বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > Symptoms And Treatment Of Epilepsy: থেমে থেমে খিঁচুনি, মৃগী নয় তো? জেনে নিন প্রতিকার

Symptoms And Treatment Of Epilepsy: থেমে থেমে খিঁচুনি, মৃগী নয় তো? জেনে নিন প্রতিকার

থেমে থেমে খিঁচুনি, মৃগী নয় তো? জেনে নিন প্রতিকার (Shutterstock)

Symptoms Of  Epilepsy: হঠাৎ করেই হাত পা অবশ হয়ে চোখের সামনে পড়ে যাচ্ছে একজন মানুষ। মৃগী রোগীর এমন দৃশ্য অনেকেরই দেখা। মস্তিষ্কের তড়িদীয় ভারসাম্যে সমস্যা হলে মৃগী রোগ দেখা দেয়। কমবেশি এক থেকে দুই মিনিট এই সমস্যা স্থায়ী হয়। সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা শুরু হলে সমস্যা গুরুতর আকার নেয় না।

মৃগী রোগ একটি স্নায়বিক রোগ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হঠাৎ হঠাৎ খিঁচুনি শুরু হয়। চিকৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে নিউরোলজিক্যাল ডিজিজ বলে। এই রোগের প্রকৃত কারণ জানা যায় না। তবে মনে করা হয় ব্রেন স্ট্রোক, মস্তিষ্কের ত্রুটি, মস্তিষ্কে আঘাত বা কোনও ধরনের সংক্রমণের কারণে মৃগী হয়ে থাকে।

শিশুদের থেকে শুরু করে বয়স্কদের মধ্যে এই রোগ দেখা যায়। এই সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা চলতে চলতে অজ্ঞান হয়ে যায় বা খিঁচুনি আসে। এমন অনেক দৃশ্য আমার সিনেমায় দেখে থাকি। কিন্ত আমাদের এর কারণগুলো জানা নেই। অনুমান করা হয় জনসংখ্যার ১% মৃগী রোগে আক্রান্ত। মৃগী রোগে হঠাৎ করে মস্তিষ্কে তরঙ্গের সৃষ্টি হয় এবং আক্রান্ত ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যায়। তাঁদের আচরণে দেখা যায় অস্বাভাবিকতা। এই অস্বাভাবিকতাগুলি হঠাৎ করেই হয় এবং মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কাজকে বন্ধ করে দেয়।

২৬ মার্চ আন্তর্জাতিক মৃগী রোগ সচেতনতা  দিবস। তাই এই নিয়ে আলোচনা এখন তুঙ্গে। কীভাবে সচেতন হওয়া যায় বা কী কী জিনিস এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা আগাম জেনে নেওয়া ভালো।

কীভাবে বুঝবেন মৃগী রোগের লক্ষণ

যখন দেখবেন আক্রান্ত ব্যক্তির সারা শরীর শক্ত যাচ্ছে।

হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। তবে তা বেশিক্ষণের জন্য স্থায়ী হয় না।

অজ্ঞান হওয়ার পাশাপাশি আসবে অস্বাভাবিক খিঁচুনি।

দাঁতে দাঁত লেগে যাওয়া।

খিঁচুনির পর মাথাব্যথা। দুর্বল হয়ে শুয়ে থাকা ইত্যাদি।

মস্তিষ্কের বেশ কিছু কোষ এর জন্য দায়ী হতে পারে। মস্তিষ্কেকে মধ্যে অস্বাভাবিক ঝটকা এর কারণ। এই বৈদ্যুতিন ঝটকা যখন মস্তিষ্কের ছড়িয়ে পরে তখনই অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, খিঁচুনির মতো গুরুতর লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

মৃগী রোগের চিকিৎসা কী?

ড্রাগ থেরাপি এই রোগের জন্য ভালো। এই থেরাপি মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কার্যকলাপ কমিয়ে দেয়। তবে রোগী যেন নিয়মিত ওষুধ খায় সেই দিকে নজর দিতে হবে।

ড্রাগ থেরাপি কার্যকর না হলে, যদি পরীক্ষায় ব্রেন টিউমারের মতো লক্ষণ ধরা পড়ে সেক্ষেত্রে অপারেশন করা যেতে পারে।

আরেকটি পদ্ধতি হল বৈদ্যুতিক পেসমেকার, যা খিঁচুনিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

তবে এটি যদি খুবই সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায় তাহলে অবশ্যই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নেওয়া উচিত।

টুকিটাকি খবর

Latest News

RR vs DC: পন্তের হাত ধরে ডিআরএস নিতে বাধ্য করলেন কুলদীপ, আউট হলেন বাটলার- ভিডিয়ো শিবসেনায় যোগ দিয়েই একনাথের গুণগান গোবিন্দার, লোকসভায় লড়ছেন নাকি? ‘সাপখোপ বিশেষ…’, উলুপি একা নয়, সৃজিতের মোট ৪টি বল পাইথন আছে, জানালেন মিথিলা রিল লাইফ পুত্রবধূকেই বউমা করতে চান নন্দিনী! শাশুড়ির প্রশংসায় অরুণিমা বললেন কী? RR vs DC: রিয়ান ঝড়ের পর, শেষ ওভারে আবেশের বাজিমাত, পরপর দুই ম্যাচে হার দিল্লির দেশের সবচেয়ে ধনী মহিলা সাবিত্রী জিন্দাল যোগ দিলেন BJPতে, ছাড়লেন কংগ্রেস টলিউডে অসফল, সেটারই প্রতিশোধ রাজনীতির ময়দানে নিচ্ছেন হিরণ! দাবি দেবের 'অডিশন না নিয়েই বাদ দিয়েছে...' অভিনেত্রী হতে কী কী সহ্য করেছেন আরত্রিকা? প্রসূণের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ খগেনের, নির্বাচন কমিশনে নালিশ ঠুকল তৃণমূল শনি থেকে ঝেঁপে বৃষ্টি? শুক্রে কেমন থাকবে বাংলার আবহাওয়া? রইল পূর্বাভাস

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.