বিশ্ব বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম তলানিতে। তবুও মোটা টাকা দিতে হচ্ছে জ্বালানি কিনতে। মূলত তেলের দামের ওপর কেন্দ্র ও রাজ্য যে অতিরিক্ত কর বসায় নিজেদের রাজস্ব বৃদ্ধির জন্য, তার ফলেই আসল দামের থেকে অনেকটা বেশি খরচ করে কিনতে হয় আম আদমিকে।
আন্তর্জাতিক বাজারে ওপেকের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও করোনার জেরে চাহিদায় রেকর্ড পতনের ফলে এখন এক লিটার পেট্রল ও ডিজেলের আসল দাম কুড়ি টাকারও কম। পেট্রলের দাম দিল্লিতে এখন লিটারপিছু ৭১.২৬ টাকা, যার ৬৯.৩৩ শতাংশ হল কর। এর মধ্যে ৩২.৯৮ হল পেট্রলে কেন্দ্রীয় কর,দিল্লি সরকার পাচ্ছে ১৬.৪৪ টাকা।
ডিজেল দিল্লিতে বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ৬৯.৩৯ টাকায়। এর মধ্যে কেন্দ্রের ভাগ ৩১.৮৩ টাকা, রাজ্যের ১৬.২৬ টাকা। হালেই কেন্দ্র পেট্রলে ১০ টাকা ও ডিজেলে ১৩ টাকা করে এক্সাইস ডিইটি বাড়িয়েছে। তবে এই টাকা উসুল করা হবে তেল সংস্থাগুলি থেকে যারা অনেকটা মুনাফা লুটছিল বিশ্ব মার্কেটে কম দামের। অন্যদিকে দিল্লি সরকারও ভ্যাট বাড়িয়েছে।
তবে শুধু দিল্লি নয়, দেশের প্রায় পনেরোটি রাজ্য জ্বালানিতে কর বাড়িয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও যেখানে পয়লা এপ্রিল থেকে ভ্যাট বৃদ্ধি করা হয়। বাংলায় এখন এক লিটার পেট্রলের দাম হয়েছে ৭৩.৫৭ টাকা। এক লিটার ডিজেলের দাম ৬৫ টাকা ৮৭ পয়সা।
আপাতত দেশে পেট্রলের বেসিক দাম হল ১৭.৯৬ টাকা। ডিজেলের দাম ১৮.৪৯ টাকা প্রতি লিটার পিছু। এর ওপর কেন্দ্র ও রাজ্যের করের ফলেই অত বেশি টাকা দিতে হয় গ্রাহকদের। আন্তর্জাতিক দাম অনুযায়ী তেলের দাম কম-বৃদ্ধি করত তেল সংস্থাগুলি। কিন্তু ১৬ মার্চ থেকে সেই পন্থা বন্ধ করে তেল সংস্থারা। দাম অপরিবর্তিত রেখে কম দামের মুনাফা নিজেদের কাছে রেখে দেয় তারা। গত প্রায় দুই মাসে জ্বালানির দাম কমেছে ৩৫-৪০ শতাংশ। কিন্তু গ্রাহকরা তার কোনও লাভ পান নি।
পেট্রল, ডিজেলের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে বছরে ১.২ লক্ষ কোটি টাকা লাভ করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার, বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্ব বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম তলানিতে। তবুও মোটা টাকা দিতে হচ্ছে জ্বালানি কিনতে। মূলত তেলের দামের ওপর কেন্দ্র ও রাজ্য যে অতিরিক্ত কর বসায় নিজেদের রাজস্ব বৃদ্ধির জন্য, তার ফলেই আসল দামের থেকে অনেকটা বেশি খরচ করে কিনতে হয় আম আদমিকে।
আন্তর্জাতিক বাজারে ওপেকের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও করোনার জেরে চাহিদায় রেকর্ড পতনের ফলে এখন এক লিটার পেট্রল ও ডিজেলের আসল দাম কুড়ি টাকারও কম। পেট্রলের দাম দিল্লিতে এখন লিটারপিছু ৭১.২৬ টাকা, যার ৬৯.৩৩ শতাংশ হল কর। এর মধ্যে ৩২.৯৮ হল পেট্রলে কেন্দ্রীয় কর,দিল্লি সরকার পাচ্ছে ১৬.৪৪ টাকা।
ডিজেল দিল্লিতে বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ৬৯.৩৯ টাকায়। এর মধ্যে কেন্দ্রের ভাগ ৩১.৮৩ টাকা, রাজ্যের ১৬.২৬ টাকা। হালেই কেন্দ্র পেট্রলে ১০ টাকা ও ডিজেলে ১৩ টাকা করে এক্সাইস ডিইটি বাড়িয়েছে। তবে এই টাকা উসুল করা হবে তেল সংস্থাগুলি থেকে যারা অনেকটা মুনাফা লুটছিল বিশ্ব মার্কেটে কম দামের। অন্যদিকে দিল্লি সরকারও ভ্যাট বাড়িয়েছে।
তবে শুধু দিল্লি নয়, দেশের প্রায় পনেরোটি রাজ্য জ্বালানিতে কর বাড়িয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও যেখানে পয়লা এপ্রিল থেকে ভ্যাট বৃদ্ধি করা হয়। বাংলায় এখন এক লিটার পেট্রলের দাম হয়েছে ৭৩.৫৭ টাকা। এক লিটার ডিজেলের দাম ৬৫ টাকা ৮৭ পয়সা।
আপাতত দেশে পেট্রলের বেসিক দাম হল ১৭.৯৬ টাকা। ডিজেলের দাম ১৮.৪৯ টাকা প্রতি লিটার পিছু। এর ওপর কেন্দ্র ও রাজ্যের করের ফলেই অত বেশি টাকা দিতে হয় গ্রাহকদের। আন্তর্জাতিক দাম অনুযায়ী তেলের দাম কম-বৃদ্ধি করত তেল সংস্থাগুলি। কিন্তু ১৬ মার্চ থেকে সেই পন্থা বন্ধ করে তেল সংস্থারা। দাম অপরিবর্তিত রেখে কম দামের মুনাফা নিজেদের কাছে রেখে দেয় তারা। গত প্রায় দুই মাসে জ্বালানির দাম কমেছে ৩৫-৪০ শতাংশ। কিন্তু গ্রাহকরা তার কোনও লাভ পান নি।
পেট্রল, ডিজেলের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে বছরে ১.২ লক্ষ কোটি টাকা লাভ করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার, বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।