২০১৬ সালে তাঁর নিরাপত্তাজনিত কারণে সরকারি বাসস্থানে থাকার ব্যবস্থা করা হয় সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর জন্য়। দিল্লি হাইকোর্ট তার সদ্য দেওয়া নির্দেশে সেই বাড়ি এবার ছাড়তে বলে বিজেপি নেতা ও দুঁদে আইনজীবী সুব্রহ্মণ্যম স্বামীকে। এরজন্য ৬ সপ্তাহের সময় দিয়েছে কোর্ট। উল্লেখ্য, বিজেপির অন্দরে সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর ডানা ছাঁটার কাজ কার্যত শুরু হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। দলের বেশ কিছু সিদ্ধান্তে তা স্পষ্ট।
সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর বাসস্থান মামলায় সরকার জানিয়েছে, যাঁরা নিরাপত্তা কভারের মেয়াদ বাড়িয়েছে তাঁদের থাকার জায়গা দিতে বাধ্য নয় সরকার। এই মামলায় সরকারপক্ষের আইনজীবী বলছেন,সুব্রহ্মণ্যম স্বামী এমন কোনও তথ্য দেখাতে পারেননি যেখানে জেড ক্যাটেগোরি সিকিউরিটি কভারে থাকা কাউকে এমন বাসস্থানে নিরাপত্তাজনিত কারণে থাকতে হবে। আদালত জানিয়েছে, সরকারি বাসস্থান ছেড়ে সুব্রহ্মণ্যম স্বামী যেখানে থাকতে চলেছেন, সেখানে যেন নিরাপত্তা আঁটোসাটো থাকে। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সরকারের তরফে দেওয়া বাসভবনে নিরাপত্তাজনিত কারণে থাকতেন সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। তিনি সদ্য সেই বাড়ির রি অ্যালটমেন্ট চেয়েছেন। তারপরই তা নাকচ করে সরকার। এরপর কোর্টে যায় মামলা। তাতেই দিল্লি হাইকোর্ট এই রায় দিয়েVideo: বালকের হাতের তালু কামড়ে ধরে এগোলো মত্ত কুকুর! ভয়াবহ কাণ্ড স
মামলার শুনানিকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে উপস্থিত আইনজীবী অ্যাডিশনাল সলিসিটার জেনারেল সঞ্জয় জৈন জানিয়েছেন, নিজামুদ্দিন ইস্টে সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর যে বাড়ি রয়েছে তাতে উপযুক্ত নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। স্বামীর ওই ব্যক্তিগত বাড়িতে এজেন্সি নিরাপত্তা আরও জোরদার করছে বলে জানানো হয়। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৪ এপ্রিল সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর রাজ্যসভার সাংসদ হিসাবে মেয়াদ শেষ হয়েছে। এরপর তাঁকে এবার সরকারি বাসভবন ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।িসিটিভি বন্দিছে।