দুর্গাপুজোয় বাংলাদেশে পুজোমণ্ডপ ও প্রতিমার উপর হামলা নেমে এসেছিল। এই নিয়ে বিশ্বব্যাপী শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ভারতের পক্ষ থেকেও নানা নেতা–মন্ত্রী মন্তব্য করেছেন। তবে এখনও এই নিয়ে কোনও শব্দ খরচ করেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু এটা একটা বড় ষড়যন্ত্র যা করা হয়েছে ভারত–বাংলাদেশের বন্ধুত্বের সম্পর্ককে ক্ষতি করার জন্য। মঙ্গলবার এই কথাই জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। ওই রাজ্যের সীমানা দিয়ে বাংলাদেশ যাওয়ার পথ রয়েছে। তাই এই মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ।
ঠিক কী বলেছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী? এদিন তিনি বলেন, ‘ভারত–বাংলাদেশের উভয়ের মধ্যে দীর্ঘদিন সুসম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু মৌলবাদীরা ষড়যন্ত্র করে সেই সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাইছে। আমাদের বিশ্বাস আছে বাংলাদেশ প্রশাসনের উপর। তাঁরা নিশ্চয়ই কড়া পদক্ষেপ করবে এই ঘটনার বিরুদ্ধে। সংখ্যালঘুদের উপর এই আক্রমণ বেদনাদায়ক এবং লজ্জাজনক।’
দুর্গাপুজোয় বাংলাদেশে পুজোমণ্ডপ ও প্রতিমার উপর হামলা নেমে এসেছিল। এই নিয়ে বিশ্বব্যাপী শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ভারতের পক্ষ থেকেও নানা নেতা–মন্ত্রী মন্তব্য করেছেন। তবে এখনও এই নিয়ে কোনও শব্দ খরচ করেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু এটা একটা বড় ষড়যন্ত্র যা করা হয়েছে ভারত–বাংলাদেশের বন্ধুত্বের সম্পর্ককে ক্ষতি করার জন্য। মঙ্গলবার এই কথাই জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। ওই রাজ্যের সীমানা দিয়ে বাংলাদেশ যাওয়ার পথ রয়েছে। তাই এই মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ।
এই হামলার ঘটনায় বাংলাদেশ বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা এই হামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত এবং মৌলবাদী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই রাজ্য তথা দেশের নানা প্রান্ত থেকে বিক্ষোভ, প্রতিবাদ, জমায়েত করা হয়েছে। রাষ্ট্রপুঞ্জে পর্যন্ত চিঠি লিখেছেন অসম কংগ্রেসের কার্যকরি সভাপতি।
বাংলাদেশের এই হামলা নিয়ে বিপ্লব দেব সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা একটা ষড়যন্ত্র। মৌলবাদীরা হামলা করেছে ধর্মীয় এবং সংস্কৃতির ক্ষেত্রকে। দুর্গাপুজো চলাকালীন এই হামলা চালানো হয়েছে।’ ত্রিপুরা–বাংলাদেশের মধ্যে ৮৫৬ কিমি দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে। এই হামলার বিরুদ্ধে সরব হয়েছে বাংলাদেশের মানুষজনও।