বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Mohania Gang rape case: ধর্ষণে অভিযুক্তদের ৩৫ বছরের কারাবাস ও ৬.৬০ লাখের ক্ষতিপূরণের নির্দেশ কোর্টের

Mohania Gang rape case: ধর্ষণে অভিযুক্তদের ৩৫ বছরের কারাবাস ও ৬.৬০ লাখের ক্ষতিপূরণের নির্দেশ কোর্টের

ধর্ষণের মামলায় অভিযুক্তকে ৩৫ বছরের কারাবাস ও জরিমাবা ভাবুয়া কোর্টের।  (HT PHOTO) (HT_PRINT)

২০১৯ সালের ১৫ নভেম্বর ওই নাবালিকা খাতা কিনে দোকান থেকে বাড়ি ফেরার সময় তাকে টেনে নিয়ে গিয়ে জঙ্গলে নিয়ে গণধর্ষণ করার অভিযোগ রয়েছে। এলাকার রাতওয়াল গ্রামে দুর্গাবতী নদীর তীরে এই ঘটনা ঘটেছিল। ছুরি দেখিয়ে তার ওপর ওই দানবীয় যৌন অত্যাচার চলেছে বলে জানা গিয়েছে।

মোহানিয়া গণধর্ষণকাণ্ডে ভাবুয়ার বিশেষ পকসো কোর্টে দুই অভিযুক্তকে ৩৫ বছরে কারাবাসের সাজা দিয়েছে। পাশাপাশি প্রতি অভিযুক্তকে বলা হয়েছে নির্যাতিতাকে ৩.৩০ লাখ টাকা করে মোট ৬.৬০ লাখ টাকার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা। ক্ষতিপূরণের অনাদায়ে ৬ মাসের বাড়তি জেলবন্দি থাকার কথাও বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এক নাবালিকার ওপর গণধর্ষণের অভিযোগে ওই দুই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চলছিল আইনি মামলা।

উল্লেখ্য, এই ঘটনা বিহারের মোহনিয়ার। সেখানে মুন্ডেশ্বরী গেটের কাছে ২০১৯ সালের ১৫ নভেম্বর ওই নাবালিকা খাতা কিনে দোকান থেকে বাড়ি ফেরার সময় তাকে টেনে নিয়ে গিয়ে জঙ্গলে নিয়ে গণধর্ষণ করার অভিযোগ রয়েছে। এলাকার রাতওয়াল গ্রামে দুর্গাবতী নদীর তীরে এই ঘটনা ঘটেছিল। ছুরি দেখিয়ে তার ওপর ওই দানবীয় যৌন অত্যাচার চলেছে বলে জানা গিয়েছে। ঘটনার ভিডিয়ো করে নাবালিকাকে ভয়ও দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ। মুখ খুললেই ভিডিয়ো ভাইরাল করার হমকি দেয় অভিযুক্তরা। সেই মামলা আদালত পর্যন্ত যায়। সদ্য ভাবুয়ার বিশেষ পকসো আদালতে এই মামলা নিয়ে রায় দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসনকে কোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, নির্যাতিতা নাবালিকাকে ৬.৬০ লাখ টাকা অভিযুক্তরা দিচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে। ক্ষতিপূরণের অনাদায়ে অভিযুক্তদের ৬ মাসের বাড়তি কারাবাসের কথা বলেছে কোর্ট। মামলায় অভিযুক্তদের ৩৫ বছরের কারাদণ্ডের সাজা হয়েছে। ( ২০ টি ঘুমের ওষুধ দিয়ে, গোপনাঙ্গ কেটে স্বামীকে খুন পঞ্চম স্ত্রীর! চাঞ্চল্য এলাকায়)

উল্লেখ্য, ধর্ষণের ঘটনার পর ২৪ তারিখ ওই বছরেই ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। ক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকাবাসী। শুরু হয় ভাঙচুর। পুলিশ নামে ময়দানে। মহম্মদ শানওয়াজ ওরফে সোনু, সিকান্দার আনসারি, আরবাজ আলম ওরফে পল্লু ও মহম্মদ কালামুর বিরুদ্ধে শুরু হয় মামলা। ঘটনায় এরাই ছিল অভিযুক্ত। তিন দিনের মাথায় পুলিশ অভিযুক্তদের ধরে। ৭ দুনের মাথায় তৈরি হয় কেসের চার্জশিট। এদিকে কোর্টে কোনও আইনজীবী পাওয়া যায়নি নির্যাতিতার হয়ে বলার জন্য। দেড়বছর ধরে আইনজীবী মেলেনি নির্যাতিতার পক্ষের। শেষে মন্টু পান্ডে নামে এখ আইনজীবী মামলাটি নেন। নির্যাতিতার পক্ষের আইনজীবী জানান, তিনি ও তাঁর মক্কেল এই নির্দেশের সম্মান করেন, তবে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত বলে মনে করছেন তাঁরা।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup

 

 

 

 

 

 

বন্ধ করুন
Live Score