করোনা সংক্রমণ অত্যধিক হারে বেড়ে যাওয়ার ফলে এবার ভারতকে লাল তালিকাভুক্ত করল ব্রিটেন। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের নয়াদিল্লি সফর বাতিলের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এই ঘোষণা করেছে ব্রিটেন প্রশাসন।
সংবাদসংস্থার খবর অনুযায়ী, ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র সচিব ম্যাট হ্যানকুক জানিয়েছেন, ভারতকে ব্রিটেন লাল তালিকাভুক্ত করেছে। শুক্রবার রাত তিনটে (গ্রিনিচ টাইম) থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে। এই লাল তালিকাভুক্ত করার অর্থ হল, যিনি শেষ ১০ দিনে ভারতে গিয়েছিলেন, এমন কেউ ব্রিটেনে প্রবেশ করতে পারবেন না। একমাত্র ব্রিটেন, আইরিশ এবং ইংল্যান্ডের নাগরিকদের সেই নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবেন। ভারতের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তান, বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এই একই নিয়ম প্রযোজ্য। একইসঙ্গে এও বলা হয়েছে, যে সব ব্রিটেনের নাগরিকরা তাঁদের নিজেদের দেশে এসে পৌঁছাবেন, তাঁদের ১০ দিন সরকারি কোয়ারেন্টাইন থাকতে হবে। ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র সচিব এই কথা বলতে গিয়ে জানিয়েছেন, ‘গত কয়েকদিন ধরেই সরকারকে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছিল। শেষপর্যন্ত সরকার এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে।’
করোনা সংক্রমণ অত্যাধিক হারে বেড়ে যাওয়ার ফলে এবার ভারতকে লাল তালিকাভুক্ত করল ব্রিটেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের নয়াদিল্লি সফর বাতিলের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এই ঘোষণা করেছে ব্রিটেন প্রশাসন।
সংবাদসংস্থার খবর অনুযায়ী, ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র সচিব ম্যাট হ্যানকুক জানিয়েছেন, ভারতকে ব্রিটেন লাল তালিকাভুক্ত করেছে। শুক্রবার রাত তিনটে (গ্রিনিচ টাইম) থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে। এই লাল তালিকাভুক্ত করার অর্থ হল, যিনি শেষ ১০ দিনে ভারতে গিয়েছিলেন, এমন কেউ ব্রিটেনে প্রবেশ করতে পারবেন না। একমাত্র ব্রিটেন, আইরিশ এবং ইংল্যান্ডের নাগরিকদের সেই নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবেন। ভারতের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তান, বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এই একই নিয়ম প্রযোজ্য। একইসঙ্গে এও বলা হয়েছে, যে সব ব্রিটেনের নাগরিকরা তাঁদের নিজেদের দেশে এসে পৌঁছাবেন, তাঁদের ১০ দিন সরকারি কোয়ারেন্টাইন থাকতে হবে। ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র সচিব এই কথা বলতে গিয়ে জানিয়েছেন, ‘গত কয়েকদিন ধরেই সরকারকে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছিল। শেষপর্যন্ত সরকার এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে।’|#+|
উল্লেখ্য, যেদিন ব্রিটেনের তরফে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়, সেদিনই দিল্লিতে ছ'দিনের লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। তারইমধ্যে বাতিল হয়ে যায় বরিসের ভারত সফর। এর আগে গত ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসাবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের আসার কথা ছিল। কিন্তু কোভিড পরিস্থিতির কারণেই তা বাতিল হয়ে যায়।