ভারতের বৃহত্তম কারুশিল্প মেলা, সুরজকুণ্ড মেলা প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে আয়োজিত হয়। এই মেলাটি ইতিমধ্যেই ২০২৫ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং বেশিরভাগ মানুষ এই মেলা দেখতে যান। এই মেলাটি হরিয়ানার ফরিদাবাদ জেলায় আয়োজিত হয় যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা কারিগর, শিল্পী এবং তাঁতশিল্পীরা মেলায় স্টল স্থাপন করেন। এই মেলাটি অনেক বড় এবং বেশিরভাগ মানুষ এটি পুরোপুরি পরিদর্শন করতে সক্ষম হয় না। এমন পরিস্থিতিতে, আমরা আপনাকে সেই জিনিসগুলি সম্পর্কে বলছি যার জন্য মেলা বিখ্যাত এবং আপনার অবশ্যই এই জিনিসগুলি অন্বেষণ করা উচিত।
সুরজকুণ্ড আন্তর্জাতিক কারুশিল্প মেলায় দেখার মতো জিনিস
হস্তশিল্প এবং তাঁত
সুরজকুণ্ড মেলা ভারত এবং অন্যান্য দেশের হস্তশিল্পের জন্য পরিচিত, যার মধ্যে রয়েছে মৃৎশিল্প, বস্ত্র, কার্পেট এবং কাঠের কাজ। এছাড়াও, মেলায় কার্পেট, কুশন, হাতের তোয়ালে, এপ্রোন, কাঠের ও লোহার স্টুল এবং চেয়ারের মতো তাঁত সম্পর্কিত জিনিসপত্রও রয়েছে। আপনি মেলা থেকে এই সমস্ত জিনিসপত্র কিনতে পারবেন। বিদেশীরাও মেলায় আসেন, তাই তুর্কি হস্তশিল্পীরা তাদের প্রদীপের আলো নিয়ে সুরজকুণ্ড মেলায় এসেছেন।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং প্রদর্শনী
এই মেলায় ভারতের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতিফলন দেখা যায়। এখানে আপনি মহারাষ্ট্রের লাবণী, রাজস্থানের কালবেলিয়া, পাঞ্জাবের ভাঙড়া, কেরালার কথাকলি, ওড়িশার ডালখাই, ঝুমার এবং রণপা, মধ্যপ্রদেশের নিমার এবং মটকি লোকনৃত্য, জম্মু ও কাশ্মীরের রউফ এবং দুমহাল লোকনৃত্য, মণিপুরের জাগোই, চোলম, থাং-তা এবং রাস লীলার মতো নৃত্য দেখতে পাবেন। এছাড়াও, আপনি এখানে লোকসঙ্গীতও শুনতে পাবেন।
বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা খাবার
মেলায় আপনি বিভিন্ন ধরণের খাবার পাবেন। এখানে আপনি পোহা, ডাল বাফলা, সীখ কাবাব, ভুট্টার কিস, ভোপাল গোশত কোরমা, পালক পুরি, চাক্কি কি শাক, মালপুয়া, জালেবি, মাওয়া বাটির মতো সুস্বাদু সব খাবারের স্বাদ নিতে পারবেন।
প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরে ত্রুটি থাকলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।