একেবারে রেলের ভিন্টেজ ইঞ্জিনকেই স্ক্র্যাপ বলে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ। রেলের এক ইঞ্জিনিয়ার সহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তবে যে দুটি ট্রাকে করে ওই সব সামগ্রী চালান করা হয়েছিল সেই ট্রাকদুটিকে বাজেয়াপ্ত করেছে আরপিএফ। তবে এনিয়ে জানাজানি হতেই অভিযুক্ত ইঞ্জিনিয়ার রাজীব রাজন গা ঢাকা দিয়েছে। এক আরপিএফ আধিকারিক জানিয়েছেন, মনে হচ্ছে ওই ইঞ্জিনিয়ার নেপালে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের দ্রুত গ্রেফতার করা হবে। আরপিএফ ইনসপেক্টর বিপি মণ্ডল বলেন, ট্রাকদুটিকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে চালক ও খালাসির খোঁজ মেলেনি।
এদিকে গত ১৪ই ডিসেম্বর পূর্ণিয়া কোর্ট স্টেশন চত্বর থেকে ওই রেল ইঞ্জিনকে দুটি ট্রাকে চাপিয়ে পাচার করে দেওয়া হয়। এনিয়ে কয়েকজন আপত্তি করলে ডিএমই সমস্তিপুরের একটি চিঠি দেখানো হয়েছিল।তবে এনিয়ে পুর্ণিয়া কোর্ট স্টেশন আউটপোস্টের পুলিশের সন্দেহ হয়। তারা বিষয়টি সমস্তিপুর রেল ডিভিশনে জানায়। পরে বোঝা যায় চিঠিটি জাল। এরপরই এনিয়ে ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায়।
গত ১৮ই ডিসেম্বর আরপিএফ রেলের ওই ইঞ্জিনিয়ার সহ সাতজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। অভিযুক্তদের খোঁজে ব্যাপক তল্লিশা চলছে। কোথায় ওই ইঞ্জিন বিক্রি করা হয়েছিল সেটাও খোঁজ নিচ্ছে আরপিএফ।
একেবারে রেলের ভিন্টেজ ইঞ্জিনকেই স্ক্র্যাপ বলে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ। রেলের এক ইঞ্জিনিয়ার সহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তবে যে দুটি ট্রাকে করে ওই সব সামগ্রী চালান করা হয়েছিল সেই ট্রাকদুটিকে বাজেয়াপ্ত করেছে আরপিএফ। তবে এনিয়ে জানাজানি হতেই অভিযুক্ত ইঞ্জিনিয়ার রাজীব রাজন গা ঢাকা দিয়েছে। এক আরপিএফ আধিকারিক জানিয়েছেন, মনে হচ্ছে ওই ইঞ্জিনিয়ার নেপালে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের দ্রুত গ্রেফতার করা হবে। আরপিএফ ইনসপেক্টর বিপি মণ্ডল বলেন, ট্রাকদুটিকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে চালক ও খালাসির খোঁজ মেলেনি।
এদিকে গত ১৪ই ডিসেম্বর পূর্ণিয়া কোর্ট স্টেশন চত্বর থেকে ওই রেল ইঞ্জিনকে দুটি ট্রাকে চাপিয়ে পাচার করে দেওয়া হয়। এনিয়ে কয়েকজন আপত্তি করলে ডিএমই সমস্তিপুরের একটি চিঠি দেখানো হয়েছিল।তবে এনিয়ে পুর্ণিয়া কোর্ট স্টেশন আউটপোস্টের পুলিশের সন্দেহ হয়। তারা বিষয়টি সমস্তিপুর রেল ডিভিশনে জানায়। পরে বোঝা যায় চিঠিটি জাল। এরপরই এনিয়ে ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায়।
গত ১৮ই ডিসেম্বর আরপিএফ রেলের ওই ইঞ্জিনিয়ার সহ সাতজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। অভিযুক্তদের খোঁজে ব্যাপক তল্লিশা চলছে। কোথায় ওই ইঞ্জিন বিক্রি করা হয়েছিল সেটাও খোঁজ নিচ্ছে আরপিএফ।
|#+|