করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দেড় লক্ষ ছাড়াল। কেন্দ্রীয় সরকারের হিসাব অনুযায়ী, দেশে এই মুহূর্তে করোনা আক্রান্ত ১৫১৭৬৭। এদের মধ্যে মৃত ৪৩৩৭, সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬৪, ৪২৬।
দেশে করোনা আক্রান্তদের মৃত্যু হার এই মুহূর্তে ২.৮৫ শতাংশ, যা কিছুটা হলেও স্বস্তিতে রেখেছে কেন্দ্রকে। এই সঙ্গে দেশে করোনা আক্রান্তদের রিকভারি রেট ৪২.৫ শতাংশ, যেটা বারবার তুলে ধরছে মোদী সরকার। বহু মানুষই প্রশ্ন করছেন, যখন নয়া রোগীর সংখ্যা হুহু করে বাড়ছে, তাহলে লকডাউন শিথিল করা হচ্ছে কেন। সেখানেই মৃত্যুহার ও রিকভারি রেটের কথা ফলাও করে বলা হচ্ছে।
মঙ্গলবারে দেশে মোট নয়া কেসের সংখ্যা ৬৩৮৭, মৃত ১৭০। এই মুহূর্তে হাতে গোনা কয়েকটি রাজ্যই ভোগাচ্ছে কেন্দ্রকে। তালিকার শীর্ষে অবশ্যই মহারাষ্ট্র। আক্রান্ত ও মৃত, উভয় তালিকায় প্রথম স্থানে এই রাজ্য। মোট আক্রান্ত ৫৪,৭৫৮, মারা গিয়েছেন ১৭৯২ জন। ইতিমধ্যেই নিজেদের দায় ঝাড়তে উদ্যোগী হয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। মৃতের সংখ্যায় দ্বিতীয় স্থানে গুজরাত। মারা গিয়েছেন ৯১৫, ১৪৮২১ কেসের মধ্যে। মৃত্যুহার জাতীয় গড়ের চেয়ে অনেকটাই বেশি। ইতিমধ্যেই গুজরাতের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তারা পর্যাপ্ত টেস্ট করছে না। সমালোচনা করেছে হাইকোর্টও।
আরেক রাজ্য, যার বিরুদ্ধে একসময় কম টেস্টের অভিযোগ উঠেছিল, সেটা হল পশ্চিমবঙ্গ। কিন্তু গত এক মাসে পরিস্থিতি অনেকটাি বদলেছে। দিনে প্রায় আট হাজার টেস্ট হচ্ছে। জাতীয় গড়ের চেয়ে যদিও এখনও পিছিয়ে রাজ্য। চিন্তার বিষয় হচ্ছে, বেশ কিছু রাজ্য যেখানে তেমন কোনও করোনার প্রভাব সেখানে ধীরে ধীরে পড়ছে করোনার থাবা। পরিযায়ীদের ঘরে ফেরা তার একটা বড় ফ্যাক্টর বলেই মনে করা হচ্ছে।
কিন্তু আগামী দিনে কড়াকড়ি হবে আরও শিথিল হবে বলে মনে করা হচ্ছে। আগামী সাত-আট দিনে দুই লক্ষ আক্রান্তের সংখ্যা পেরিয়ে যাবে ভারত। ততদিনে জানা যাবে, লকডাউন আর বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিল কিনা কেন্দ্র।
করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দেড় লক্ষ ছাড়াল। কেন্দ্রীয় সরকারের হিসাব অনুযায়ী, দেশে এই মুহূর্তে করোনা আক্রান্ত ১৫১৭৬৭। এদের মধ্যে মৃত ৪৩৩৭, সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬৪, ৪২৬।
দেশে করোনা আক্রান্তদের মৃত্যু হার এই মুহূর্তে ২.৮৫ শতাংশ, যা কিছুটা হলেও স্বস্তিতে রেখেছে কেন্দ্রকে। এই সঙ্গে দেশে করোনা আক্রান্তদের রিকভারি রেট ৪২.৫ শতাংশ, যেটা বারবার তুলে ধরছে মোদী সরকার। বহু মানুষই প্রশ্ন করছেন, যখন নয়া রোগীর সংখ্যা হুহু করে বাড়ছে, তাহলে লকডাউন শিথিল করা হচ্ছে কেন। সেখানেই মৃত্যুহার ও রিকভারি রেটের কথা ফলাও করে বলা হচ্ছে।
মঙ্গলবারে দেশে মোট নয়া কেসের সংখ্যা ৬৩৮৭, মৃত ১৭০। এই মুহূর্তে হাতে গোনা কয়েকটি রাজ্যই ভোগাচ্ছে কেন্দ্রকে। তালিকার শীর্ষে অবশ্যই মহারাষ্ট্র। আক্রান্ত ও মৃত, উভয় তালিকায় প্রথম স্থানে এই রাজ্য। মোট আক্রান্ত ৫৪,৭৫৮, মারা গিয়েছেন ১৭৯২ জন। ইতিমধ্যেই নিজেদের দায় ঝাড়তে উদ্যোগী হয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। মৃতের সংখ্যায় দ্বিতীয় স্থানে গুজরাত। মারা গিয়েছেন ৯১৫, ১৪৮২১ কেসের মধ্যে। মৃত্যুহার জাতীয় গড়ের চেয়ে অনেকটাই বেশি। ইতিমধ্যেই গুজরাতের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তারা পর্যাপ্ত টেস্ট করছে না। সমালোচনা করেছে হাইকোর্টও।
আরেক রাজ্য, যার বিরুদ্ধে একসময় কম টেস্টের অভিযোগ উঠেছিল, সেটা হল পশ্চিমবঙ্গ। কিন্তু গত এক মাসে পরিস্থিতি অনেকটাি বদলেছে। দিনে প্রায় আট হাজার টেস্ট হচ্ছে। জাতীয় গড়ের চেয়ে যদিও এখনও পিছিয়ে রাজ্য। চিন্তার বিষয় হচ্ছে, বেশ কিছু রাজ্য যেখানে তেমন কোনও করোনার প্রভাব সেখানে ধীরে ধীরে পড়ছে করোনার থাবা। পরিযায়ীদের ঘরে ফেরা তার একটা বড় ফ্যাক্টর বলেই মনে করা হচ্ছে।
কিন্তু আগামী দিনে কড়াকড়ি হবে আরও শিথিল হবে বলে মনে করা হচ্ছে। আগামী সাত-আট দিনে দুই লক্ষ আক্রান্তের সংখ্যা পেরিয়ে যাবে ভারত। ততদিনে জানা যাবে, লকডাউন আর বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিল কিনা কেন্দ্র।