বড়দিনে দুটি মন্তব্য জাতীয় রাজনীতিতে শোরগোল ফেলেছে। এক, প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ বলেছেন, কাশ্মীরের শেষ মহারাজ হরি সিংয়ের শাসনের থেকেও খারাপ মোদী সরকারের শাসন। দুই, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, বিগত কোনও সরকারই সুশাসন দেয়নি। একমাত্র মোদী সরকারই মানুষের ভালোর জন্য সব সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জনতার কাছে ভাল দেখায় এমন নয়, জনতার যাতে প্রকৃত ভাল হয়, এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সুশাসনের রাজ্যগুলি কে কোথায় আছে সেই রিপোর্ট (২০২০–২১) প্রকাশও করেন অমিত শাহ। যেখানে প্রথম স্থানে রয়েছে গুজরাত। আর সব শেষে পশ্চিমবঙ্গ। এমনকী বিহার, ঝাড়খণ্ডের মতো রাজ্যও পশ্চিমবঙ্গের থেকে ভাল ফল করেছে, রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে।
একের পর এক রাজ্যে গোহারা হয়েছে বিজেপি। বাংলায় তাদের অবস্থা দিন দিন করুণ আকার ধারণ করেছে। গোটা দেশে প্রভাব পড়েছে ৩৭০ ধারা বিলোপ, কৃষি আইন সংশোধন, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন– সহ নানা সিদ্ধান্ত। তাতে দেশের সরকারের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। সেখানে সুশাসন কোথায়? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অথচ অমিত শাহের কথায়, ‘নরেন্দ্র মোদী ও তার সরকার এমন কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি, যা জনতার চোখে ভাল ‘দেখায়’। বরং যা জনগণের জন্য ভাল, সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।’
বড়দিনে দুটি মন্তব্য জাতীয় রাজনীতিতে শোরগোল ফেলেছে। এক, প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ বলেছেন, কাশ্মীরের শেষ মহারাজ হরি সিংয়ের শাসনের থেকেও খারাপ মোদী সরকারের শাসন। দুই, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, বিগত কোনও সরকারই সুশাসন দেয়নি। একমাত্র মোদী সরকারই মানুষের ভালোর জন্য সব সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জনতার কাছে ভাল দেখায় এমন নয়, জনতার যাতে প্রকৃত ভাল হয়, এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সুশাসনের রাজ্যগুলি কে কোথায় আছে সেই রিপোর্ট (২০২০–২১) প্রকাশও করেন অমিত শাহ। যেখানে প্রথম স্থানে রয়েছে গুজরাত। আর সব শেষে পশ্চিমবঙ্গ। এমনকী বিহার, ঝাড়খণ্ডের মতো রাজ্যও পশ্চিমবঙ্গের থেকে ভাল ফল করেছে, রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে।
একের পর এক রাজ্যে গোহারা হয়েছে বিজেপি। বাংলায় তাদের অবস্থা দিন দিন করুণ আকার ধারণ করেছে। গোটা দেশে প্রভাব পড়েছে ৩৭০ ধারা বিলোপ, কৃষি আইন সংশোধন, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন– সহ নানা সিদ্ধান্ত। তাতে দেশের সরকারের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। সেখানে সুশাসন কোথায়? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অথচ অমিত শাহের কথায়, ‘নরেন্দ্র মোদী ও তার সরকার এমন কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি, যা জনতার চোখে ভাল ‘দেখায়’। বরং যা জনগণের জন্য ভাল, সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।’|#+|
সংসদ থেকে উত্তরপ্রদেশ বারবার মোদী সরকারকে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে। ব্যাকফুটে যেতে হয়েছে কৃষি আইন নিয়ে। তারপরও সুশাসন রাজ্য কোনগুলি সেই তালিকা এই সরকারের পেশ করা মানায় কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে বিরোধীরা। এখন বিজেপি সূত্রে খবর, আগামী দিনে ওই আইন প্রত্যাহারকে দলীয় প্রচারের অভিমুখ করা হবে। যাতে উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনে জেতা যায়।
এদিন বিজ্ঞান ভবনে সুশাসনের রাজ্যগুলির যে রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে, তাতে প্রথম হয়েছে বিজেপি শাসিত গুজরাত। দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বিজেপি শাসিত গোয়া। আর একেবারে শেষে স্থান পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এই রিপোর্ট নিয়ে আজ তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, ‘এটা হল সরকারের মনগড়া রিপোর্ট। সামনে নির্বাচন রয়েছে। তাই বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির ভাল ফলকে তুলে ধরার কৌশল নেওয়া হয়েছে। মনে রাখতে হবে ক’দিন আগেই শিক্ষাক্ষেত্রে দেশে প্রথম হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ।’