ঋষি সুনক এবং সাজিদ জাভিদের চালে বিদায়ঘণ্টা বাজল ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের। ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যমের দাবি, প্রবল চাপের মুখে জনসন প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি ছাড়তে রাজি হয়েছেন।
কেন ঋষি এবং সাজিদের পদত্যাগ?
সম্প্রতি পার্টিগেট বিতর্কের ধাক্কা সামলে ওঠা জনসনের বিরুদ্ধে মন্ত্রিসভায় স্বচ্ছ সদস্যদের নিয়োগ করতে পারেননি বলে অভিযোগ উঠেছে। যৌন নিপীড়নের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও কয়েকজন সদস্যকে সরকারের উচ্চপদে নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে। সেই অভিযোগের মধ্যেই মঙ্গলবার কয়েক মিনিটের ব্যবধানে রাজস্ব প্রধান ঋষি এবং স্বাস্থ্য সচিব সাজিদ ইস্তফা দেন।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি বলেন, 'মানুষ আশা করেন, সঠিকভাবে, দক্ষভাবে এবং গুরুত্ব সহকারে সরকার চালানো হবে।' সঙ্গে তিনি বলেন, 'আমার বিশ্বাস, মন্ত্রী হিসেবে এটাই আমার শেষ দফা হত। তবে আমার বিশ্বাস যে এই বিষয়টি লড়াই করার মতো এবং সেজন্যই আমি ইস্তফা দিচ্ছি।' অন্যদিকে, পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাজিদ দাবি করেন, ‘নিজের হৃদয়ের বিচারে (বরিসের সরকারে) কাজ চালিয়ে যেতে পারব না।’