গৃহস্থের উন্নতি কে না চায়! প্রত্যেকেই নিজের জীবনকে আরও সমৃদ্ধ করতে প্রতিদিন নানান ভাবে চেষ্টা করে যান। আন্তরিক পরিশ্রমের কমতি রাখেন না অনেকেই। তবে বহু পরিশ্রমের পর কাঙ্খিত ফল সহজে পান না অনেকেই। এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে সংসারে আয়, সম্পত্তি বাড়িয়ে দিতে ফেংশুই মতে উঠে আসছে নানান টিপস। বলা হচ্ছে, বাড়ির মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান হ বাথরুম। বাথরুমে যদি এই বিশেষ ধরনের গাছগুলি রাখা যায়, তাহলে সংসার থেকে অর্থ, অন্নের অভাব তো হবেই না বাড়বে সম্পত্তিও। দেখে নেওয়া যাক ফেংশুই মতে কিছু টিপস।
বাথরুম কেমন রাখতে হবে?
ফেংশুই মতে বাথরুম যদি অপরিষ্কার থাকে তাহলে তাতে নেতিবাচক এনার্জি জমা হয়। যার ফলে বাড়িতে ঝগড়া, অশান্তি, অর্থাভাব লেগে থাকে। ফলে বাথরুমকে সঠিকভাবে পরিচর্যা করা খুবই দরকার। এছাড়াও বাথরুমের সমস্ত কল, নালা কাজ করছে কি না দেখে রাখতে হবে। সমস্ত যন্ত্র সচল থাকা প্রয়োজন। নয়তো তা নেতিবাচক এনার্জির আঁতুর ঘর হয়ে ওঠে।
অর্থভাগ্য তুঙ্গে রাখতে বাথরুমে এই গাছ প্রয়োজন
গোল্ডেন প্যাথোসকে অনেকেই মানিপ্ল্যান্ট হিসাবেও চেনেন। এই গাছকে বাছরুমে রাখলে বাড়িতে অর্থাভাব হয় না, এমনকি বাড়ে সম্পত্তিও, বলছে ফেংশুই মত। এছাড়াও বাড়িতে একটি পজিটিভ এনার্জি দিয়ে থাকে এই গাছ। বাথরুমের জলের জায়গার কাছে রাখুন এই গাছ।
বাড়িতে শান্তি রাখতে বাথরুমে এই গাছ লাগান
বাথরুমের পিছনের দিকে রাখুন এই লাকি ব্যাম্বু ট্রি। এতে সংসারে শ্রীবৃদ্ধি যেমন হয় তেমনই , গৃহস্থে আসে শান্তি। এতে অর্থ সম্পত্তির পরিমাণও বেড়ে যায়। ঘরের যাবতীয় নেগেটিভ এনার্জি দূর করে এই গাছ। পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং? শরীরে এই মারাত্মক রোগটি নীরবে দানা বাঁধছে না তো!
স্নানের জায়গার কাছে রাখুন এটি
যে জায়গায় স্নান করেন তার কাছে রাখুন ফার্ন। এতে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে জ্ঞানের উন্মেষ হয় বলে দাবি ফেংশুই মতে। এতে সংসারে সদস্যের বুদ্ধিমত্তারও বিকাশ হয় বলে মনে করা হয়। তাপপ্রবাহ শরীরে কোন ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে? ভয়াবহ অসুস্থতা কাটাতে কিছু টিপস
এই গাছটি অবশ্যই লাগান
ফেংশুই মতে বলা হচ্ছে, বাথরুমে জলের জায়গার কাছে যদি স্নেকপ্ল্যান্ট রাখা যায়, তাহলে সংসারে শান্তি যেমন থাকে সেমনই আসে সম্পত্তি। পরিবারের সদস্যদের উত্তোরোত্তর উন্নতি সাধনে ও সংসারকে সমৃদ্ধ করতে এই স্নেকপ্ল্যান্ট খুবই প্রয়োজনীয় বাড়িতে। এটি সবচেয়ে ভাল থাকে বাথরুমে।
পিস লিলি কোথায় রাখবেন?
পিস লিলিকে মনে করা হয় শান্তি ও পবিত্রতার প্রতীক। এতে ঘরের দূষণের মাত্রা কমে যায়। এতে সরে যায় যাবতীয় নেগেটিভ এনার্জি। ঘরে আসে সদস্যদের সাফল্যের খবর, কেটে যায় বহু বাধা বিঘ্ন।