ভারতে অনেক বিখ্যাত মন্দির রয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি প্রধান মন্দির। আসলে, ভারতে অনেক প্রাচীন এবং অলৌকিক দেবী মাতার মন্দির রয়েছে, যার মধ্যে কিছু উত্তরপ্রদেশেও রয়েছে। এই মন্দিরগুলির মধ্যে সিদ্ধ শক্তিপীঠও অন্তর্ভুক্ত। শক্তিপীঠ হল সেই পবিত্র স্থান যেখানে দেবী সতীর দেহাংশ পতিত হয়েছিল। যদি আমরা উত্তরপ্রদেশের কথা বলি, তাহলে এখানে দেবী মায়ের কিছু বিখ্যাত মন্দির রয়েছে, যেখানে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ দর্শনের জন্য আসেন। নবরাত্রিতে যদি আপনি দেবী মায়ের বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন করতে চান, তাহলে উত্তরপ্রদেশের এই বিখ্যাত মন্দিরগুলি সম্পর্কে জেনে নিন।
১) চন্দ্রিকা দেবী মন্দির, লখনউ
লখনউয়ের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় মন্দিরগুলির মধ্যে একটি হল খান্তওয়ারার চন্দ্রিকা দেবী মন্দির। এই মন্দিরটি দেবী চন্দ্রিকা দেবীর উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত। এই স্থানটি তার আধ্যাত্মিক তাৎপর্যের জন্য পরিচিত। যারা আশীর্বাদ এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চান তাদের নবরাত্রির সময় এই স্থানটি অবশ্যই পরিদর্শন করা উচিত।
২) বিন্ধ্যবাসিনী মন্দির, মির্জাপুর
বিন্ধ্যবাসিনী দেবী মন্দিরটি মির্জাপুর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে পবিত্র গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। মন্দিরটি দেবী দুর্গার উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত, যাকে মহামায়া রূপে পূজা করা হয়। এই মন্দিরটিকে অত্যন্ত প্রাচীন এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। প্রতিদিন প্রচুর সংখ্যক মানুষ মন্দিরে আসেন।
৩) মা বিশালক্ষী মন্দির, বারাণসী
মা বিশালক্ষী মন্দিরকে ৫১টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মন্দিরটি প্রাচীন বারাণসী শহরের মণিকর্ণিকা ঘাটে অবস্থিত এবং বিশালাক্ষী মণিকর্ণীর রূপে মাতা সতীকে উৎসর্গীকৃত। বিশ্বাস করা হয় যে এই মন্দিরে দর্শন করলে ভক্তদের ইচ্ছা পূরণ হয় এবং তারা সৌভাগ্য লাভ করেন।
৪) শীতলা দেবী মন্দির
মেহেন্দিগঞ্জে অবস্থিত, এই মন্দিরটি দেবী শীতলার উদ্দেশ্যে নিবেদিত। তাদের রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে বলে বিশ্বাস করা হয়। এই মন্দিরে প্রচুর সংখ্যক ভক্ত আসেন। ভক্তরা এখানে সুরক্ষা এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য দেবীর আশীর্বাদ নিতে আসেন।
৫) মা শাকম্ভরী দেবী মন্দির, সাহারানপুর
উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরের শাকম্ভরী দেবী মন্দিরটি দেবী দুর্গার অবতার দেবী শাকম্ভরীকে উৎসর্গীকৃত। শিবালিক পাহাড়ের মাঝখানে জসমৌর গ্রামে অবস্থিত এই মন্দিরটি অত্যন্ত বিখ্যাত।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়