রাজ্যগুলির কাছে এখনও পর্যন্ত মোট কত ডোজ করোনা টিকা পাঠানো হয়েছে? রবিবার সেই তথ্যই যাচাই করা হল। আর তারপরেই পরিসংখ্যান প্রকাশ করল হিন্দুস্তান টাইমস।
এখনও পর্যন্ত মোট ১৪.৪ কোটি ডোজ করোনা টিকা রাজ্যগুলিকে পাঠিয়েছে কেন্দ্র। এর মধ্যে ১২.৭ কোটি ডোজ কোভিশিল্ড(Covishield)। অর্থাত্ সিংহভাগই সিরাম ইনস্টিটিউটের প্রস্তুত করা ভ্যাকসিন। বাকি ১.৭ কোটি ডোজ কোভ্যাক্সিন(Covaxin) পাঠানো হয়েছে। রবিবার পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী এমনই পরিসংখ্যান উঠে আসছে।
বর্তমানে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যগুলির হাতে রয়েছে মোট ১.৩ কোটি ডোজ করোনা টিকা। এর মধ্যে ৭৮ লক্ষ ডোজ কোভিশিল্ড। বাকি ৫৭ লক্ষ ডোজ কোভ্যাক্সিন।
শুধু তাই নয়। খুব শীঘ্রই আরও ১ কোটি ডোজ রাজ্যগুলির কাছে পৌঁছে যাবে বলে জানা গিয়েছে। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তা সম্পন্ন হবে।
গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন রাজ্যই পর্যাপ্ত টিকা পাঠানো হচ্ছে না বলে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছে। কিন্তু রাজ্যগুলির এই দাবি নস্যাত্ করেছে কেন্দ্র সরকার।
রাজ্যগুলির কাছে এখনও পর্যন্ত মোট কত ডোজ করোনা টিকা পাঠানো হয়েছে? রবিবার সেই তথ্যই যাচাই করা হল। আর তারপরেই পরিসংখ্যান প্রকাশ করল হিন্দুস্তান টাইমস।
এখনও পর্যন্ত মোট ১৪.৪ কোটি ডোজ করোনা টিকা রাজ্যগুলিকে পাঠিয়েছে কেন্দ্র। এর মধ্যে ১২.৭ কোটি ডোজ কোভিশিল্ড(Covishield)। অর্থাত্ সিংহভাগই সিরাম ইনস্টিটিউটের প্রস্তুত করা ভ্যাকসিন। বাকি ১.৭ কোটি ডোজ কোভ্যাক্সিন(Covaxin) পাঠানো হয়েছে। রবিবার পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী এমনই পরিসংখ্যান উঠে আসছে।
বর্তমানে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যগুলির হাতে রয়েছে মোট ১.৩ কোটি ডোজ করোনা টিকা। এর মধ্যে ৭৮ লক্ষ ডোজ কোভিশিল্ড। বাকি ৫৭ লক্ষ ডোজ কোভ্যাক্সিন।
শুধু তাই নয়। খুব শীঘ্রই আরও ১ কোটি ডোজ রাজ্যগুলির কাছে পৌঁছে যাবে বলে জানা গিয়েছে। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তা সম্পন্ন হবে।
গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন রাজ্যই পর্যাপ্ত টিকা পাঠানো হচ্ছে না বলে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছে। কিন্তু রাজ্যগুলির এই দাবি নস্যাত্ করেছে কেন্দ্র সরকার।
|#+|
এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল এক কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিকের কথায়, 'টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি যথাসম্ভব দ্রুত উত্পাদন করছে। জুন মাস নাগাদ আরও বেশি উত্পাদন হবে।' তাই উত্পাদনের দিক থেকে ঘাটতির অবকাশ নেই বলে জানালেন তিনি।
বর্তমানে কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন- এই দুটি দিয়েই চলছে টিকাকরণ। তবে, গত সপ্তাহেই প্রথম একটি রুশ আমদানিকৃত টিকা- Sputnik V-কে ছাড়পত্র দিয়েছে ওষুধের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ। আগামী জুলাই মাস নাগাদ Sputnik V-এর প্রয়োগও শুরু হয়ে যাবে।
বর্তমানে চলছে ৪৫ উর্ধ্বদের টিকাকরণ। এর পাশাপাশি কোমর্বিডিটি-সহ ৪৫ উর্ধ্ব ও ষাটোর্ধ্বদেরও টিকাকরণ চলছে। ফলে টিকার চাহিদা আগের তুলনায় আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। তাছাড়া করোনা পরিস্থিতিতে আরও বেশি মানুষ টিকা নিতে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই চাহিদা বেড়েছে বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে দেশে যাতে জোগানে সমস্যা নায় হয়, সে দিকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর তা করতে গিয়ে বিদেশে রফতানির পরিমাণও হঠাত্ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গত জানুয়ারির শেষ থেকে মার্চ মাসের মধ্যে বিদেশে প্রায় ৬.৪ কোটি ডোজ রফতানি করেছে ভারত। কিন্তু এপ্রিলে হঠাত্ই কমে গিয়েছে সেই সংখ্যা। চলতি মাসে এখনও পর্যন্ত ১২ লক্ষ ডোজ রফতানি হয়েছে বিভিন্ন দেশে। আগে দেশের চাহিদা মেটানোই লক্ষ্য।।