বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > Sudha Murthy: তিরিশ বছরে একবারও ঘুরতে যাননি দু’জনে, স্বামীর ব্যাপারে আর কী বললেন সুধা মূর্তি

Sudha Murthy: তিরিশ বছরে একবারও ঘুরতে যাননি দু’জনে, স্বামীর ব্যাপারে আর কী বললেন সুধা মূর্তি

তিরিশ বছরে একবারও ঘুরতে যাননি দুজনে (Twitter)

সম্প্রতি ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন সুধা মূর্তি দ্য কপিল শর্মা শোতে এসেছিলেন অতিথি হিসেবে। সঙ্গে অভিনেত্রী রবিনা ট্যান্ডন এবং অস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র প্রযোজক গুনীত মঙ্গারও ছিলেন ওই পর্বে। কপিলের শোতে নিজের জীবন নানা আকর্ষণীয় দিক নিয়ে কথা বলছিলেন সুধা মূর্তি।

সম্প্রতি ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন সুধা মূর্তি দ্য কপিল শর্মা শোতে এসেছিলেন অতিথি হিসেবে। সঙ্গে অভিনেত্রী রবিনা ট্যান্ডন এবং অস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র প্রযোজক গুনীত মঙ্গারও ছিলেন ওই পর্বে। কপিলের শোতে নিজের জীবন নানা আকর্ষণীয় দিক নিয়ে কথা বলছিলেন সুধা মূর্তি। প্রসঙ্গত, জীবন নিয়ে তাঁর নানা উৎসাহমূলক কথাবার্তা সকলেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করে। পেশায় এক সময় ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন সুধা। তবে নারায়ণ মূর্তির স্ত্রীয়ের একটি কথাই এই পর্বে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে নেয়।  তিনি এবং তার স্বামী ইনফোসিসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ মূর্তি গত ৩০ বছরে একদিনও ছুটি কাটাতে যাননি। দুজনে মিলে সংস্থা শুরুর পর কেটে গিয়েছে দীর্ঘ সময়‌‌। সুধার মুখে এই কথা শুনেই রীতিমতো তাজ্জব বনে যান উপস্থিত দর্শকরা। 

আরও পড়ুন: ওজন কমাতে এটি দেদার খান? অজান্তেই ঘনিয়ে আসছে বড় বিপদ

আরও পড়ুন: বয়স সত্তর হোক বা আশি, ৩ খাবার খেলে চাঙ্গা তরুণ থাকবে হার্ট

১৯৮১ সালে নারায়ণ মূর্তি ইনফোসিস শুরু করেন, গোড়া থেকেই তিনি তাঁর কাজের সঙ্গে সম্পূর্ণ জড়িয়ে ছিলেন। ফলে সংসারের কাজকর্ম চালানোর জন্য সুধার উপর নির্ভর করতেন নারায়ণ। সুধা মূর্তি এই দিন বলেন, যখন তাঁরা ইনফোসিস শুরু করেন, পরের ৩০ বছর কোথাও ছুটি কাটাতে যাননি, কারণ স্বামী সবসময় কাজ করতেন। নারায়ণ মূর্তি বছরে ২২০ দিন সফর করতেন। তাই সুধা কখনই তাঁর কাছ থেকে কিছু আশা করেননি। একইসঙ্গে সুধা বলেন, তিনি বাড়িতেই বাচ্চাদের লালনপালন করেছেন‌। বাড়িতে কী হচ্ছে না হচ্ছে সে নিয়ে নারায়ণের কোনও ধারণা ছিল না। যখন তাঁদের বাচ্চারা বিদেশ যায়, তখন নারায়ণ বুঝতে পারেন এর পিছনে সুধার ভূমিকা কতটা। পরে তিনি সুধাকে নিজের কেরিয়রের পথে এগিয়ে যেতে বলেন‌। এমনকি স্ত্রীর পাশে থেকে তাঁকে সমর্থনও করেন।

প্রসঙ্গত সুধা ১৪টি জাতীয় দুর্যোগের সময় সক্রিয়ভাবে কাজ করেছেন। সুনামি হোক, খরা হোক, কোভিড হোক তাঁকে সবসময় মানুষের কাজেই পাওয়া যায়। এই দিন সুধা তাঁর সাফল্যের কৃতিত্ব প্রয়াত বাবা আরএইচ কুলকার্নিকে দেন। তিনি একজন সার্জন ছিলেন। বাবা তাঁর ইঞ্জিনিয়ারিং হওয়ার স্বপ্নকে সমর্থন জোগান। সেই সময়ে এটি মহিলাদের পেশা হিসাবে দেখাই হত না।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup 

বন্ধ করুন