Cumin Water Health Benefits: জিরে ভেজানো জল খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়? বিশেষ করে শীতকালে কেন এই জল খাবেন? জেনে নিন।
1/7জিরে রান্নায় প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার হয়। এর প্রধান কারণ স্বাদ ও গন্ধ বাড়ানো। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে আরও অনেক উপকারিতা। নিয়মিত জিরে খেলে তা আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, হজমের সমস্যা দূর, ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ ও রক্তস্বল্পতা দূর করার পাশাপাশি সাহায্য করে ওজন কমাতে। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে নানাভাবে কাজ করে জিরে।
2/7জিরেয় আছে আয়রন, তামা, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, জিঙ্ক ও পটাশিয়াম। বিভিন্ন অসুখে ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে জিরে ব্যবহার করা হয়। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ উপকারী হলো জিরে ভেজানো জল। তার গুণের কথা জানলে, এই শীত থেকে রোজই খালি পেটে খেতে পারবেন এই জল।
3/7বদহজম দূর করে: অনেকেই এই সমস্যায় ভোগেন। বদহজমের সমস্যা খুবই কষ্টের মধ্যে ফেলে অনেককে। এ থেকে মুক্তি পেতে জিরে ভেজানো জল পানের অভ্যাস করতে পারেন। বদহজমের সমস্যা দূর করতে খালি পেটে জিরের জল পান বেশ কার্যকরী।
4/7ওজন কমায়: যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাঁদের সেই কাজে সাহায্য করতে পারে জিরের জল। এটি শরীর থেকে সব ধরনের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। যদি আপনার পাচনতন্ত্র ঠিক থাকে। এ কারণে ফ্যাট ও ওজন দুটোই দ্রুত কমে। নিয়মিত সকালে খালি পেটে জিরে ভেজানো জল খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
5/7রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে জিরের জল খুব কার্যকর। এতে আছে পটাশিয়াম, আয়রন এবং ফাইবার। আপনি যদি নিয়মিত জিরে ভেজানো জল পান করেন, তবে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তুলবে।
6/7ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ করে: যাঁরা ডায়াবিটিসে ভুগছেন, তাঁদের জন্য উপকারী একটি পানীয় হতে পারে জিরে ভেজানো জল। এটি ডায়াবিটিস আক্রান্ত রোগীদের জন্য খুবই কার্যকরী। জিরে আমাদের শরীরের ইনসুলিন উত্পাদন বাড়িয়ে তোলে। সেইসঙ্গে নিয়ন্ত্রণে রাখে শর্করার মাত্রা। এর ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়াবিটিস।
7/7রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে: উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগলে নিশ্চিন্তে খেতে পারেন জিরে ভেজানো জল। এতে থাকে পটাশিয়াম। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, যা আমাদের শরীরের ক্রিয়াকলাপ সঠিকভাবে সম্পন্ন হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও জিরে ভেজানো জল খেলে তা নুনের ক্ষতিকর প্রভাবগুলোর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখে। ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ।