বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > প্রধানমন্ত্রী নারী, কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে কতটা ক্ষমতায়ন হয়েছে?

প্রধানমন্ত্রী নারী, কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে কতটা ক্ষমতায়ন হয়েছে?

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর: ক্ষমতায়নের পথে নারীর অদম্য যাত্রা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)

সাধারণ চোখে দেখলে অস্বীকার করার উপায় নেই যে গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের নারীরা অসাধারণ এবং বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জন করেছেন৷ যদিও ৫০ বছরের এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় নারীদের চলার পথটি মোটেও মসৃণ ছিল না৷

হাজারো বাঁধা নিষেধের দেওয়াল ভেঙে, ঝড়ঝঞ্ঝা পেরিয়ে, শাসন-বারণের পাহাড় ডিঙিয়ে, অপমান ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, নিপীড়ন-নির্যাতনকে তুচ্ছ করে নারীরা অদম্য শক্তিতে বেরিয়ে এসেছেন৷ ৫০ বছর আগের সেই প্রান্তিক- অক্ষম- অবলা- অশিক্ষিত- পরনির্ভরশীল- লাজুক এবং অন্ধকারে ডুবে থাকা, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর তকমা ছুঁড়ে ফেলে অনেকাংশেই নারী নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন মূলধারায়৷ আপন শক্তিতে বলীয়ান নারী নিজে ঘরের চৌহদ্দি পেরিয়ে নিজেকে নতুন ভাবে নির্মাণ করেছেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রমাণ রেখেছেন নিজের সক্ষমতার৷

এখন আমরা খালি চোখেই বাংলাদেশের নারীদের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থানের ব্যাপক ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাই৷ অবশ্যই এই পরিবর্তন কারও একার অর্জন নয়৷ বরং ব্যক্তিগত, সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগ সমূহের মিলিত প্রচেষ্টাতেই এই অগ্রযাত্রা সম্ভব হয়েছে৷

গত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশে নারীর অবস্থান প্রসঙ্গে খুব জনপ্রিয় একটা কথা প্রচলিত আছে৷ সেটা হচ্ছে, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেত্রী এবং জাতীয় সংসদের স্পীকার নারী- সেই দেশে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন নিয়ে সন্দেহের আর কোনও অবকাশ নেই৷ রাষ্ট্রের শীর্ষ পদগুলো নারীর দখলে- এমন কথা শুনতেও হয়তো ভালোই লাগে৷ কিন্তু এটা যে সত্যের পুরোটা নয়, তা অনেকেই জানেন৷ কারণ, এই সুখ-সত্যের অপর পিঠে কিছু অপ্রিয় সত্যও রয়ে গেছে৷ নারীর ক্ষমতায়ন শুধু গুটি কয়েকজনের শীর্ষ পদে আসীন থাকাকে বোঝায় না৷ ক্ষমতায়ন আসলে একটি সামগ্রিক প্রক্রিয়া৷ যে প্রক্রিয়ায় নারী তাঁর নিজের জীবনের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পেশা নির্বাচনসহ সবক্ষেত্রে পরিকল্পনা করা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ পান৷ আত্মনিয়ন্ত্রণ ও সমঅধিকারের ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠিত করতে পারেঁ৷

কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশে নারীর জীবন নিয়ে নিজের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা এই ২,০২১ সালেও অত্যন্ত সীমিত৷ অনেক যোগ্যতা সম্পন্ন নারীও এখনও চাইলেই তাঁর মতামত প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ পান না, বরং পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে তীব্র বাধার সম্মুখীন হন৷ এই বাধা অতিক্রম করেই বাংলাদেশের নারীদের এগোতে হয়েছে৷

সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিউইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদে নারী নেতাদের এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বলেছেন, নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে সপ্তম স্থানে আছে৷ বর্ধিত সংখ্যক নারী কর্মীবাহিনীতে যোগ দিচ্ছে বলে উল্লেখ করে তিনি জানান, স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রায় ৭০ শতাংশ নারী এবং তাঁরা মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সামনের সারিতে রয়েছেন৷ তৈরি পোশাককর্মীদের ৮০ শতাংশের বেশি নারী এবং অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে নারীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ৷ (ডেইলি স্টার , সেপ্টেম্বর ২২, ২০২১)

এটা ঠিক যে, পরিসংখ্যানের চিত্র দেখলে বাংলাদেশের নারীরা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অনেক দেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে আছে৷ জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন ৫০-এ উন্নীত করা হয়েছে৷ বর্তমানে সংরক্ষিত আসন ও নির্বাচিত ২২ জন-সহ ৭২ জন নারী সংসদ সদস্য রয়েছেন৷ স্থানীয় পর্যায়ে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত নারী প্রতিনিধিও আছেন ১২ হাজার জনের মতো৷

অবশ্য সার্বিকভাবে রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ সুখকর নয়৷ শ্রেণি ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে এদেশর নারীরা আজও রাজনৈতিক ক্ষমতা ও নীতিনির্ধারণ থেকে অনেক দূরে৷ এটা স্বীকৃত যে, রাজনৈতিক ক্ষমতা ছাড়া নারীর পূর্ণ বিকাশ কোনওভাবেই সম্ভব নয়৷ সমাজ ও রাজনীতিতে নারীর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে, কথা বলার অধিকার পেতে হলে রাজনৈতিক ক্ষমতায় অংশগ্রহণ করা ছাড়া বিকল্প পথ নেই৷ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নারী ও পুরুষ দু'জনেরই নাগরিক হিসেবে সমানাধিকারের দাবি প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত জরুরি৷ সংখ্যাগত বিচারে বাংলাদেশে নারী-পুরুষের অনুপাত এখন সমান সমান৷ নারীকে অধঃস্তন হিসেবে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখার পুরনো কৌশল বা মানসিকতা পোষণ করার কোনও সুযোগ আর নেই৷

ক্ষমতায়নের অন্যান্য ক্ষেত্র, যেমন প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিচার বিভাগেও নারীর পদচারণা গত ৫০ বছরে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে৷ সহস্রাধিক নারী সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে দায়িত্ব পালন করেছেন৷ নারীরা বিচারপতি, সচিব, ডেপুটি গভর্নর, রাষ্ট্রদূত, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারপার্সনের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন৷ নিজেদের দক্ষতা, যোগ্যতা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে এই নারীরা তাঁদের অবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়েছেন৷ সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন৷

কিন্তু এসবই মুদ্রার এক পিঠের ছবি৷ মুদ্রার অপর পিঠে রয়েছে নারীর প্রতি চরম অবহেলা, সীমাহীন বৈষম্য ও ভয়াবহ নির্যাতনের চিত্র৷ সম্পত্তির উত্তরাধিকারের প্রশ্নে এখনও দেশে নারীর সমান অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি৷ সমাজে এখনও নারী এবং পুরুষের মজুরি বৈষম্য বিদ্যমান৷ নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনাও ক্রমবর্ধমান৷ এখনো পথে ঘাটে, গণপরিবহনে, অফিসে, গৃহে নারীরা নিরাপত্তাহীন৷ সমাজে বহুযুগের পুরনো পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গী এখনও প্রবল দাপটে রাজত্ব করে চলছে৷ যার ফলে পারিবারিক সহিংসতা, খুন, ধর্ষণ, অপহরণ এবং যৌন হয়রানির মতো ঘটনা বাড়ছে৷ নারীর স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা না থাকায়, নিরাপত্তাহীনতার অজুহাতে কন্যা-শিশুদের অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে দেAয়ার প্রবণতাও বাড়ছে৷ এদিকে, বাল্যবিবাহের ফলে নারীর শিক্ষা-জীবন ব্যাহত হয়েছে৷ কর্মক্ষেত্রে তার অংশগ্রহণ বাধাগ্রস্ত হয়েছে৷ নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছে৷ মাতৃ-মৃত্যু, নবজাতক মৃত্যু, অপুষ্টি ও দারিদ্র্যের একটি কঠিন দুষ্ট চক্র তৈরি হয়েছে৷ আর এসবের প্রভাব সরাসরি পড়ছে নারীর উপর৷

