একেবারে প্রশিক্ষিত ব্যাটেলিয়ন। ন্যাশানাল সিকিউরিটি গার্ডের আদলে তৈরি হবে এই কমান্ডো বাহিনী। অপরাধ দমনে, সীমান্ত এলাকার নানা সমস্য়া মেটাতে পারদর্শী থাকবে এই বাহিনী। বাছাই করা জওয়ানদের নিয়ে তৈরি হবে অসম পুলিশের এই নয়া বাহিনী। কাজিরাঙা পুলিশ সুপারের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠকের পর এব্য়াপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। মিটিঁং শেষে অসমের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, '১০টি কমান্ডো ব্যাটেলিয়ন থাকবে অসম পুলিশের হাতে। অসম- নাগাল্যান্ড সীমান্ত, বোরোল্যান্ড টেরিটোরিয়াল রিজিয়ন এরকম জায়গায় তাদের রাখা হবে। তাদেরকে এনএসজির সঙ্গেও তুলনা করা যেতে পারে।'
পাশাপাশি দীর্ঘ ডিউটি থেকে পুলিশ কর্মীদের কিছুটা স্বস্তি দেওয়ার ব্যাপারেও কথাবার্তা হয়েছে। আপাতত তাদের সিফটিং ডিউটিতে রাখা যায় কিনা সেব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। এজন্য নতুন করে পুলিশে নিয়োগও করা হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু সময় পুলিশকর্মীদের ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করতে হয়। সেজন্য সাধারণভাবে তিন সিফটে লোক প্রয়োজন।সেকারণে এই বছরেই নতুন কর্মী নিয়োগের ব্যাপারে চেষ্টা হবে।’ বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির, বছরের মধ্যে এক মাসের ছুটি দেওয়ার ব্যাপারেও কথা হয়েছে। পাশাপাশি সাতটি নতুন ফরেনসিক ল্যাবরেটরি করার ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত হয়েছে। অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'বেআইনী ড্রাগ পাচার, গরু পাচারের করিডর করা যাবে না অসমকে। আমরা একেবারে এই অপরাধের সমূলে বিনাশ করব।'
পাশাপাশি পুলিশের দীর্ঘ ডিউটি থেকে তাঁদের কিছুটা স্বস্তি দেওয়ার ব্যাপারেও কথাবার্তা হয়েছে। আপাতত দুটি সিফটে যাতে তাদের ডিউটিতে রাখা যায় সেব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। এজন্য নতুন করে পুলিশে নিয়োগও করা হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কিছু সময় পুলিশকর্মীদের ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করতে হয়। সেজন্য সাধারণভাবে তিন সিফটে লোক প্রয়োজন।সেকারণে এই বছরেই নতুন কর্মী নিয়োগের ব্যাপারে চেষ্টা হবে।বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির, বছরের মধ্যে এক মাসের ছুটি দেওয়ার ব্যাপারেও কথা হয়েছে। পাশাপাশি সাতটি নতুন ফরেনসিক ল্যাবরেটরি করার ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত হয়েছে। অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বেআইনী ড্রাগ পাচার, গরু পাচারের করিডর করা হবে অসমকে এটা আর হবে না। আমরা একেবারে এই অপরাধের সমূলে বিনাশ করব।
|#+|