Viral news: লাঞ্চ ব্রেকে যেতেই অস্থির বস! কী বললেন তরুণীকে? পোস্ট করতেই ভাইরাল সেসব কথা

কাজের চাপের মধ্যেই লাঞ্চ ব্রেক থাকে সব অফিসেই। কিন্তু সেই সময়টাও অনেক জায়গায় বসের মর্জি মাফিক চলে। এবার এমন একটি ঘটনাই প্রকাশ্যে চলে এল।

লাঞ্চ ব্রেকে যেতেই অস্থির বস! 

কাজের চাপের মধ্যেই লাঞ্চ ব্রেক থাকে সব অফিসেই। কিন্তু সেই সময়টাও অনেক জায়গায় বসের মর্জি মাফিক চলে। এবার এমন একটি ঘটনাই প্রকাশ্যে চলে এল। বেশিরভাগ কর্মীরাই নিয়মিত তাঁদের ম্যানেজার, বস বা সহকর্মীদের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ রাখে। তবে এই  হোয়াটসঅ্যাপেই মাঝে মাঝে নানা বিপত্তি ঘটে যায়। সম্প্রতি এক টুইটার ব্যবহারকারী তরুণী মিমির সঙ্গেও ঘটে গিয়েছে এমনই এক ঘটনা। সেই নিয়ে সমাজ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে একটি পোস্ট। পোস্টটিতে দেখা যায় কীভাবে বস হোয়াটসঅ্যাপে কথা বলতে বলতে তাঁর উপর বিরক্ত হয়ে ওঠেন। লাঞ্চ করার সময় উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় মিমিকে।

সমাজ মাধ্যমে এই পোস্টটি করার পরেই তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে নেটিজেনদের মধ্যে‌। পোস্টের ক্যাপশনে মিমি নামের ওই তরুণীকে লিখতে দেখা যায় মার্কেটিং এজেন্সিগুলিতে কোন লাঞ্চ ব্রেক নেই বন্ধুরা! কী হত যদি ব্যাটম্যানের দরকার পড়ত আমাদের বা ব্র্যান্ডের ফুসফুসে কোনও সমস্যা হত? এটুকু সুবিধা তো দেওয়া উচিত! পোস্টে দেখা যায়, বস ওই কর্মীকে মেসেজ করে একটি খাবারের নাম জিজ্ঞাসা করছেন। কিন্তু কর্মী তখন হোয়াটসঅ্যাপে অন ছিলেন না। কুড়ি মিনিট পর  আবার মেসেজ করেন বস। এবং তখনই বেশ বিরক্তভাবে মেসেজ লেখেন তিনি। বলেন,  কাজের সময় তোমায় পাওয়া যায় না কেন? তারও ২৫ মিনিট পরে কর্মীটি রিপ্লাই দেয় সেই মেসেজের। তিনি বলেন, ‘আমি লাঞ্চ ব্রেকে ছিলাম, তাই উত্তর দিতে দেরি হয়েছে। আমি এখন আবার অনলাইন হয়েছি।’

হোয়াটসঅ্যাপে বসের মেসেজ দেখে অবশ্য দু'ভাগ হয়ে যায় সমাজ মাধ্যম। এক পক্ষ কমেন্টে বলে, লাঞ্চ ব্রেকের সময় এভাবে কর্মীদের বিরক্ত করা যায় না। এটুকু সময় অন্তত কর্মীদের ছাড় দেওয়া উচিত‌। আরেক পক্ষ বলে, কাজের সময় অরৃথাৎ অফিস টাইমের মধ্যে যেকোনও সময় বস চাইলে কর্মীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। এতে কোনও ভুল নেই। তবে টুইটারে পোস্টটি করার পরে অনেকেই মেয়েটির পাশে দাঁড়ান।