গত ১২ সেপ্টেম্বর মেডিক্যালের প্রবেশিকা পরীক্ষায় বসেছিলেন সোলাপুরের দুই পরীক্ষার্থী। এদিকে তাদের প্রশ্ন ও উত্তরপত্রের মধ্যে কোনও সামঞ্জস্য় ছিল না। পরীক্ষা নির্দেশকের ভুলেই সব গোলমাল পাকিয়ে যায় বলে পরীক্ষার্থীদের দাবি। এরপর তারা বোম্বে হাইকোর্টে নালিশ জানায়। তাদের দাবি, বলা সত্ত্বেও সেদিন পরীক্ষা নির্দেশক কোনও কথা শুনতে চাননি। এমনটাই অভিযোগ বৈষ্ণবী ভোপালে ও অভিষেক কাপসি নামে দুই পরীক্ষার্থীর।
এদিকে ন্যাশানাল টেস্টিং এজেন্সির পক্ষের আইনজীবীর দাবি, ওই দুই ছাত্রের জন্য বিকল্প পথ বের করা খুব সমস্যার। তবে আদালত তাদের জন্য় বিশেষ পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছে। এদিকে জাস্টিস আরডি ধনুকা ও জাস্টিস অভয় আহুজা স্পষ্টতই জানিয়েছেন, এনটিএকে ওই দুই ছাত্রের পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। ৪৮ ঘণ্টা আগে তাদের জানাতে হবে। দু সপ্তাহের মধ্যে তাদের ফলাফল বের করতে হবে। এদিকে মামলাকারীদের আইনজীবীর দাবি, সোলাপুরের ওই পরীক্ষাকেন্দ্রে ১২জন ছাত্রকে ওএমআর ও টেস্ট বুকলেট দিতে ৫ মিনিট দেরি করা হয়েছিল। এর সঙ্গেই দুজন ছাত্রের ওএমআর সিট ও টেস্ট বুকলেট মেলেনি। তারা সেটা জানিয়েছিলেন। কিন্তু পরীক্ষা নির্দেশক সেসব কথা কানে তোলেননি বলে অভিযোগ। এদিকে উলটে পরীক্ষা হলে গন্ডগোল পাকানোর জন্য তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি সেদিন দেওয়া হয়েছিল।