রক্তপাতে মেতে উঠবেন না। আশ্রয় নিয়েছেন, থাকছেন, ভালোভাবে থাকবেন। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ পরিহার করুন। না হলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাদক পাচার বন্ধ না করলে কঠোর হাতে দমন করা হবে। সোমবার বাংলাদেশের কক্সবাজারে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এভাবে রোহিঙ্গাদের হুঁশিয়ারি দিলেন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আসলে এবার রোহিঙ্গাদের নিয়ে অস্বস্তি আর চেপে রাখল না বাংলাদেশ। রোহিঙ্গাদর নিয়ে কার্যত তিতিবিরক্ত হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ প্রশাসন। এমনকী রোহিঙ্গা শিবির জঙ্গি কার্যকলাপের আঁতুরঘর হয়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। এবার এনিয়ে রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আসলে শরনার্থী হিসাবে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিল বাংলাদেশ। আর সেই রোহিঙ্গাদের নিয়েই এবার চরম উদ্বেগের মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশ সরকার।
রক্তপাতে মেতে উঠবেন না। আশ্রয় নিয়েছেন, থাকছেন, ভালোভাবে থাকবেন। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ পরিহার করুন। না হলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাদক পাচার বন্ধ না করলে কঠোর হাতে দমন করা হবে। সোমবার বাংলাদেশের কক্সবাজারে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এভাবে রোহিঙ্গাদের হুঁশিয়ারি দিলেন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আসলে এবার রোহিঙ্গাদের নিয়ে অস্বস্তি আর চেপে রাখল না বাংলাদেশ। রোহিঙ্গাদর নিয়ে কার্যত তিতিবিরক্ত হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ প্রশাসন। এমনকী রোহিঙ্গা শিবির জঙ্গি কার্যকলাপের আঁতুরঘর হয়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। এবার এনিয়ে রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আসলে শরনার্থী হিসাবে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিল বাংলাদেশ। আর সেই রোহিঙ্গাদের নিয়েই এবার চরম উদ্বেগের মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশ সরকার।
|#+|
বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, বাংলাদেশ আর আগের মতো তলাবিহীন ঝুড়ি নয়। স্বপ্নের দেশ। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। কক্সবাজার দেশের অন্যতম পর্যটন নগরী। পর্যটনের জায়গায় রক্তের হোলি খেলা শুরু করেছে দুর্বৃত্তরা। তাদের দমনে পুলিশকে কঠোর হতে হবে। কক্সবাজারে এসব চলতে পারে না। এটি দেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র। এখানে দেশি বিদেশি পর্যটকরাও আসেন।
মায়ানমার থেকে পালিয়ে এসে বাংলাদেশের কক্সবাজারে আশ্রয় নেন রোহিঙ্গারা। কার্যত মানবিকতার খাতিরে তাদের আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ। সেই শরনার্থীরাই এখন আশ্রয়দাতার কাছে সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদিকে এলাকায় পরিষেবাগত নানা সমস্যার কথা বলেও সরব হয়েছিল রোহিঙ্গারা। এবার সেই রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে উঠেছে চুরি, ডাকাতি, দেহ ব্যবসা, অস্ত্র কারখানা চালানো, মাদক পাচারের মতো ভয়াবহ অভিযোগ।