বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > Weight Loss Dinner: গরমে এমনিতেই খাবারে অরুচি! এটাই আদর্শ সময় ওজন কমানোর, রাতের খাবারে আনুন কিছু বিশেষ বদল

Weight Loss Dinner: গরমে এমনিতেই খাবারে অরুচি! এটাই আদর্শ সময় ওজন কমানোর, রাতের খাবারে আনুন কিছু বিশেষ বদল

Updated: 29 Apr 2023, 05:47 PM IST Tulika Samadder

গরমে অনেকেরই খাবারে অরুচি এসেছে। সারাদিন সেরকম খাওয়ার ইচ্ছে থাকে না। তবে রাতে এটা-ওটা-সেটা খাওয়ার ফলে সেই ক্যালোরির গন্ডগোল হয়েই যায়। তার চেয়ে বরং ডিনারের সময়েই কড়া নজর রাখুন। বদলে নিন বিশেষ কটি ব্যাপারে। 

1/5সারাদিন খাবারে বিধিনিষেধ মানলেও রাত হলে আমাদের অনেকের মনটাই একটু বেশিই খাইখাই করে ওঠে। এই অবস্থায় ওভার ইটিংয়ের একটা বড় সম্ভাবনা থেকে যায়। কিন্তু রাতের খাবারটা ঠিকঠাক করতে পারলেই দেখবেন ১ মাসে ১ কেজি ওজন কমিয়ে ফেলেছেন। দেখে নিন কোন কোন বিষয়ের দিকে কড়া নজর রাখতে হবে। 
2/5ডিনারের সময়টা সবচেয়ে বেশি জরুরি। আপনাকে রাত ৮টার মধ্যে যা শেষ করে ফেলতেই হবে। ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ৩ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খান। খাবার পর বরং ঘরের টুকটাক কাজ করুন। ছাদে হাঁটুন। টিভি দেখুন বা গল্পের বই পড়ুন। দেখবেন এতে পরের দিন সকালে বদহজমের সমস্যাও থাকবে না। এমনকী, পেট পরিষ্কারও হবে। 
3/5এবার প্রশ্ন আসতে পারে ডিনারে খাবটা কী? ব্রেকফাস্ট আর লাঞ্চের তুলনায় ডিনার হবে অনেকটাই হালকা। মানে আপনি সবচেয়ে কম খাবেন ডিনারে। কারণ, দিনের শেষপ্রান্তে এসে আমাদের মেটাবলিজম অনেকটাই কমে যায়। তাই এই সময় ভারী খাবার হজম হতে চায় না। ওবেসিটি আর হাই ব্লাড সুগার আটকায় এই অভ্যেস। 
4/5প্রথমেই মনে রাখবেন ডিনারে সিম্পল কার্বস খাওয়া চলবে না, যেমন প্রসেসড ফুড। প্রসেসড কার্বস যেমন ডালিয়া, সবজি, হোল গ্রেন খেতে পারেন। খেতে হবে প্রোটিন যেমন পনির, মাছ, চিকেন, ডিমের সাদা অংশ। সঙ্গে স্যালাড খান বেশি করে যাতে ফাইবার প্রবেশ করে শরীরে। যা আপনার পেট পরিষ্কার করে দেবে পরের দিন। ক্যালোরি রাখুন ২৫০-৩০০-র মধ্যে। আপনার দৈনিক চাহিদা অনুসারে তা সামন্য বাড়য়ে বা কমিয়ে নিতে পারেন। 
5/5এবার আপনি অভিযোগ করতে পারেন এত জলদি খেলে ঘুমনোর আগে আপনার খিদে পেতে পারে। সেক্ষেত্রে ঘুমনোর আগে ১ গ্লাস দুধে সামান্য হলুদ মিশিয়ে পান করুন। এছাড়া মেথি ভেজানো জল খেতে পারেন রাতে। এতে হজম ভালো হয়। এমনকী, একেধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে ঘুমনোর আগে টানা মেথি ভেজানো জল খেলে মেয়েদের পিরিয়ডসের ব্যথাও অনেক কম হয়। কয়েকদিনেই অভ্যেস হয়ে যাবে। ঘুমোতে যাওয়ার আগে আর খিদে পাবে না। দেখবেন এতে ঘুমোতে যাওয়ার সময় শরীরও অনেক হালকা লাগছে।