নারীর ক্ষমতায়নের সঙ্গে নারী পুরুষ সমতা অর্জনের বিষয়টিও অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত৷ শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া কাঙ্খিত মাত্রায় নারীর ক্ষমতায়ন অর্জন সম্ভব নয়৷ শারীরিক মানসিক নির্যাতন নিপীড়v নারীকে সামনে এগaতে বাধা দেয়, ক্ষমতায়নে বিঘ্ন ঘটায়৷ নারীর ক্ষমতায়ন শুধু নারীর জন্য দরকার নয়, একটা সমৃদ্ধ সুখী সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য দরকার৷ দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে পেছনে ফেলে কখনোই সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়৷ এজন্য নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে যে কোনA সিদ্ধান্ত ও পরিকল্পনায় নারীর যথাযথ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে৷

গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের নারীদের ক্ষমতায়নে ব্যাপক অগ্রগতি ঘটলেও এ কথা বললে অত্যুক্তি হবে না যে বিদ্যমান সামাজিক-সাংস্কৃতিক রীতিনীতি, পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব এবং অগণতান্ত্রিক আচার-আচরণের কারণে প্রান্তিক নারীরা পরিপূর্ণ স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারছে না৷ সেই সঙ্গে সিদ্ধান্ত গ্রহণ-প্রক্রিয়ায় কার্যকর অংশগ্রহণ ও ভূমিকা পালনও বাঁধাগ্রস্ত হয়েছে৷ নারীকে পুরুষের তুলনায় দুর্বল ও হীন করে দেখার মানসিকতা বদলায়নি৷ সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গির ক্ষেত্রেও প্রত্যাশিত পরিবর্তন আসেনি৷ ফলে এখনো আমরা অনেককেই দেখতে পাই অবলীলায় নারীর প্রতি চরম অবমাননাকর ও অশালীন বক্তব্য দিতে দ্বিধা করছেন না৷

বাংলাদেশের নারীর বঞ্চনারও যেন শেষ নেই৷ সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তিতে নারীরা উপেক্ষিত৷ নারীর গৃহশ্রমের কোনো মূল্যায়ন নেই৷ নারী পুরুষ সমতার বিষয়টিও এখনো নিশ্চিত করা যায়নি৷ ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ রিপোর্ট ২০২০' অনুযায়ী, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ নারী সমতার ক্ষেত্রে বিভিন্ন অবস্থানে রয়েছে৷ এই জেন্ডার সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৫০তম৷ এ সূচকে চারটি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়৷ এগুলো হচ্ছে: (ক) অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ এবং সুযোগ; (খ) শিক্ষাগত অর্জন; (গ) স্বাস্থ্য এবং বেঁচে থাকা; (ঘ) রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন৷

সমাজের সর্বস্তরে নারীর ক্ষমতায়ন ও সমতা অর্জন করতে হলে এই চারটি সূচকের সবগুলির দিকেই নজর দিতে হবে৷ বাংলাদেশ অনেক এগিয়েছে ৷ কিন্তু সামনে আরও অনেক চ্যালেঞ্জও রয়েছে৷ যেমন - শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে নারীদের অবস্থার আরো উন্নয়ন করার জন্য গুরুত্ব দিতে হবে৷ পশ্চাৎপদ ধ্যান ধারনা ত্যাগ করে সমাজকে ন্যায্যতা, যুক্তি আর জ্ঞানের ভিত্তিতে গড়ে তুলতে হবে৷ সর্বত্র গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা বাড়াতে হবে৷ নারীর প্রতি সহিংসতা নির্র্মূল করে নারীকে মানবিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করতে হবে৷ আমাদের সংবিধানে নারী-পুরুষের মধ্যে বৈষম্যহীনতার যে নিশ্চয়তা প্রদান করেছে তা বাস্তবায়ন করতে হবে৷ সেজন্য সরকারসহ বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক সংগঠনকে আরও জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে৷ সমাজে নারী-পুরুষের বৈষম্য কমিয়ে পরিবার ও সমাজে নারীর সম্মানজনক অবস্থান সুদৃঢ় করতে হবে৷

