ফের গোয়াগামী বিমানে বোমাতঙ্ক। মস্কো থেকে ২৪৭ জন যাত্রীকে নিয়ে গোয়ার উদ্দেশে উড়ে আসা বিমানে বোম রাখা রয়েছে বলে বার্তা পাঠানো হয়। এরপরই বিমানটি ঘুরিয়ে উজবেকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়। জানা গিয়েছে, গোয়া ডাম্বোলিম বিমানবন্দরের ডিরেক্টরের কাছে উক্ত বিমানে বোমা থাকার হুঁশিয়ার ইমেল পাঠানো হয়। তখনও বিমানটি ভারতীয় আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি। পরে বিমানটিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয় উজবেকিস্তানের উদ্দেশে। সেখানে বিমানটি অবতরণ করে। (আরও পড়ুন: 'পয়গম্বরকে কিছু বললে দেশের শহরগুলি কারবালায় পরিণত হবে', হুমকি নীতীশের দলের নেতার)
এর আগে গত ৯ জানুয়ারিও এই একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। সেবারও গোয়াগামী একটি বিমানে বোমা রয়েছে বলে এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলে ফোন করা হয়েছিল। এর জেরে মস্কো-গোয়া চার্টার্ড ফ্লাইটটিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেই বিমানে ছিল ২৪৪ জন যাত্রী। পরে গোয়ার বদলে জামনগর বিমানবন্দরে সুরক্ষিতভাবে করেছিল সেই বিমানটি। সেখানেই ওই বিমানে তল্লাশি শুরু হয়। তবে কোথাও বোমা পাওয়া যায়নি। প্রসঙ্গত ডাম্বোলিম, ভারতীয় নৌসেনার ঘাঁটি। এই আবহে পরপর ডাম্বোলিমগামী বিমানে বোমাতাঙ্ক ভাবাচ্ছে ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকেও।
আরও পড়ুন: 'তাজা সবজি... যুদ্ধ প্রস্তুতি', ইন্দো-চিন সীমান্তের 'অনলাইন তদারকি' জিনপিংয়ের
সেই ঘটনার কয়েকদিন পরই পুনেগামী দিল্লি স্পাইস জেটের বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়িয়েছিল। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের এক ট্রেনি টিকিট এজেন্টকে এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়। দুই বন্ধুকে নিয়ে ওই যুবক উড়ো ফোন করেছিলেন বলে অভিযোগ। তদন্তে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক জানিয়েছেন যে তার বন্ধু রাকেশ আর কুণাল মানালিতে রোড ট্রিপে যাচ্ছিল। তাদের দুই বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল। এদিকে স্পাইস জেটের বিমানে ফেরৎ আসার কথা ছিল তাদের। বন্ধুরা তাকে জানিয়েছিল, দিল্লি থেকে যাতে বিমানটি দেরিতে ছাড়ে তার ব্য়বস্থা করতে হবে। এরপরই তারা পরিকল্পনা করে স্পাইস জেটের কল সেন্টারে ফোন করে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup