বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > ভাঙা হয়েছিল সিসি ক্যামেরা, দিল্লির দাঙ্গা পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ছিল : আদালত

ভাঙা হয়েছিল সিসি ক্যামেরা, দিল্লির দাঙ্গা পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ছিল : আদালত

 গত বছর উত্তরপূর্ব দিল্লিতে দাঙ্গায় বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল গোটা এলাকা (ফাইল ছবি). (AFP) (HT_PRINT)

ভিডিও ফুটেজে যে প্রতিবাদকারীদের দেখা গিয়েছে তাতে বোঝা যাচ্ছে সরকার ফেলে দেওয়ার জন্য হিসাব করে পা ফেলা হয়েছিল। পর্যবেক্ষণ আদালতের

২০২০ সালে দাঙ্গায় কেঁপে উঠেছিল উত্তর পূর্ব দিল্লি। এবার তানিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ রায় দিল দিল্লি হাইকোর্ট। সোমবার দিল্লি হাইকোর্ট জানিয়েছে, ২০২০ সালে উত্তরপূর্ব দিল্লিতে যে দাঙ্গা হয়েছিল তা কিছুক্ষণের উত্তেজনা থেকে হয়নি। এটি একেবারে পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ছিল। ঘটনার প্রায় বছরখানেক পর জানিয়ে দিল দিল্লি হাইকোর্ট। রায় দেওয়ার সময় জাস্টিস সুব্রমনিয়ম প্রসাদ জানিয়েছেন, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লিতে যে দাঙ্গা হয়েছিল তা হঠাৎ করে হয়নি। ভিডিও ফুটেজে যে প্রতিবাদকারীদের দেখা গিয়েছে তাতে বোঝা যাচ্ছে সরকার ফেলে দেওয়ার জন্য হিসাব করে পা ফেলা হয়েছিল। শহরবাসীর স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকেও বিধ্বস্ত করে দেওয়ার পরিকল্পনাও ছিল। 

আদালতের পর্যবেক্ষণ, একেবারে হিসাব করে শহরের বিভিন্ন জায়গায় সিসি ক্যামেরাগুলিকে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। এতেই বোঝা যাচ্ছে গোটা বিষয়টি পূ্র্ব পরিকল্পিত ছিল। কম সংখ্যায় থাকা পুলিশ কর্মীর উপর সেদিন লাঠি, ডান্ডা, ব্যাট নিয়ে দাঙ্গাকারীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এদিকে অশান্তির ঘটনায় পুলিশ মহম্মদ আব্রাহাম নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল গত ২৫শে ফেব্রুয়ারি। তার জামিনের আবেদন প্রসঙ্গেই কোর্টের এই পর্যবেক্ষণ। দিল্লি পুলিশের হেড কনস্টেবল রতন লালের খুনের ঘটনাতেই এই এফআইআর হয়েছিল। এদিকে এই মামলার তদন্ত ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। পাঁচটি চার্জশিটও জমা পড়েছে। গত বছরের ৩০শে মার্চ ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তার জামিনের আবেদন নাকচ  হয়ে গিয়েছে। 

 

২০২০ সালে দাঙ্গায় কেঁপে উঠেছিল উত্তর পূর্ব দিল্লি। এবার তানিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ রায় দিল দিল্লি হাইকোর্ট। সোমবার দিল্লি হাইকোর্ট জানিয়েছে, ২০২০ সালে উত্তরপূর্ব দিল্লিতে যে দাঙ্গা হয়েছিল তা কিছুক্ষণের উত্তেজনা থেকে হয়নি। এটি একেবারে পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ছিল। ঘটনার প্রায় বছরখানেক পর জানিয়ে দিল দিল্লি হাইকোর্ট। রায় দেওয়ার সময় জাস্টিস সুব্রমনিয়ম প্রসাদ জানিয়েছেন, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লিতে যে দাঙ্গা হয়েছিল তা হঠাৎ করে হয়নি। ভিডিও ফুটেজে যে প্রতিবাদকারীদের দেখা গিয়েছে তাতে বোঝা যাচ্ছে সরকার ফেলে দেওয়ার জন্য হিসাব করে পা ফেলা হয়েছিল। শহরবাসীর স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকেও বিধ্বস্ত করে দেওয়ার পরিকল্পনাও ছিল। 

আদালতের পর্যবেক্ষণ, একেবারে হিসাব করে শহরের বিভিন্ন জায়গায় সিসি ক্যামেরাগুলিকে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। এতেই বোঝা যাচ্ছে গোটা বিষয়টি পূ্র্ব পরিকল্পিত ছিল। কম সংখ্যায় থাকা পুলিশ কর্মীর উপর সেদিন লাঠি, ডান্ডা, ব্যাট নিয়ে দাঙ্গাকারীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এদিকে অশান্তির ঘটনায় পুলিশ মহম্মদ আব্রাহাম নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল গত ২৫শে ফেব্রুয়ারি। তার জামিনের আবেদন প্রসঙ্গেই কোর্টের এই পর্যবেক্ষণ। দিল্লি পুলিশের হেড কনস্টেবল রতন লালের খুনের ঘটনাতেই এই এফআইআর হয়েছিল। এদিকে এই মামলার তদন্ত ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। পাঁচটি চার্জশিটও জমা পড়েছে। গত বছরের ৩০শে মার্চ ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তার জামিনের আবেদন নাকচ  হয়ে গিয়েছে। 

|#+|

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

বন্ধ করুন