1/10ওজন কমাতে, শরীর ডিটক্স করতে অনেকেই গ্রিন টি পান করেন। কিন্তু জানেন কি গ্রিন টির থেকে কোনও অংশে কম তো নয়ই, বরং অনেক ক্ষেত্রেই বেশি উপকারী গ্রিন কফি। তাই ইদানীং কালে বহু বিশেষজ্ঞই গ্রিন কফি পান করার পরামর্শ দিচ্ছেন।
2/10সাধারণত যে কফি বেশি জনপ্রিয়, সেটি কফি বিনকে রোস্ট করে বানানো হয়। সেই বিন গুঁড়ো করে পাওয়া যায় কালো কফি পাউডার। একই রকমভাবে কফি বিন রোস্ট করার আগেই যদি সেটিকে গুঁড়িয়ে নেওয়া হয়, তাহলে তা থেকে পাওয়া যায়, গ্রিন কফির পাউডার। সেটি দিয়েই তৈরি হয় গ্রিন কফি নামের পানীয়। এবার দেখে নেওয়া যাক, এর কী কী গুণ রয়েছে।
3/10১। ওজন কমাতে এই কফির জুড়ি নেই। নিয়মিত এখ কাপ করে এই কফি পান করলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
4/10২। গ্রিন কফির বেশ কিছু উপাদান ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য় করে। যাঁরা নিয়মিত গ্রিন কফি পান করেন, তাঁদের ত্বকে ব্রণ বা অন্য ধরনের সংক্রমণের হার কিছুটা হলেও কমে যায়। তাই এই কফি পান করা ত্বকের জন্যও ভালো।
5/10৩। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সেটি বিপাক হার বাড়াতে তো সাহায্য করেই, এর পাশাপাশি মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতেও দারুণ কাজে লাগে এটি।
6/10৪। শরীরকে টক্সিন-মুক্ত বা দূষণ-মুক্ত করতে দারুণভাবে কাজে লাগে এই কফি। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগবালাইয়ের আশঙ্কা কমে।
7/10৫। সকালে এই কফি খেলে অনেক ক্ষণ পেট ভরা লাগে। তার ফলে বেশি খিদে পায় না। অতিরিক্ত খাবার না খাওয়া ফলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা এই কারণেও নিয়মিত খেতে পারেন গ্রিন কফি।
8/10৬। সতেজ থাকতে চান? গ্রিন কফিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যেগুলি আপনাকে অনেক বেশি সতেজ থাকতে সাহায্য করবে। এর ফলে সারা দিনে কাজ করার ক্ষমতা বাড়বে। ক্লান্তিও কমবে।
9/10৭। মুখে বলিরেখা কমাতেও এই কফি কাজে লাগতে পারে। যাঁরা নিয়মিত গ্রিন কফি পান করেন, তাঁদের মুখে বয়সের ছাপও কম পড়ে। এমনই বলছে বহু গবেষণা।
10/10৮। ডায়াবিটিসের সমস্যাও কিছুটা কমাতে পারে এই কফি। এমনিতেই কফির বেশ কিছু উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তার মধ্যে গ্রিন কফিতে সেই উপাদানগুলি আরও বেশি মাত্রায় থাকে। ফলে ডায়াবিটিসের সমস্যা থাকলে এই কফি খেয়ে উপকার পাওয়া যেতে পারে।