ব্রিকস নেতৃত্ব বৃহস্পতিবার ইউক্রেন সমস্যা নিয়ে আলোচনায় বসলেন। আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়েও তারা আলোচনা করেছেন।যাবতীয় সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমস্যার সমাধান ও সার্বভৌমত্বকে সম্মান করার প্রসঙ্গে আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, চিনের প্রেসিডেন্ট জি জিংপিং ও সাউথ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সাইরিল রামাফোসা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সকলকে রুখে দাঁড়ানো, আর্থিক প্রতারণা ও ভুয়ো খবরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ব্যাপারে একমত।
এই মিটিং হোস্ট করেছিল চিন। বিবৃতি বলা হয়েছে পূর্ব ইওরোপের দেশগুলিতে মানবিক পরিস্থিতি ও রাশিয়া-ইউক্রেন সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করি। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটাতে চাই। যাবতীয় সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান দরকার।
এদিকে রাশিয়ার অভিযানের পরে এই প্রথম ব্রিকস সামিট হল। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় চিন ও ভারতের সীমান্তের জটিলতার পর এই প্রথম এই মিটিং। এদিন হিন্দিতে মোদী বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির নিরিখে আমাদের ব্রিকস সদস্যভুক্ত দেশের একই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া দরকার। সেক্ষেত্রে কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতিতে আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতা অত্যন্ত দরকার। কাস্টমসের মধ্যে সমন্বয়, উপগ্রহ ও ওষুধপত্র সংক্রান্ত ক্ষেত্রে ব্রিকসভুক্ত দেশগুলির সমণ্বয় দরকার।