মায়ানমারের সোয়েট্টের কাছে রবিবার আছড়ে পড়ে মোখা। সেই সময় ঝড়ের গতিবেগ ১৯৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা ছিল। নিচু এলাকায় বসবাসকারীদের উপর সেই ঝড় ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। সোয়েট্টেতেই ১৭ জনের মৃত্য়ুর খবর এসেছে। বেশ কয়েকজন স্থানীয় বলছেন, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ, এখনও ১০০ জন মতো নিখোঁজ রয়েছেন।
1/4রবিবার দুপুরে ল্যান্ডফল হয়েছে সাইক্লোন মোখার। তারপর থেকে কার্যত লন্ডভন্ড মায়ানমার। মোখার তাণ্ডবে প্রাণ হারিয়েছেন অনেকে। শক্তি হারানোর আগে, কার্যত মায়ানমারে একাধিক জায়গায় বিপুল ক্ষয়ক্ষতি চালিয়েছে মোখা। বেশ কিছু আবহবিদের মতে, ১৯৮২ সালের পর থেকে এটিই ভারত মহাসাগরের উত্তারংশে তৈরি হওয়া সবচেয়ে শক্তিশালী গ্রীষ্মকালীন সাইক্লোন। এর প্রভাবে মায়ানমারের রাখাইনেতে মৃত্যু হয়েছে ৪১ জনের। (Photo by Sai Aung MAIN / AFP) (AFP)
2/4মায়ানমারের সিতওয়ের কাছে রবিবার আছড়ে পড়ে মোখা। সেই সময় ঝড়ের গতিবেগ ১৯৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা ছিল। নিচু এলাকায় বসবাসকারীদের উপর সেই ঝড় ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। সোয়েট্টেতেই ১৭ জনের মৃত্য়ুর খবর এসেছে। বেশ কয়েকজন স্থানীয় বলছেন, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ, এখনও ১০০ জন মতো নিখোঁজ রয়েছেন। (Photo by Sai Aung MAIN / AFP) (AFP)
3/4এদিকে মায়ানমারে ঠিক কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে মোখার ফলে, তা কেউ সঠিকভাবে বলতে চাইছেন না। স্থানীয় স্তরের নেতাদের সকলেরই ভয় রয়েছএ সেদেশের জুন্টা প্রশাসনের থেকে। এদিকে, জুন্টা জানিয়েছে সোমবার মায়ানমারে এই ঝড়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে তাঁরা কোথায় মারা গিয়েছেন, তা নিয়ে রয়েছে জল্পনা। সেই তথ্য সঠিকভাবে বলেনি জুন্টা। (Photo by Sai Aung MAIN / AFP) (AFP)
4/4উল্লেখ্য, মোখার সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ২৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। ঝড়ের তাণ্ডবে আহত মোট ৭০০ বলে খবর। এদিকে, মায়ানমারের রাখাইনেতে প্রায় ২০ হাজারের বেশি মানুষকে স্থানীয় মঠ, মন্দির, স্কুলবাড়িতে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, মায়ানমারের জুন্টার সামরিক সরকার বিভিন্ন জায়গায় পাঠাচ্ছে ত্রাণ। (Photo by Sai Aung MAIN / AFP) (AFP)