বিয়ের ওয়াজপাট্টা ৩টি উপায়ে পুনরায় ব্যবহার করতে পারেন, জেনে নিন এই কৌশলগুলি

যদি বিয়ের পোশাকের সেই সুন্দর দোপাট্টা আলমারিতে অব্যবহৃত পড়ে থাকে, তাহলে আপনি এই ৩টি উপায়ে এটি পুনঃব্যবহার করতে পারেন। দোপাট্টা দিয়ে আপনি বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক তৈরি করতে পারেন এবং বিয়ে থেকে শুরু করে উৎসব পর্যন্ত পরার জন্য প্রস্তুত হতে পারেন।

মেয়েরা প্রায়ই তাদের বিয়ের পোশাকের সাথে একটি অতিরিক্ত ওয়াজ বহন করে। যা বিয়ের পর আলমারিতে পড়ে থাকে। কিন্তু আপনি যদি চান, তাহলে এই পুরনো ওয়াজ দিয়ে নতুন শাড়ি থেকে শুরু করে নতুন পোশাক পর্যন্ত যেকোনো কিছু তৈরি করতে পারেন। এই স্মার্ট উপায়গুলো ব্যবহার করে, বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য শুধু নতুন পোশাক বা শাড়িই প্রস্তুত হবে না, বরং এটি ব্যবহারও করা হবে। তাই, যদি আপনার বিয়ের ওয়াজ এইভাবে পড়ে থাকে, তাহলে এই ৩টি উপায়ে এটি ব্যবহার করুন এবং একেবারে নতুন পোশাক প্রস্তুত করুন।

একটি জ্যাকেট তৈরি করুন আপনার বিয়ের ওয়াজ একটি বুটিকের দোকানে দিন এবং একটি দুর্দান্ত কোমরের দৈর্ঘ্যের সেলাই করা জ্যাকেট পান। যাতে হাতা থেকে পিছন পর্যন্ত সূচিকর্ম করা হয়েছে। এখন এই জ্যাকেটটি খুব স্মার্টভাবে লেহেঙ্গা বা র‍্যাপ ডিজাইনের স্কার্টের সাথে জুড়ে নিন যা সর্বশেষ ট্রেন্ডে রয়েছে। আপনি এই জ্যাকেটটি বিপরীত রঙের শাড়ির সাথেও জুড়ে নিতে পারেন। এটি একটি খুব সুন্দর লুক দেবে।

এছাড়াও, নতুন ডিজাইনের একটি পোশাকও কম টাকায় প্রস্তুত হবে। একটি শাড়ি তৈরি করুন। ম্যাচিং ফ্যাব্রিক দিয়ে বিয়ের ওয়াজ সংযুক্ত করে আপনি শাড়ি তৈরি করতে পারেন। বেশিরভাগ ওড়না যেমন নেট ফ্যাব্রিক দিয়ে তৈরি। তাই এর সাথে নেট ফ্যাব্রিক লাগান।

অথবা সাটিন ফ্যাব্রিক দিয়েও শাড়িটি তৈরি করা যেতে পারে। লম্বা কেপ স্টাইলের জ্যাকেট তৈরি করুন। যদি আপনি চান, লম্বা কেপ স্টাইলের জ্যাকেট তৈরি করে বিয়ের ওড়না তৈরি করুন। ফ্লেয়ার্ড পালাজ্জো এবং বিপরীত রঙের টপের সাথে মিশিয়ে এবং ম্যাচ করে এটি পরুন। এটি একটি সুন্দর লুক দেবে। উদাহরণস্বরূপ, সাদা রঙের সাথে মেরুন বা লাল শেডের ওড়না মেলান। যদি ওড়নাটি প্যাস্টেল শেডের হয়, তাহলে আপনি একই রকম গাঢ় শেডের সাথেও মেলাতে পারেন।

পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।