কলকাতা হাইকোর্ট এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ‘আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ’ জানিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যেপাধ্যায়।
I wholeheartedly thank Hon'ble High Court & SEC for postponing polls by 3 weeks in the state.
Let us work UNITEDLY to ensure that the positivity rate in Bengal is BROUGHT DOWN to LESS THAN 3% IN THE NEXT 3 WEEKS. The need of the hour is to strengthen the fight against #COVID !
টুইটারে অভিষেক বলেন, ‘রাজ্যে নির্বাচন তিন সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার জন্য হাইকোর্ট এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পরবর্তী তিন সপ্তাহে যাতে বাংলায় সংক্রমণের হার তিন শতাংশের নীচে আনা যায়, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইকে আরও জোরদার করতে হবে।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক @AbhishekBanerjeeOfficial)
4/8
দিনকয়েক আগেই করোনা আবহে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন অভিষেক। তা তাঁর 'ব্যক্তিগত মতও' বলেছিলেন। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক @AbhishekBanerjeeOfficial)
5/8
তারইমধ্যে শনিবার চারটি পুরনিগমে (শিলিগুড়ি, আসানসোল, চন্দননগর এবং বিধাননগর) ভোট পিছিয়ে দেয় কমিশন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
6/8
আগামী ২২ জানুয়ারি সেখানে ভোট হওয়ার কথা ছিল। পরিবর্তে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
7/8
করোনার বাড়বাড়ন্তের মধ্যে ২২ জানুয়ারি ভোট নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। সেই মামলায় শুক্রবার পুরভোট পিছিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে পরামর্শ দেয় হাইকোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
8/8
আদালতের সেই নির্দেশের পরই নির্বাচন কমিশনের তরফে নবান্নকে চিঠি দেওয়া হয়। করোনা পরিস্থিতিতে চারটি পুরনিগমে ভোট নিয়ে রাজ্যের অবস্থান জানতে চায় কমিশন। সেই চিঠির জবাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, করোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ করছে। এই পরিস্থিতিতে কয়েকদিনের জন্য চারটি পুরনিগমের ভোট পিছিয়ে দেওয়া হলে নবান্নের কোনও আপত্তি নেই। তারপরই ভোটের নয়া দিন ঘোষণা করেছে কমিশন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)