বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যাদের নেতাই খুন, মানি লন্ডারিং ও অবৈধ সম্পদের মামলার আসামী তাদের মুখে আওয়ামী লীগের সমালোচনা মানায় না। শুক্রবার ৩টার দিকে বেলুন ও কবুতর উড়িয়ে এ সমাবেশের উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামশ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কানাডার কোর্ট পদ্মা সেতুতে দুনীতি খুঁজে পায়নি। তবে কানাডার কোর্ট রায় দিয়েছে বিএনপি সন্ত্রাসী সংগঠন। যুবলীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, নিজের গ্রামে যান, নিজের জমি চাষ করতে হবে। উৎপাদন হয় সে চেষ্টা করতে হবে প্রত্যেকটি যুবলীগ নেতকর্মীকে। সেই সঙ্গে সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়তে কাজ করতে হবে।
এসময় বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ রুখতে পারবে না বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের আয়োজন উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা যুবলীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী মিছিল-স্লোগানে মুখরিত করে রাখেন উদ্যানের চারপাশ। এছাড়া কাকরাইল, নিউ মার্কেট, মিন্টো রোড, বেইলি রোড, শাহবাগ, বাংলা একাডেমির সামনেও নেতাকর্মীদের সরব উপস্থিতি ছিল। বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অসংখ্য গাড়ি পার্কিং করায় নয়া পল্টন, কাকরাইলসহ বেশ কয়েকটি স্থানে দেখা দিয়েছে তীব্র যানজট।
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: প্রতিবেদনটি চ্যানেল আই থেকে নেওয়া হয়েছে। সেই প্রতিবেদনই তুলে ধরা হয়েছে। হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার কোনও প্রতিনিধি এই প্রতিবেদন লেখেননি।)