ঘটনাস্থল কর্ণাটকের গঞ্জিমঠ গ্রাম পঞ্চায়েতের। সেখানে রয়েছে মালালি মার্কেট মসজিদ। এই মসজিদের অন্দরেই হিন্দু মন্দিরের মতো একটি স্থাপত্য নির্মাণ উঠে এসেছে বলে জানাচ্ছে সংবাদ সংস্থা এএনআই। এই স্থাপত্যকীর্তি আবিষ্কারের পর থেকেই এই ঘটনা ঘিরে বিভিন্ন হিন্দুত্ববাদী সংগঠন মুখ খুলতে শুরু করেছে।
সদ্য কর্ণাটক পেরিয়ে এসেছে হিজাব বিতর্ক। এবার সেখানে নয়া বিতর্ক ধীরে ধীরে দানা বাঁধছে। ম্যাঙ্গালুরুতে গত ২১ এপ্রিল এমন মন্দিরের স্থাপত্যের আদলে এক ইমারত উদ্ধার হয় মালালি জুমা মসজিদের সংস্কারের কাজের সময়। এই সংস্কারের কাজ করানো হয় মসজিদ কর্তৃপক্ষের তরফেই। মসজিদের এমন এক অংশে এটি উদ্ধার হয়েছে, যা ইতিমধ্যেই ধ্বংসপ্রাপ্ত। এদিকে, হিন্দুত্ব গোষ্ঠীগুলির তরফে তোলা হচ্ছে সন্দেহ। প্রশ্ন করা হচ্ছে সেখানে মসজিদের আগে কোনও মন্দির ছিল কি না। বহু হিন্দু সংগঠেনর তরফে সেখানে ইতিমধ্যেই ভিড় জমাতে শুরু করেছেন সমর্থকরা। বিশ্বহিন্দু পরিষদের দাবি, যতক্ষণ না ওই মন্দিরের ইমারতগুলি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে, ততক্ষণ বন্ধ রাখতে হবে মসজিদ সংস্কারের কাজ। আরও পডুন-কোভিডে অল্প আক্রান্তদের চিকিৎসায় এই পেইনকিলারটিই যথেষ্ট! কী বলছে IIT-এর গবেষণা?
এদিকে, দক্ষিণ কান্নাড়া কমিশনারেটের তরপে নির্দেশ দিয়ে বলা হয়েছে যে, সেখানে ইমারত যেমন আছে তেমনভাবেই রাখা হবে, পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত। আপাতত প্রশাসনের তরফে জমির ইতিহাস ঘেঁটে দেখা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি পরিস্থিতি বজায় রাখতে বলা হয়েছে। যাবতীয় দাবি দাওয়া প্রশাসন খতিয়ে দেখবে বলে জানানো হয়েছে।