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : প্রতিবেদনটি ডয়চে ভেলে থেকে নেওয়া হয়েছে। সেই প্রতিবেদনই তুলে ধরা হয়েছে। হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার কোনও প্রতিনিধি এই প্রতিবেদন লেখেননি।)

পরবর্তী খবর

Latest News

বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসের কোর কমিটির বৈঠক কবে?‌ বড় তথ্য দিলেন বিধায়ক বিকাশ বয়স বাড়ছে বলেই কি… কোহলি-রোহিতকে ফর্মে ফেরার গুরু মন্ত্র দিলেন গ্রেগ চ্যাপেল 'দলিত, আদিবাসী, ওবিসিদের মধ্যেবিভাজনের ভয়ঙ্কর রাজনীতি করছে কংগ্রেস’ বিয়ের দেড় বছরের মধ্যেই সুখবর দিলেন আথিয়া-রাহুল! কবে আসছে প্রথম সন্তান? 'ছেলেদের কখনই মেয়েদের চুল কাটা, পোশাক তৈরি করা উচিত নয়', প্রস্তাব কোন রাজ্যে? পায়েল কাপাডিয়ার সিনেমার বদলে অস্কারে ‘লাপাতা লেডিস’, কী বললেন পরিচালক? ফসিলস্-লক্ষ্মীছাড়ার সঙ্গে শহর কাঁপাবে দক্ষিণের থাইকুদ্দাম ব্রিজ! কবে-কখন জানুন সিটাডেল-হানি বানি থেকে বিজয় ৬৯, বার্কিংহাম মার্ডারস, এই সপ্তাহে কী কী আসছে OTTতে বারবার বলার পরেও আম্পায়ার বলটা বদলাননি! মাঠের মধ্যেই মেজাজ হারালেন প্রসিধ কৃষ্ণা ছুটি দেননি বস! বিদেশেই পাত্র, ভিডিয়ো কলে বিয়ে করলেন দুই ভারতীয়

Women World Cup 2024 News in Bangla

AI দিয়ে মহিলা ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলিং অনেকটাই কমাতে পারল ICC গ্রুপ স্টেজ থেকে বিদায় নিলেও ICCর সেরা মহিলা একাদশে ভারতের হরমনপ্রীত! বাকি কারা? বিশ্বকাপ জিতে নিউজিল্যান্ডের আয় সব থেকে বেশি, ভারত-সহ ১০টি দল কত টাকা হাতে পেল? অলিম্পিক্সে বাস্কেটবল খেলেছেন, এবার নিউজিল্যান্ডকে T20 বিশ্বকাপ জেতালেন এই তারকা রবিবারে খেলতে চান না বলে টেস্ট ছাড়েন দাদু, নাতনি অ্যামেলিয়া বিশ্বকাপের সেরা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল নিউজিল্যান্ড? টুর্নামেন্টের সেরা কে?- পুরস্কার মুখোমুখি লড়াইয়ে পাল্লা ভারি নিউজিল্যান্ডের, বিশ্বকাপ ফাইনালে ইতিহাস গড়বে কারা? ICC T20 WC ইতিহাসে প্রথমবার অস্ট্রেলিয়াকে হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা জেমিমাকে দেখতে পারে! নেতৃত্বে হরমন-স্মৃতি নয়, তারুণ্যের জয়গান মিতালির ভিলেন নেট রান-রেট, ভালো খেলেও বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নাইট

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.