1/7অনেকেই নিখুঁত চোয়াল পেতে চান। কিন্তু বয়স বাড়লে চোয়াল এবং গলায় মেদ জমার আশঙ্কা বাড়ে। তাতে চোয়ালের আকৃতি বদলে যেতে থাকে। এটিকেই বলে Double Chin। অর্থাৎ চোয়ালের তলার দিকে তাকালে মনে হয় যেন, আর একটি মুখমণ্ডল রয়েছে পিছনে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন কীভাবে?
2/7গলা, চোয়াল বা মুখের মেদ কমানো সবচেয়ে কঠিন। কারণ এই এলাকার পেশির ব্যয়াম করা কঠিন। কিন্তু তবু কয়েকটি উপায় জানা থাকলে এই মেদও কমানো যায়। দেখে নেওয়া যাক, এই উপায়গুলি কী কী।
3/7১। ঘাড় তুলে চিবোনো: এটি করার জন্য প্রথমেই ঘাড় তুলে ছাদের দিকে তাকান। এবার নীচের দাঁতগুলিকে এমনভাবে নাড়ান, মনে হয় যেন কিছু চিবোচ্ছেন। এভাবে চালিয়ে যান। ১০ সেকেন্ড এরকম করার পরে কিছু ক্ষণ বিশ্রাম নিন। তার পরে ১ মিনিট পরে আবার করুন। দিনে বার পাঁচেক এমন করলে মেদ কমবে।
4/7২। চুমুর মতো ভঙ্গী করুন: গাল দু’টি দু’পাশ দিয়ে টেনে ভিতরে ঢোকান। এবার ঠোঁট দু’টি চুমু খাওয়ার মতো করুন। এতেও গালের মেদ কমবে। গলার পেশিতেও টান পড়বে। ফলে সেই এলেকার মেদও কমে যাবে।
5/7৩। জিভের ব্যয়াম: এক্ষেত্রেও ঘাড়া হালকা উপর দিকে তুলুন। তার পরে জিভটি যত দূর সম্ভব বাইরে বার করুন। তার পরে জিভ দিয়ে নাক স্পর্ষ করার মতো ভঙ্গী করুন। এতে জিভের লাগোয়া পেশির ব্যায়াম হবে। তাতে কমবে মুখের মেদ।
6/7৪। প্রাণ খুলে হাসুন: আপনি কি জানেন মুখের মেদ কমানোর জন্য এর চেয়ে ভালো ব্যায়াম খুব কমই আছে? তাই রোজ দু’বেলা ৫ থেকে ৭ মিনিট করে হাসুন। তাতে গোটা মুখের পেশির ব্যায়াম হবে। ফলে মুখের মেদ কমবে।
7/7৫। দু’টি ইংরেজি অক্ষর বলুন: এক্ষেত্রে প্রথমেই কাঠঠোকরার মতো ভঙ্গী করতে হবে। একবার মাথা ধীরে ধীরে পিছন দিকে নিতে হবে। আবার সামনে ঝোঁকাতে হবে। সামনে ঝোঁকানোর সময়ে জোরে বলতে হবে ‘এক্স’ (X)। আর মাথা পিছন দিকে হেলানোর সময়ে জোরে বলতে হবে ‘কিউ’ (Q)। টানা ১-২ মিনিট এটি করতে হবে। দিনের মাথায় ৫-৬ বার এমন করলে কমবে গলার মেদ।