করোনা আবহে জি৭ সম্মেলনে যোগ দিতে লন্ডনে রয়েছে ভারতীয় প্রতিনিধি দল। সে দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেই দলের দুই সদস্য করোনা সংক্রমিত বলে জানা গিয়েছে। যার জেরে জি৭ সম্মেলনে দেখা দিল করোনা আতঙ্ক।
উল্লেখ্য করোনা পরিস্থিতিতে ফের একবার মুখোমুখি কূটনৈতিক আলাপচারিতা শুরু করা এবং চিন-রাশিয়ার বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ ফ্রন্ট গড়ে তোলার লক্ষ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ এই জি৭ সম্মেলনটি। তবে এরই মাঝে করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে বিশ্বের সর্বকালীন রেকর্ড ভেঙেছে ভারতে।
এদিকে জি৭ সম্মেলনে করোনা থাবা প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর টুইট করে লেখেন, 'সম্ভাব্য কোভিড পজিটিভ কেস সম্পর্কে গতকালই সবাইকে অবগত করে দিয়েছিলাম।' জয়শঙ্কর আরও লেখেন, অতিরিক্ত সাবধানতা হিসাবে এবং অন্যদের কথা ভেবে আমি ভার্চুয়াল মোডে আমার কাজ পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আজকের জি৭ সভার ক্ষেত্রেও তা হবে।
ভারতীয় প্রতিনিধি দলের দুই ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হওয়ার পরই, গোটা ভারতীয় ডেলিগেশন সেল্ফ আইসোলেশনে চলে যায়। ব্রিটিশ নিয়ম অনুযায়ী, করোনা আক্রান্তদের ১০ দিন সেল্ফ আইসোলেশনে থাকবে হয়। এই আবহে জি৭-এর মূল সভাস্থল ল্যাঙ্কেস্টার হাউজে এখনও পর্যন্ত কোনও ভারতীয় প্রতিনিধি যাননি। যদিও ব্রিটিশ গৃহমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেলের সঙ্গে মঙ্গলবার দেখা করেছিলেন জয়শঙ্কর। তবে করোনা বিধি মেনে সেই বৈঠক হওয়ায় প্রীতিকে সেল্ফ আইসোলেট করতে হচ্ছে না।
এদিকে এই বিষয়ে এক শীর্ষ স্থানী ব্রিটিশ কূটনীতিবিদ বলেন, 'এটা খুবই দুঃখের যে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর স্বশরীরে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারবেন না। অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির জন্যই আমরা কঠোর কোভিড প্রোটোকল মেনে চলছি এবং দৈনিক টেস্টের উপর জোর দিচ্ছি।'
ভারতীয় প্রতিনিধি দলের দুই ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হওয়ার পরই, গোটা ভারতীয় ডেলিগেশন সেল্ফ আইসোলেশনে চলে যায়। ব্রিটিশ নিয়ম অনুযায়ী, করোনা আক্রান্তদের ১০ দিন সেল্ফ আইসোলেশনে থাকবে হয়। এই আবহে জি৭-এর মূল সভাস্থল ল্যাঙ্কেস্টার হাউজে এখনও পর্যন্ত কোনও ভারতীয় প্রতিনিধি যাননি। যদিও ব্রিটিশ গৃহমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেলের সঙ্গে মঙ্গলবার দেখা করেছিলেন জয়শঙ্কর। তবে করোনা বিধি মেনে সেই বৈঠক হওয়ায় প্রীতিকে সেল্ফ আইসোলেট করতে হচ্ছে না।
এদিকে এই বিষয়ে এক শীর্ষ স্থানী ব্রিটিশ কূটনীতিবিদ বলেন, 'এটা খুবই দুঃখের যে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর স্বশরীরে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারবেন না। অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির জন্যই আমরা কঠোর কোভিড প্রোটোকল মেনে চলছি এবং দৈনিক টেস্টের উপর জোর দিচ্ছি।'
|#+|