চলতি মাসের ২৫ তারিখ থেকে শুরু হবে দেশের মধ্যে বিমান পরিবহণ। তার আগে বিস্তারিত নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের তরফে।
ছোটো করে শুরু হবে অপারেশন। বিমানের মোট বহন ক্ষমতার এক-তৃতীয়াংশের বেশি টিকিট কাটা যাবে না। একই সঙ্গে দামের ঊর্ধ্ব ও নিম্নসীমা বেঁধে দেবে এয়ারলাইন্স। করোনার জেরে প্রায় দুই মাস ধরে বিমান পরিষেবা বন্ধ। শুধু বন্দে ভারত মিশনের আওতায় বিদেশে আটকে পড়া ভারতীয়রা বিমানে দেশে ফিরছেন।
এদিনের নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে যে বয়স্ক, গর্ভবতী ও অসুস্থ মানুষদের বিমানে যাত্রা করা উচিত নয়। যারা কনটেনমেন্ট জোনে থাকেন, তাদের বিমানে চড়তে দেওয়া হবে না। কোনও করোনা পজিটিভ রোগীকেও বিমানে যেতে দেওয়া হবে না। আরোগ্য সেতু অ্যাপে রেড স্টেটাস দেখালে বিমানে উড়তে দেওয়া হবে না। তবে ১৪ বছরের কম বয়সীদের জন্য বাধ্যতামূলক নয় এই করোনা কন্ট্যাক্ট ট্রেসিং অ্যাপ।
রাজ্য সরকার ও স্থানীয় প্রশাসনকে এটা দেখতে হবে যে বিমানবন্গরে আসা যাওয়ার জন্য যথেষ্ট সংখ্যায় বাস ও গাড়ির ব্যবস্থা থাকে। যাদের আরোগ্য সেতু নেই, তাদের কাউন্টার থেকে ডাউনলোড করতে হবে।
বিমানে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর পর রাজ্যের আইন অনুযায়ী প্রয়োজনে কোয়ারেন্টাইন করা হতে পারে। সারাক্ষণ মাস্ক পরে থাকতে হবে ও দুই ঘণ্টা আগে আসতে হবে বিমানবন্দরে। শুধু একটি চেক-ইন-ব্যাগেজ নেওয়া যাবে। এর সঙ্গে একটি হ্যান্ড ব্যাগেজও নিতে পারেন যাত্রীরা।