী করতে?’ উত্তরে পড়ুয়াদের অনেকেই নাকি বলেছেন, ‘প্রতিবাদ করতাম।’ তখন সেই পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক অধ্যাপক নাকি প্রশ্ন করেছেন, ‘এখানে তাহলে করছো না কেন?’ 

এসবই ঘটনার পালে অন্য হাওয়ার জোগান দিয়েছে। এবার আসা যাক, অন্য এক গোষ্ঠীর কাছে। তাঁরা অভিভাবক। হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার তরফে এমন চার জনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, প্রত্যেকেই বলেন, ছেলে-মেয়ের ভবিষ্যতের কথা ভেবে, তাঁরা নিজেদের নাম বা পরিচয় প্রকাশ করতে চান না। ঘটনাচক্রে আবার তাঁরা চারজনেই বাবা। 

এই ঘটনা প্রসঙ্গে কী বলছেন চার অভিভাবক? হুবহু তুলে দেওয়া হল।

অমলবাবু (নাম পরিবর্তিত): শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যখন, তার নিজস্ব কিছু ডেকোরাম থাকে। প্রত্যেক পড়ুয়া তো বটেই, প্রত্যেক শিক্ষক-শিক্ষিকাকেও তা মেনে চলতে হয়। তা না হলে সমস্যা হতে পারে। অধ্যাপককে সমর্থন করি না। 

বিমলবাবু (নাম পরিবর্তিত): যে কেউ যে কোনও ধরনের পোশাক পরতে পারেন। কিন্তু তিনি যদি অধ্যাপক হন, তাহলে নিজের যে কোনও ছবি ছাত্রছাত্রীদের হাতে পৌঁছোনোর আগে সাবধান থাকা উচিত। কারণ পড়ুয়াদের কাছে শিক্ষক-শিক্ষিকার ইমেজ খুব গুরুত্বপূর্ণ।

কমলবাবু (নাম পরিবর্তিত): বন্ধ ঘরে অন্য অধ্যাপকদের সঙ্গে প্রাক্তন অধ্যাপকের আলোচনার বিষয়টি নিয়ে এখনও কিছু জানি না। ফলে মন্তব্য করতে পারব না। আমাদের বাড়ির ছেলেমেয়েরা ভালো করে পড়াশোনা করুক, এইটুকু চাই। এর বেশি কিছু বলতে পারব না। 

ইন্দ্রজিৎবাবু (নাম পরিবর্তিত): এই অধ্যাপকের ব্যক্তিগত কিছু ছবি তাঁর ‘প্রাইভেট’ অ্যাকাউন্ট থেকে কোনও এক ছাত্র দেখেছেন। আশা করাই যায়, এই ছাত্র প্রাপ্তবয়স্ক। তিনি কী দেখছেন, তার উপরেও তো তাঁর বাবা-মায়ের খবরদারি চলতে পারে না। যদি ধরেও নিই, তিনি অন্যায্য কিছু করছেন, বাবা-মায়ের অধিকার আছে, তাঁকে শাসন করার, তাহলেও অধ্যাপকের সিদ্ধান্ত নিয়ে মন্তব্য করা— কোনও যুক্তিতেই মেনে নেওয়া যায় না। আর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কি চাকরি দেওয়ার আগে এমন কোনও চুক্তি করিয়ে নিয়েছিল— যেখানে লেখাছিল অধ্যাপকদের এমন ছবি দেওয়া যাবে না— তাহলে সেটিও সামনে আসুক। বিতর্ক সেখানেই শেষ হবে। আরও একটি প্রশ্ন আছে, এখানে একজন মহিলা না থেকে, অধ্যাপক পুরুষ হলেও কি একই ঘটনা ঘটত? পুরুষ অধ্যাপকদের সোশ্যাল মিডিয়া খুঁজলে এমন কিছু পাওয়া যাবে না তো?

এ তো গেল অভিভাবকদের কথা। এবার আসা যাক, পড়ুয়াদের কথায়। ঘটনার প্রেক্ষিতে কী বলছেন পড়ুয়ারা?

এই ঘটনা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্দরে একটা হিল্লোল তুলেছে। সাবেক এবং রক্ষণশীল ভাবধারা নিয়েই এখনও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে বলেই মত বহু ছাত্রছাত্রীর। তাঁদের মতে, এই ঘটনা এবং তা নিয়ে সমাজের নানা স্তরে আলোচনা ও প্রতিবাদে সেই রক্ষণশীলতার গোড়াতেই কিছুটা আঘাত আনতে পেরেছে। 

