একদিকে দেওয়া হচ্ছে আর্থিক প্যাকেজ। কিন্তু সেটা সবার কাছে পৌঁছতে সময় লাগবে। অন্যদিকে হাজার হাজার কিলোমিটার হাঁটছেন পরিযায়ীরা। ইতিমধ্যেই এটি গলার কাটা হয়ে উঠেছে কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য। কীভাবে পরিযায়ী শ্রমিকদের সাহায্য করার যায় তার জন্য বৃহস্পতিবার রাতে বৈঠকে বসেছিলেন অমিশ শাহ, জেপি নাড্ডা সহ বিজেপির বড় নেতারা।
দলের কার্যালয়ে এই বৈঠকে ঠিক হয় যে পরিযায়ীদের সুবিধার্থে আরও তত্পর হবে বিজেপি।যারা বাড়ি ফিরছেন ও যারা শেল্টার হোমে আছেন, উভয়ের জন্যেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে চায় শাসক দল। সূত্রেের খবর, বিজেপি ঠিক করেছে হাইওয়েতে, প্রতি ১০০-১৫০ কিলোমিটারে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা দেওয়া হবে। অন্য এক সূত্রে জানা গিয়েছে., যে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে যারা থাকছেন, তাদের ভালো করে দেখভাল করবে দল। শুধু তাদের খাদ্য ও চিকিত্সা নয়, তারা যাতে কিছু নিয়ে একটা ব্যস্ত থাকতে পারেন, সেটাও নিশ্চিত করতে চায় ভারতের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল।
কয়েকদিনের মধ্যে মোদী টু-এর এক বছর হবে। কীভাবে সেটি পালন করা হবে, সেই নিয়েও আলোচনা হয়েছে। লকডাউন শুরু হওয়ার পর এই প্রথম এত বড় আকারে দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক করল বিজেপি। সোমবার থেকে নয়া নিয়ম ও রূপে চতুর্থ দফার লকডাউন হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।