ঝা চকচকে বাইকের শোরুম। সেখানেই কাঁধে বস্তা নিয়ে ঢুকলেন এক ব্যক্তি। এই দৃশ্য দেখে কিছুটা আশ্চর্যই হয়ে গিয়েছিলেন শোরুমের লোকজন। আসলে সেই বস্তার মধ্যে রয়েছে অজস্র খুচরো পয়সা। তিল তিল করে এতদিন ধরে জমিয়েছেন অসমের ওই দোকানদার। সেই বস্তা বোঝাই খুচরো পয়সা নিয়ে তিনি হাজির হন শোরুমে। এদিকে এত খুচরো দেখে ততক্ষণে হতবাক শোরুমের লোকজন। তবে ওই দোকানদারের দাবি, তিনি এই খুচরোগুলি এতদিন ধরে জমিয়েছেন। এগুলি দিয়েই তিনি ইচ্ছাপূরণ করবেন। এরপর কী করলেন শোরুম কর্তৃপক্ষ?
ওই স্টোরের ম্যানেজার কঙ্কন দাস হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন, প্রথমটা আমরা এত কয়েন দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। পরে ভাবি এই কয়েন গুনে দেখা হবে। সেই মতো কয়েন গোনার কাজ শুরু হয়। কয়েকটি ঝুড়িতে প্রথমে কয়েনগুলিকে আলাদা করা হয়। এরপর ৫জন কর্মী প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে কয়েন গোনেন। দেখা যায় মোট ২২ হাজার টাকা রয়েছে ওতে। সেটা দিয়েই ওই ব্যবসায়ী ডাউন পেমেন্ট করেন। তবে ওই ব্যক্তির ইচ্ছা পূরণ হতে দেখে অত্যন্ত খুশি শোরুমের কর্মীরাও। ওই ব্যক্তি বলেন, স্টেশনারি দোকান আছে। সেখানেই পয়সা জমাতাম আমি।
ইতিমধ্যেই এক ইউটিউবার হি্রক জে দাস এই সংক্রান্ত ভিডিও পোস্ট করেছেন। তিনি জানিয়েছেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে খুচরো গোনা হয়। স্কুটি কেনার জন্য কেউ খুচরো পয়সা এনেছেন এই অভিজ্ঞতা প্রথম হল শোরুমের কর্মীদের।
ওই স্টোরের ম্যানেজার কঙ্কন দাস হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন, প্রথমটা আমরা এত কয়েন দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। পরে ভাবি এই কয়েন গুনে দেখা হবে। সেই মতো কয়েন গোনার কাজ শুরু হয়। কয়েকটি ঝুড়িতে প্রথমে কয়েনগুলিকে আলাদা করা হয়। এরপর ৫জন কর্মী প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে কয়েন গোনেন। দেখা যায় মোট ২২ হাজার টাকা রয়েছে ওতে। সেটা দিয়েই ওই ব্যবসায়ী ডাউন পেমেন্ট করেন। তবে ওই ব্যক্তির ইচ্ছা পূরণ হতে দেখে অত্যন্ত খুশি শোরুমের কর্মীরাও। ওই ব্যক্তি বলেন, স্টেশনারি দোকান আছে। সেখানেই পয়সা জমাতাম আমি।
ইতিমধ্যেই এক ইউটিউবার হি্রক জে দাস এই সংক্রান্ত ভিডিও পোস্ট করেছেন। তিনি জানিয়েছেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে খুচরো গোনা হয়। স্কুটি কেনার জন্য কেউ খুচরো পয়সা এনেছেন এই অভিজ্ঞতা প্রথম হল শোরুমের কর্মীদের।
|#+|