Corona আক্রান্তদের রোগের ধরন অনুযায়ী চিকিত্সার নয়া গাইডলাইন প্রকাশ করল ICMR । ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চের এই নির্দেশিকায় তিনটি ভাগে করোনা আক্রান্তের শারীরিক অবস্থা ভাগ করা হয়েছে।
স্বল্প (মাইল্ড), মাঝারি (মডারেট) ও গুরুতর (সিভিয়ার)- তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে করোনা আক্রান্তের শারীরিক অবস্থাকে। এর মধ্যে কেবল মাত্র মাইল্ড অর্থাত্ অল্প উপসর্গ থাকলেই বাড়িতে থাকতে পারবেন রোগী। মডারেট ও সিভিয়ার অবস্থায় অবশ্যই হাসপাতালে ভরতি হতে হবে।
মাইল্ড উপসর্গযুক্ত রোগী -
উপসর্গ : জ্বর-সর্দি। শ্বাসকষ্ট নেই।
কোথায় থাকবেন রোগী : এই পরিস্থিতিতে বাড়িতে হোম আইসোলেশনে থাকতে হবে। হাসপাতালে ভরতির প্রয়োজন নেই।
কী করতে হবে :
- বাড়িতে যতটা সম্ভব আলাদা ঘরে থাকতে হবে।
- নিয়মিত থার্মোমিটারে তাপমাত্রা মাপতে থাকতে হবে।
- ফোনে সবসময়ে চিকিত্সকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। কয়েক ঘণ্টা অন্তর শারীরিক পরিস্থিতির আপডেট দিতে হবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান প্রয়োজন। সঙ্গে ভিটামিনের যোগান যাতে ঠিক থাকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
কখন হাসপাতালে ভরতি হতে হবে?
তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হলে সময় নষ্ট নয়। তার সঙ্গে জ্বর উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেলে, খুব কাশি হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষত ৫ দিনের মধ্যে শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে হাসপাতালে চিকিত্সা প্রয়োজন।
কাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি?
ষাটোর্ধ্বদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি। তাছাড়া হার্টের রোগ, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, ফুসফুস, কিডনি বা লিভারের সমস্যা রয়েছে যাঁদের, তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি অনেকটাই বেশি। ওজন বেশি যাঁদের, তাঁদের ক্ষেত্রেও প্রয়োজন অতিরিক্ত সাবধানতা।
এছাড়া চিকিত্সার জন্য বেশ কিছু গাইডলাইন প্রকাশ করেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ। এক নজরে দেখে নিন সেই গাইডলাইনের তালিকা।
Corona আক্রান্তদের রোগের ধরন অনুযায়ী চিকিত্সার নয়া গাইডলাইন প্রকাশ করল ICMR । ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চের এই নির্দেশিকায় তিনটি ভাগে করোনা আক্রান্তের শারীরিক অবস্থা ভাগ করা হয়েছে।
মাইল্ড, মডারেট ও সিভিয়ার- তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে করোনা আক্রান্তের শারীরিক অবস্থাকে।
এর মধ্যে কেবল মাত্র মাইল্ড অর্থাত্ অল্প উপসর্গ থাকলেই বাড়িতে থাকতে পারবেন রোগী। মডারেট ও সিভিয়ার অবস্থায় অবশ্যই হাসপাতালে ভরতিরহতে হবে।
মাইল্ড উপসর্গযুক্ত রোগী -
উপসর্গ : জ্বর-সর্দি। শ্বাসকষ্ট নেই।
কোথায় থাকবেন রোগী : এই পরিস্থিতিতে বাড়িতে হোম আইসোলেশনে থাকতে হবে। হাসপাতালে ভরতির প্রয়োজন নেই।
কী করতে হবে :
- বাড়িতে যতটা সম্ভব আলাদা ঘরে থাকতে হবে।
- নিয়মিত থার্মোমিটারে তাপমাত্রা মাপতে থাকতে হবে।
- ফোনে সবসময়ে চিকিত্সকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। কয়েক ঘণ্টা অন্তর শারীরিক পরিস্থিতির আপডেট দিতে হবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান প্রয়োজন। সঙ্গে ভিটামিনের যোগান যাতে ঠিক থাকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
কখন হাসপাতালে ভরতি হতে হবে?
তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হলে সময় নষ্ট নয়। তার সঙ্গে জ্বর উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেলে, খুব কাশি হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষত পাঁচদিনের মধ্যে শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে হাসপাতালে চিকিত্সা প্রয়োজন।
কাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি?
ষাটোর্ধ্বদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি। তাছাড়া হার্টের রোগ, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, ফুসফুস, কিডনি বা লিভারের সমস্যা রয়েছে যাঁদের, তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি অনেকটাই বেশি। ওজন বেশি যাঁদের, তাঁদের ক্ষেত্রেও প্রয়োজন অতিরিক্ত সাবধানতা।
প্রয়োজনে এই তালিকা ফোনে সেভ করে রাখুন। এই প্রতিবেদন শেয়ার করুন বন্ধু-পরিজনদের সঙ্গে।