কেন্দ্রীয় হারে ৩৪ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) এবং বাড়ি ভাড়া ভাতা (এইচআরএ) দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছেন ছত্তিশগড়ের সরকারি কর্মচারীরা। সেই ক্ষোভ অনায়াসে থামবে বলে মনে হচ্ছে না। কর্মীরা কাজ ছেড়ে বিক্ষোভ করছেন। এর কারণে অফিসগুলিতে নীরবতা বিরাজ করছে। আন্দোলনের কারণে স্কুলে পড়ালেখা, বিচারের কাজ, রাজস্ব সংক্রান্ত কাজে ব্যাঘাত ঘটছে। এই আবহে কড়া পদক্ষেপের পথে হাঁটতে পারে সরকার।
1/5ছত্তিশগড়ে সরকারি কর্মীদের আন্দোলনে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। সোমবার মুখ্যসচিব ও ধর্মঘটকারী কর্মচারী সংগঠনের মধ্যে বৈঠক হলেও কোনও সমাধান সূত্র পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যার পর সরকারও কড়াকড়ি শুরু করে। ২০০৬ সালের ১০ এপ্রিল তারিখের পরিপত্রের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়ার আদেশ জারি করেছে সাধারণ প্রশাসন বিভাগ।
2/5সাধারণ প্রশাসন বিভাগ সকল বিভাগীয় প্রধান ও কালেক্টরদের নির্দেশনা জারি করেছে। আদেশে বলা হয়েছে, ২৫ থেকে ২৯ জুলাই পর্যন্ত ধর্মঘটে জড়িত কর্মচারীরা, যারা বর্তমান আন্দোলনের সাথে জড়িত নন, তাঁদের ৫ দিনের ধর্মঘটের ছুটি মঞ্জুর করে বেতন পরিশোধ করা হবে। জারি করা আদেশে আরও বলা হয়েছে, যেসব কর্মচারী ২৫ জুলাই থেকে ২৯ জুলাই পর্যন্ত ধর্মঘটে ছিলেন এবং বর্তমানে ২২ অগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে যুক্ত আছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
3/5এদিকে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল বলেন যে এই ক্ষেত্রে কোনও দর কষাকষি চলবে না। সরকারের আর্থিক অবস্থার কথা মাথায় রেখে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এখানে ছত্তিশগড় ভারতীয় জনতা পার্টি কর্মচারীদের সংগঠনের আন্দোলনে সমর্থন দিচ্ছে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ডঃ রমন সিং সহ বিজেপি নেতারাও আন্দোলনের জায়গায় পৌঁছে সমর্থন দিচ্ছেন।
4/5গত জুলাই মাসে কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের মতো ৩৪ শতাংশ হারে ডিএ-এর দাবিতে পাঁচদিনের ধর্মঘট করেছিলেন ছত্তিশগড়ের সরকারি কর্মীরা। ধর্মঘটের পর ছয় শতাংশ ডিও বাড়ানো হয়েছিল। তবে কেন্দ্রের সঙ্গে ডিএ-এর হারে বৈষম্য দূর না হওয়ায় তাঁরা ফের আন্দোলন শুরু করেছ।
5/5এদিকে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল বলেন যে এই ক্ষেত্রে কোনও দর কষাকষি চলবে না। সরকারের আর্থিক অবস্থার কথা মাথায় রেখে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এখানে ছত্তিশগড় ভারতীয় জনতা পার্টি কর্মচারীদের সংগঠনের আন্দোলনে সমর্থন দিচ্ছে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ডঃ রমন সিং সহ বিজেপি নেতারাও আন্দোলনের জায়গায় পৌঁছে সমর্থন দিচ্ছেন।