এয়ার ইন্ডিয়ার নতুন এমডি-সিইও হিসাবে ইকার আইসিকে নিয়োগ করার ব্যাপারে সম্প্রতি সিদ্ধান্ত নিয়েছিল টাটা সনস। ১লা এপ্রিল থেকে তাঁর কাজে যোগ দেওয়ার কথা। আর তার মাঝেই সামনে এসেছে একেবারে নয়া জটিলতা। খোঁজখবর নিয়ে দেখা যাচ্ছে যাঁকে এয়ার ইন্ডিয়ার মতো সংস্থার এমডি করা হচ্ছে তাঁর সঙ্গে নাকি পাকিস্তানের একেবারে মাখো মাখো সম্পর্ক। তুর্কি প্রেসিডেন্ট এর্ডোগানের সঙ্গেও তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। আর তুর্কি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পাকিস্তানের আবার খুব ভালো সম্পর্ক। এমনকী তিনি আবার একাধিকবার কাশ্মীর ইস্যুও তুলেছিলেন। সব মিলিয়ে বিষয়টি এখন যথেষ্ট সংবেদনশীল সরকার ও টাটা সনসের কাছে।
তবে তাঁকে এয়ার ইন্ডিয়ার সিইও করা যায় কি না সেব্যাপারে টাটা সনস, সরকারের কাছে অনুমতি চেয়েছে। এমনটাই জানা গিয়েছে একটি সর্বভারতীয় সংবাদপত্র মারফৎ। সরকার আইসির ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে ভালো করে খোঁজ নিচ্ছে। তবে এবার প্ল্যান বি ও ভেবে রাখছে এয়ার ইন্ডিয়া। যদি সরকারের কাছ থেকে সবুজ সংকেত না মেলে তবে আর এনিয়ে এগোবে না এয়ার ইন্ডিয়া। তবে টাটা সনস এনিয়ে কিছু জানায়নি।
এদিকে ওয়কাবহাল মহলের মতে ইকার আইসি তুর্কির নাগরিক। ২০১৫-২০২২ সাল পর্যন্ত তিনি তুর্কি এয়ারলাইন্সের চেয়ারম্যান ছিলেন তার সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়ার জন্য সরকার Raw এর সহায়তা নিতে পারে।