এবার লক্ষ্য গোয়া। তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন বৃহস্পতিবার পা দিলেন গোয়াতে। তবে এব্যাপারে তৃণমূল সাংসদ কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তবে সূত্রের খবর, একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তিনি যোগাযোগ করতে পারেন। একজন নির্দল বিধায়কের সঙ্গেও তিনি দেখা করতে পারেন। এদিকে কোঙ্কনি লেখক এন শিবদাস জানিয়েছেন, আমি কলকাতায় প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁরা গোয়াতে ভালো মানুষদের চাইছেন। ২০২৪ এর নির্বাচনকে সামনে রেখে তারা পুরো শক্তি নিয়ে নামতে চাইছেন। গোয়ার বর্তমান ও প্রাক্তন একাধিক বিধায়কের সঙ্গেও তাঁরা যোগাযোগ করেছেন। প্রসঙ্গত এন শিবদাস পুরষ্কারপ্রাপ্ত লেখক।
এদিকে কংগ্রেসের একাংশের দাবি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফালেরিও তৃণমূলে যোগ দিয়ে গোয়া ইউনিট তৈরি করতে পারেন বলে জল্পনা ছড়িয়েছে। এক প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা অ্যাঞ্জেলো ফার্নান্ডেজ বলেন, ২০১৭ সালে গণনার রাতেই আমাদের হাতে ২১জন বিধায়ক ছিলেন। সরকার গড়ার জন্য চিঠি নিয়ে তৈরি ছিলাম আমরা। দিগ্বিজয় সিং সেই সময় রাজ্যপালকে ওই চিঠি দিতে দেননি। এরপর থেকেই লুইজিনহো কংগ্রেসকে নিয়ে খুশি নন।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে একঝাঁক কংগ্রেস নেতা তৃণমূলে যোগ দিতে পারেন বলে জল্পনা ছড়িয়েছে। এদিকে ২০১২ সালে প্রথমবার গোয়া অভিযানে গিয়েছিল তৃণমূল। সেবার নির্বাচনে একটি আসনে তারা প্রার্থীও দিয়েছিল। কিন্তু শূন্য হাতেই ফিরতে হয়েছিল তাঁদের। এবার ফের সেই গোয়াতে তরী ভেড়াচ্ছে তৃণমূল।