ইংরেজি বিভাগের ছাত্র রঞ্জন (নাম পরিবর্তিত)-এর মতে, ‘এমন প্রতিবাদের ঘটনা যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটতে পারে, তা কেউ কখনও ভাবেননি। আমরা ওঁর ক্লাস করিনি ঠিকই। তাই ওঁকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি না। কিন্তু ওঁর পাশে আছি।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নন্দিনী (নাম পরিবর্তিত) তাঁর প্রতিবাদ জানাতে বাকিদের মতোই একদিন কালো পোশাক পরে এসেছিলেন। তাঁর কথায়, ‘অন্য বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের বন্ধুদের থেকে শুনেছি, কীভাবে বিভিন্ন সামাজিক ইস্যুতে তাঁরা নিজেদের মতামত খোলা মনে জানান। এখানে সেই সুযোগ প্রায় নেই। গণতান্ত্রিক অধিকার তো থাকা উচিত। স্বল্প পরিসরে এই প্রতিবাদও সেই হিসাবে একটা বড় ধাপ।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক পড়ুয়া অবশ্য এর মধ্যে ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিতও দেখতে পাচ্ছেন। যেমন কিশোর (নাম পরিবর্তিত)। তাঁর বক্তব্য, ‘সত্যিই যে কোনও অভিভাবক ওই চিঠি পাঠিয়েছিলেন, তার প্রমাণ আছে কি? এমনও তো হতে পারে রক্ষণশীল ভাবধারার সঙ্গে ওই অধ্যাপক একমত হতে পারছিলেন না বলেই, তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য কেউ কেউ এমন এক অভিষন্ধি আঁটেন!’ ইংরেজি বিভাগের আর এক ছাত্র বিশু (নাম পরিবর্তিত)-র কথায়, ‘বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো বাঁচে এই বিশ্ববিদ্যালয়। যেন বাকি পৃথিবীর থেকে আলাদা। এর নিয়ম আলাদা। এর কাঠামো আলাদা। বাকিদের সঙ্গে এক পথে চলতে না পারলে, আসলে যে কোনও লাভ নেই, তা বোঝা উচিত নীতি নির্ধারকদের। তাতে যেমন পড়ুয়াদের ক্ষতি, তেমনই ক্ষতি তাঁদেরও।’ বিশুর কথার সূত্রে নন্দিনী বলে ওঠেন, ‘ওঁদের বোঝা উচিত, অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান।’

আর সেই অধ্যাপক, কী বলছেন তিনি?

পুরোটাই সোশ্যাল মিডিয়া আর সংবাদমাধ্যম সূত্রে জেনেছেন তিনি। আগের কথার সূত্র টেনে বললেন, ‘যত দিন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম, ওখানকার বাতাসে হাঁপিয়ে যেতাম। নিয়মের অতি কড়াকড়ি, সব কিছুর উপর নজরদারি তো ছিলই, যা ছিল না, তা হল বক্তব্য প্রকাশের স্বাধীনতা।’ সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের কোনও ইউনিয়ন নেই। ফলে তাঁদের মত প্রকাশের কোনও জায়গা নেই। এটি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পড়ুয়াদের সামনে দুটো রাস্তাই খোলা থাকে, হয় নতি স্বীকার করো, নয় অপসারণ। এই কঠোর পরিস্থিতির মধ্যেও যে ওঁরা আমার হয়ে প্রতিবাদ করছেন, সেটাই আমার জন্য অনেক।’

খুব বেশি দিন নয়, মাত্র মাস দুয়েক ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছিলেন তিনি। তার মধ্যেই যে এভাবে ছাত্রছাত্রীদের সহমর্মিতা তিনি পাচ্ছেন, তাতে গর্বিত বলেও জানান এই অধ্যাপক। বলেন, এই ঘটনা শুনে তাঁর চোখে জল এসেছে। ‘হয়তো সঠিক কিছু করেছিলাম, তাই ওঁরা আমার পাশে এভাবে দাঁড়িয়েছেন। বিরোধীদের মুখ বন্ধ করে দেওয়া যায় না সব সময়ে। ভারতীয় হিসাবে প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার আছে যা তাঁরা অন্যায্য এবং অন্যায় বলে মনে করছেন, তার প্রতিবাদ করার। পড়ুয়াদেরও সে অধিকার আছে। আমি ওঁদের ধন্যবাদ জানাই। ওঁদের দেখে মনে হয়, এখনও ভালো কিছুর আশা আছে।’

তবু পড়ুয়ারা অবশ্য এত কিছু জানেন না। তাঁদের অনেকেই এই অধ্যাপককে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন না। কিশোরের কথায়, ‘শুধু ওঁর জন্য প্রতিবাদ করছি না আমরা। ওঁর মতো যাঁরা, যাঁদের সঙ্গে এমন কিছু হলে হয়তো কেউ জানতে পারেন না, তাঁদের জন্যও প্রতিবাদ করছি।’ তাঁর সঙ্গে একমত রঞ্জন আর বিশুও। নন্দিনী শুধু জুড়ে দিলেন, ‘আরও একটা উদ্দেশ্যও আছে। বন্ধ দরজা-জানলাগুলো খুলে দিতে হবে। মুক্ত বাতাস চাই। বাইরের বাতাস। তাতে আখেরে লাভ হবে সকলেরই। কারণ তাতে সকলেই প্রাণভরে শ্বাস নিতে পারবেন।’ 

