১। এক গরিব লোকের ঘরে চোর এসে আতিপাতি করে খুঁজে, নিয়ে যাওয়ার মতো কিছুই পেল না। হতাশ হয়ে চোর যখন চলে যাচ্ছে-
লোক: (শুয়ে শুয়ে) দরজাটা বন্ধ করে যেও।
চোর: (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) দরজা খোলা থাকলেও সমস্যা নেই। আপনার ঘরে কেউ ঢুকবে না।
(আরও পড়ুন: হাসলে নাকি আয়ু বাড়ে! তাহলে এখনই পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, আর হাসুন প্রাণভরে)
২। ছোটবোন বলছে দিদিকে, ‘দিদি, তুই সব সময় বাবার কাছে নিজের জন্য চাস। আমার জন্য কিছুই চাস না।’
দিদি: ও মা! কই, চাই তো!
বোন: কী চাস?
দিদি: তোর জন্য খুব হ্যান্ডসাম আর বড়লোক একজন জামাইবাবু!
(আরও পড়ুন: হাসতে হাসতে পেটে খিল! দিনের সেরা ৫ জোকস পড়েছেন? যারা পড়ছে, তাদের হাসি থামছে না)
৩। জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রচণ্ড গরমে এক দুপুরে কোনেও একটা প্রেক্ষাগৃহে এক বিচিত্রানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। ঘটনাচক্রে সে দিন এয়ারকন্ডিশনার যন্ত্র বিকল থাকায় শুধু পাখার ব্যবস্থা ছিল। তবু গরমের প্রচণ্ডতায় কয়েক জন অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাঁদের সঙ্গে সঙ্গে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।
হঠাৎ এক বয়স্ক লোককে মেঝেতে হামাগুড়ি খেয়ে পড়তে দেখলেন তাঁরই পাশে বসা ফার্স্ট এইডের ট্রেনিং নেওয়া মহিলা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে উবু হয়ে বসে ভদ্রলোককে পরামর্শ দিলেন, ‘মাথাটা দুই হাঁটুর মধ্যে গুঁজে চুপচাপ বসে থাকুন। মাথায় রক্ত চলাচল হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।’
ভদ্রলোক যতবারই উঠে বসতে চান, মহিলাটি তত বারই তাঁকে জোর করে দুই হাঁটুর মধ্যে মাথা গুঁজে বসে থাকতে বাধ্য করেন আর বলেন, ‘এই তো এক্ষুনি সব ঠিক হয়ে যাবে।’
না পেরে ভদ্রলোক শেষে চেঁচিয়ে উঠে বললেন, ‘একটা লোকের চশমা হারিয়ে গেলে তা খোঁজার কোনেও অধিকারও কি থাকবে না? আমি তো আমার চশমা খুঁজছিলাম মেঝেতে।’
(আরও পড়ুন: উইকেন্ডে একটু মজা তো করতেই হবে! ৩ মিনিট মনখুলে হাসুন, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। এক লোক দোকানে গিয়েছে চা খেতে। চায়ে চুমুক দিতে সে বলল, ‘এহ হে, কী দিয়েছেন এইটা? এটার মধ্যে তো পেট্রলের গন্ধ!’
দোকানদার নির্বিকার ভঙ্গিতে বলল, ‘তাহলে এইটা চা না, কফি। কারণ আমাদের চায়ে লোকে কেরোসিনের গন্ধ পায়!’
(আরও পড়ুন: সপ্তাহের প্রথম কাজের দিন মন ভালো রাখতেই হবে, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, থাকুন মজায়)
৫। রোগী: ডাক্তারবাবু, চশমা নেওয়ার পর কি আমি এ-বি-সি-ডি পড়তে পারব?
চিকিৎসক: অবশ্যই পারবেন।
রোগী: এবার দেখব, কোন ব্যাটায় বলে আমি ইংরেজি পারি না।