বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Dalit Student Death: সচিনের ‘বিদ্রোহী সুরে’ কাটল তাল, 'বর্ণ বিদ্বেষ প্রমাণ নেই' দলিত শিশুর মৃত্যু নিয়ে দাবি পুলিশের

Dalit Student Death: সচিনের ‘বিদ্রোহী সুরে’ কাটল তাল, 'বর্ণ বিদ্বেষ প্রমাণ নেই' দলিত শিশুর মৃত্যু নিয়ে দাবি পুলিশের

দলিত পড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে পুলিশের দাবি ঘিরে বিতর্ক

দলিত পড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে পুলিশের দাবি ঘিরে বিতর্ক। পুলিশের তরফে এবার দাবি করা হল, ‘এই ঘটনায় কোনও বর্ণ বিদ্বেষের প্রমাণ নেই।’ যদিও মৃত পড়ুয়ার পরিবার পুলিশের এই দাবি মানতে নারাজ।

রাজস্থানের জালোর জেলার একটি বেসরকারি স্কুলের দলিত পড়ুয়ার মৃত্যু ঘিরে উত্তপ্ত রাজস্থানের রাজনীতি। একদিকে যেখানে কংগ্রেস নেতা তথা রাজ্যের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী সচিন পাইলট দাবি করেন, ‘এই ধরনের বিদ্বেষমূলক ঘটনা ঘটা উচিত নয়।’ সেই সময়ই পুলিশের তরফে এবার দাবি করা হল, ‘এই ঘটনায় কোনও বর্ণ বিদ্বেষের প্রমাণ নেই।’ যদিও মৃত পড়ুয়ার পরিবার পুলিশের এই দাবি মানতে নারাজ। এর আগে গতকালই মৃত পড়ুয়ার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছিলেন সচিন পাইলট। (আরও পড়ুন: ‘আধার ছাড়া হবে না...’, আরও কঠোর নিয়ম, বড় ঘোষণা UIDAI-এর! জারি হল সার্কুলার)

ঘটনা প্রসঙ্গে জালোরের পুলিশ সুপার হর্ষ বর্ধন আগরওয়ালা বলেন, ‘আমরা ছাত্র ও শিক্ষকদের সাথে কথা বলেছি। তারা মেঘওয়াল সম্প্রদায়ের (একটি তফসিলি জাতি), কিন্তু এখনও পর্যন্ত অভিযোগটি সঠিক বলে মনে হচ্ছে না। এফএসএল (ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি) রিপোর্টের অপেক্ষায় আছি আমরা। তদন্তের পর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে।’

আরও পড়ুন: যোগী রাজ্যে তেরঙ্গা মিছিলে গোডসের পোস্টার, চরম বিতর্কে হিন্দু মহাসভা

এর আগে গতকাল সচিন পাইলট বলেন, ‘স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও আমাদের সমাজে এই ধরনের বৈষম্য চলছে - এটি আমাদের সকলের জন্য আত্মদর্শনের বিষয়। এফআইআর-এ লেখা ছিল যে তিনি একটি পাত্র থেকে জল পান করেছিলেন তাই তাকে মারা হয়েছিল। এই আবহে তার মৃত্যু বেশ কয়েকটি প্রশ্ন উত্থাপন করে। এ ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স থাকা উচিত। আমাদের সকলের মানসিকতাকে বদলাতে হবে এবং এর জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। বোঝাতে হবে যে দলিত এবং দুর্বল শ্রেণির বিরুদ্ধে অপরাধের সাথে জড়িত কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না। আইনের ভয় থাকা উচিত নয়তো এরম ঘটনা ঘটতেই থাকবে।’

আরও পড়ুন: নাবালিকাকে গণধর্ষণ, সর্বনিম্ন শাস্তি কি যাবজ্জীবন? কেন্দ্রের জবাব চাইল SC

অভিযোগ, শিক্ষকের জলের কলসি ছোঁয়ায় বাচ্চাটিকে থাপ্পড় মারা হয়৷ এতে ইন্দ্র কুমারের ডানকান এবং চোখে মারাত্মক আঘাত লাগে৷ সেই ব্যথা নিয়ে আহত বাচ্চাটি তার বাবার দোকানে এসে সব জানায়। ইন্দ্র কুমারের ব্যথা আরও বাড়তে থাকে৷ পরে একের পর এক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। তবে গত শনিবার চিকিৎসা চলাকালীন মারা যায় ইন্দ্র। এই ঘটনার পর রাজ্যের শিক্ষা দফতর তদন্ত শুরু করে। ঘটনা ঘিরে রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়। মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে মৃত ছাত্রের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশের নয়া দাবি ঘিরে

বন্ধ করুন