সবে শনিবার একজন মাত্র ওমিক্রন আক্রান্তের হদিশ পাওয়া গিয়েছে চিনে। আর তাতেই একেবারে হইহই কাণ্ড। দুটি জেলার সমস্ত স্কুল বন্ধের পাশাপাশি ১৩ হাজার মানুষকে টিকাকরণ ও একটি বৌদ্ধ মনাস্ট্রি বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিকে আগামী সপ্তাহ থেকে বেজিংয়ে ঢুকতে গেলে নিউক্লেয়িক পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আসলে কোভিড নিয়ে কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না চিন। যেখানে ওমিক্রনের হদিশ মিলেছে, বেজিংয়ের সেই হায়দিয়ান জেলায় ইতিমধ্যে ১৩ হাজার জনকে পরীক্ষা করা হয়েছে। তবে সরসারি সংবাদপত্র বেজিং ডেইলিতে উল্লেখ করা হয়েছে একজনও পজিটিভ রোগীর সন্ধান মেলেনি। স্বাস্থ্য কমিশনের ডেপুটি ডিরেক্টর জাও চেংফ্য়াং জানিয়েছেন, রোগী যেখানে থাকেন তার কাছাকাছি সমস্ত এলাকায় টেস্ট করা হয়েছে।
এদিকে সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, প্রচন্ড ঠান্ডার মধ্যেও এদিন দেখা যায় কোভিড পরীক্ষার জন্য দীর্ঘ লাইন। এদিকে সূত্রের খবর সব মিলিয়ে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাটা এখনও পরিষ্কার নয়। তবে কমপক্ষে ১৪টি প্রদেশে আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। এদিকে নতুন করে চাইনিজ মেনল্যান্ডে ৬৫জনের কোভিড আক্রান্তের কথা জানা গিয়েছে। নতুন করে কোনও মৃত্যুর খবর মেলেনি। জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, মাস্ক পরতেই হবে। কোভিড বিধি মেনে চলুন। ঘরের মধ্যে যাতে আলো হাওয়া যথাযথ থাকে সেটা দেখতে হবে।