দেশ যখন স্বাধীনতার ৭৫ বছর সম্পূর্ণ করল, তখন সে রকম স্বাধীন বাতাসের সন্ধানেই পড়ুয়ারা। যেখানে জোর করে ব্যক্তিস্বাধীনতার গলা চেপে ধরা হয় না, রক্ষণশীলতার অজুহাতে লিঙ্গবৈষম্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয় না, কাউকে কোনও বিশেষ পোশাকে দেখে ভালো লাগলে, প্রকাশ্যে শালীনতা রেখেই অন্য কেউ তাঁর প্রশংসা করে যান। আর ভালো না লাগলে? এড়িয়ে যান, পাত্তা দেন না। লুকিয়ে ছবি তুলে তার চর্চা করার রুচি দেখান না কেউই। 

এমন খোলা বাতাসে শ্বাস নিতে চান তাঁরা— জানালেই পড়ুয়ারাই।

 

 

টুকিটাকি খবর

Latest News

তাপপ্রবাহের মাঝে বৃষ্টির সুখবর! সোমে খেলা ঘুরিয়ে বর্ষণের সম্ভাবনা কোথায় কোথায়? এবার লোকাল ট্রেন থেকেও বেরল ধোঁয়া, আতঙ্কিত যাত্রীরা, তুলকালাম কাণ্ড ব্যান্ডেলে কোলে ৩ বছরের কেশব! মা হতে চলেছেন মধুবনী, লিখলেন ‘Pregnant’, সঙ্গে ইভিল আই ইমোজি মাত্র ১৩ বলেই ইতিহাস, IPL-এ এমন এক রেকর্ড গড়লেন ধোনি, যা কল্পনাও করা যায় না কোন রহস্যের সমাধান করবেন ‘ফেলুবক্সী’ সোহম, প্রকাশ্যে ছবির প্রথম ঝলক অস্কার পেলেও ‘জয় হো’ কম্পোজ করেননি রহমান! কোন সত্য ফাঁস করলেন রাম গোপাল? আইপিএলে ব্রাত্য হয়ে এবার পূজারার পথে কাউন্টিতে নাম লেখালেন ভারতীয় পেসার ভাঙড়ে শওকত মোলার নামে পড়ল পোস্টার, উঠল তৃণমূল বিধায়ককে গ্রেফতারের দাবি পিছল মেট্রো ইন দিনোর মুক্তির দিন, সেপ্টেম্বর নয়, কবে আসছে আদিত্য-সারার ছবি? আপাতত হচ্ছে না বহু প্রতীক্ষিত মোদী-মাস্ক বৈঠক, সফর পিছিয়ে দিলেন টেসলা প্রধান

Latest IPL News

মাত্র ১৩ বলেই ইতিহাস, IPL-এ এমন এক রেকর্ড গড়লেন ধোনি, যা কল্পনাও করা যায় না আইপিএলে ব্রাত্য হয়ে এবার পূজারার পথে কাউন্টিতে নাম লেখালেন ভারতীয় পেসার শ্রবণশক্তি হারাতে পারেন! ধোনি মাঠে নামতেই ডি'ককের স্ত্রীর ঘড়িতে নয়েজ অ্যালার্ট ধোনি ব্যাট করতে এলেই বোলাররা ভয় পেয়ে যায়, অকপট রাহুল কেন ভারতের সেরা ফিল্ডার, বোঝালেন আরও একবার,KL-কে ফেরাতে অবিশ্বাস্য ক্যাচ জাদেজার জয়ের চেষ্টায় মরিয়া হয়ে নিয়ম ভেঙেছে ২ দল, লোকেশ ও রুতুরাজকে উচিত শিক্ষা দিল BCCI IPL-এ ইতিহাস মহেন্দ্র সিং ধোনির, বিশ্বের প্রথম উইকেটকিপার হিসেবে গড়লেন এই নজির দিনের শেষে জিততে ভালো লাগে, মনে হয় সব সিদ্ধান্ত সঠিক নিয়েছি- কেএল রাহুল RCB-র আড্ডার মাঝে হঠাৎ কেন দীনেশ কার্তিকের স্ত্রীর কথা তুললেন বিরাট কোহলি? ওদের সঙ্গে আবার দেখা হবে- হেরেই ঘরের মাঠে বদলা নেওয়ার হুমকি দিলেন রুতুরাজ

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.