করোনিলকে এবার শংসাপত্র দিল কেন্দ্রীয় আয়ূষ মন্ত্রক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ম মেনেই এই শাংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। এমনই দাবি করেছে পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ। রামদেবের সংস্থা দাবি করেছে, তাদের তৈরি ওষুধ করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে পারে বলে প্রমাণিত।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন ও পরিবহনমন্ত্রী নীতিন গড়কডি করোনিলের গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন। ২০২০ সালের জুন মাসেই করোনিল ও শ্বাসরি নামের দুই করোনার ওষুধ বাজারে এনেছিল পতঞ্জলি। তাদের দাবি ছিল, এই ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালও করা হয়েছে করোনা রোগীদের উপরে। আর তা একশো শতাংশ সফল। কিন্তু তখন আয়ূষ মন্ত্রক জানিয়েছিল, ওষুধগুলি সম্পর্কে তাদের কিছুই জানানো হয়নি। তাই এর কোনও বিজ্ঞাপন করতে পারবে না রামদেবের সংস্থা। যা নিয়ে তৈরি হয়েছিল বিতর্কও।
রামদেব বলেন, ‘করোনিল মানবজীবনকে সাহায্য করবে। প্রাকৃতিক গুণে সমৃদ্ধ এই চিকিৎসা মানুষের সাধ্যের মধ্যেও। করোনিলের মাধ্যমে বহু মানুষের জীবনদান করার কাজ যখন শুরু করেছিলাম তখন অনেকেই প্রশ্ন তুলেছিলেন। তবে সেই সন্দেহের মেঘ এখন কেটে গিয়েছে।’ এখন অবশ্য আয়ূষ মন্ত্রক এই করোনিল ট্যাবলেটকে কোভিড–১৯ প্রতিরোধে সাহায্যকারী বলে জানিয়েছে।