আরও এক ভিডিয়ো (ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) ঘিরে তোলপাড় ছত্তিশগড়। নতুন এক ভিডিয়োর ক্লিপে দেখা যাচ্ছে, একটি গ্রামে মুসলিমদের সঙ্গে যাবতীয় লেনাদেনা বয়কট করা নিয়ে শপথ বাক্য পাঠ করানো হচ্ছে। এই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই তা নিয়ে প্রবল সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছে ছত্তিশগড় জুড়ে। ছত্তিশগড়ের সুরগুজা গ্রামের এই ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াতেই শুক্রবারই তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গ্রামে গিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত প্রক্রিয়া।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে থাকা একটি ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, গ্রামের বাসিন্দাদের একটি জমায়েতে বলা হচ্ছে, মুসলিম বিক্রেতাদের সঙ্গে যাবতীয় লেনদেন বন্ধ করতে। এই মর্মে পাঠ করানো হচ্ছে শপথ বাক্য। পাশাপাশি শপথবাক্যে বলা হচ্ছে, যেন কোনও মতেই মুসলিমদের জমি লিজ দেওয়া না হয়। তবে এই শপথ বাক্য কে বা কারা পাঠ করাচ্ছেন, তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে। ভিডিয়োতে শোনা যাচ্ছে একটি মাইক্রোফোনে এমন বিতর্কিত ঘোষণা করা হচ্ছে। গোটা বিষয়টি নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। কে বা কারা এই শপথবাক্য পাঠ করিয়েছে, তার খোঁজ করতেই গ্রামে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।
আরও এক ভিডিয়ো (ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) ঘিরে তোলপাড় ছত্তিশগড়। নতুন এক ভিডিয়োর ক্লিপে দেখা যাচ্ছে, একটি গ্রামে মুসলিমদের সঙ্গে যাবতীয় লেনাদেনা বয়কট করা নিয়ে শপথ বাক্য পাঠ করানো হচ্ছে। এই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই তা নিয়ে প্রবল সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছে ছত্তিশগড় জুড়ে। ছত্তিশগড়ের সুরগুজা গ্রামের এই ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াতেই শুক্রবারই তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গ্রামে গিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত প্রক্রিয়া।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে থাকা একটি ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, গ্রামের বাসিন্দাদের একটি জমায়েতে বলা হচ্ছে, মুসলিম বিক্রেতাদের সঙ্গে যাবতীয় লেনদেন বন্ধ করতে। এই মর্মে পাঠ করানো হচ্ছে শপথ বাক্য। পাশাপাশি শপথবাক্যে বলা হচ্ছে, যেন কোনও মতেই মুসলিমদের জমি লিজ দেওয়া না হয়। তবে এই শপথ বাক্য কে বা কারা পাঠ করাচ্ছেন, তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে। ভিডিয়োতে শোনা যাচ্ছে একটি মাইক্রোফোনে এমন বিতর্কিত ঘোষণা করা হচ্ছে। গোটা বিষয়টি নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। কে বা কারা এই শপথবাক্য পাঠ করিয়েছে, তার খোঁজ করতেই গ্রামে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।
|#+|
ছত্তিশগড়ের সুরগুজা এলাকার কালেক্টর সঞ্জীব ঝা জানাচ্ছেন, অ্যাডিশনাল পুলিশ সুপারিন্টেডেন্ট ও সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট এলাকা পরিদর্শন করে গিয়েছেন। গ্রামের লোকজনের সঙ্গেও কথা বলেছেন তাঁরা। সঞ্জীব ঝা বলছেন, এর আগে ওই এলাকায় একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়। তারপর পুলিশ একাধিক জনকে গ্রেফতার করে। তিনি বলেন, 'গোটা বিষয়টি শুরু হয়েছিল একটি সাধারণ নববর্ষের অনুষ্ঠান দিয়ে। তারপর স্থানীয়দের মধ্যে বচসা হতে থাকে। সেই সময় অনেকে ঘটনাকে সাম্প্রদায়িকতার রঙ দেয়। যা একেবারেই অনঅভিপ্রেত'। অ্যাসিস্টেন্ট পুলিশ সুপারিন্টেডেন্ট জানিয়েছেন যে, এলাকায় ওই সংঘর্ষের ঘটনার পর দিনই ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। মূলত দুটি গ্রামের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। আরা ও কুন্ডিকালা গ্রামের মধ্যে এই সংঘর্ষে একাধিক জনকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর এলাকায় কিছু বহিরাগত এসে গ্রামবাসীকে উস্কানি দিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। পুলিশের তরফে বিবেক শুক্লা বলছেন ,'একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে স্লোগান তোলা হয়েছিল। অভিযোগ পেয়েই আমি ও সিনিয়র অফিসাররা সেখানে যাই। গ্রামের মানুষকে বোঝাই বহিরাগতদের উস্কানিতে যেন তাঁরা বিভ্রান্ত না হন।'