বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Bhushan Patwardhan resigns: গ্রেড নিয়ে মুখ খোলার পর এবার NAAC এর চেয়ারপার্সন পদ থেকে ইস্তফা পটবর্ধনের

Bhushan Patwardhan resigns: গ্রেড নিয়ে মুখ খোলার পর এবার NAAC এর চেয়ারপার্সন পদ থেকে ইস্তফা পটবর্ধনের

ভূষণ পটবর্ধন। 

নিজের পদত্যাগ পত্রে পটবর্ধন দাবি করেছেন, তাঁর এই পদত্যাগের সঙ্গে কোনও ব্যক্তিগত বিষয় জড়িত নয়। ইস্তফাপত্রে তিনি জানান, প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ স্থানীয় হিসাবে পবিত্রতা রক্ষা করাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। উল্লেখ্য, NAAC বর্তমানে ইউজিসির আওতাধীন। এই প্রতিষ্ঠানের দ্বারা দেশের সিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মান যাচাই করা হয়।

‘ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিল’ তথা NAAC এর চেয়ারপার্সন ভূষণ পটবর্ধন নিজের পদ থেকে ইস্তফা দেন। শিক্ষাজগতে তাঁর এই ইস্তফার ঘটনা নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই তিনি দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ে মুখ খুলেছিলেন। সেই বক্তব্যে তিনি দাবি করেন, কিছু উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘অনৈতিক পদ্ধতিতে’ উচ্চ গ্রেড নিয়ে নিচ্ছে। তারপরই রবিবার তিনি পদত্যাগ করেছেন।

নিজের পদত্যাগ পত্রে পটবর্ধন দাবি করেছেন, তাঁর এই পদত্যাগের সঙ্গে কোনও ব্যক্তিগত বিষয় জড়িত নয়। ইস্তফাপত্রে তিনি জানান, প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ স্থানীয় হিসাবে পবিত্রতা রক্ষা করাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। উল্লেখ্য, NAAC বর্তমানে ইউজিসির আওতাধীন। এই প্রতিষ্ঠানের দ্বারা দেশের সিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মান যাচাই করা হয়। NAAC এর তরফে সেই মান নিয়ে ইউজিসির আওতাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। যা ওই অ্যাক্রিডিশনের অঙ্গ হিসাবে প্রতিষ্ঠানগুলিকে দেওয়া হয়। এর আগে, ফেব্রুয়ারি মাসে ইউজিসিকে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন পটবর্ধন। সেখানে তিনি দাবি করেন, কোনও ‘ নিহিত স্বার্থ, অসদাচরণ’ এবং কোনও অজানা যোগসাজোশের। দেশের বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে উচ্চ গ্রেড দেওয়া নিয়ে তিনি এই চিঠি পাঠিয়েছিলেন ইউজিসিকে। তখনই তিনি পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তারপরই ইউজিসি নতুন চেয়ারপার্সনকে নিযুক্ত করে NAAC এ। এরপর ২৬ ফেব্রুয়ারি পটবর্ধন ফের একবার চিঠি লেখেন ইউজিসিকে। সেখানে তিনি ব্যক্ত করেন যে, তাঁর ইস্তফা চাওয়ার ঘটনাকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে NAAC এর এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারপার্সন পদে নিযুক্ত হন পটবর্ধন। এরপর ২০২৩ ফেব্রুয়ারির শেষ থেকেই কার্যত তিনি এই প্রতিষ্ঠানের বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে সরব হন ইউজিসির কাছে। ( রাহুল গান্ধী 'বিবাদের আঁধি', লন্ডনে কংগ্রেস নেতার মন্তব্যে পাল্টা অনুরাগ ঠাকুর )

ভূষণ পটবর্ধন তাঁর ইস্তফাপত্রে লিখেছেন যে, UGC-NAAC এর জন্য বৃহত্তর স্বার্থে তিনি এই পদ থেকে সরছেন। চিঠিতে উল্লেখিত রয়েছে তাঁর পদ। সেখানে তাঁর পদ হিসাবে চেয়ারম্যান অফ এক্সিকিউটিভ কমিটি, NAAC, বেঙ্গালুরু উঠে এসেছে। তিনি লেখেন, ‘আমি জানাতে চাই যে এই ঘটনার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনও কিছু জড়িত নয়। ’ তবে তিনি চিঠিতে প্রতিষ্ঠানের পবিত্রতা, আত্মমর্যাদার প্রসঙ্গ রেখেছেন। যা ঘিরে জল্পনার পারদ চড়ছে।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup

 

 

 

বন্ধ করুন