বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > উপ মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিতে রাজি করাতে মোদী, শাহ, নড্ডাদের ফোন এসেছিল, দাবি ফড়ণবীসের

উপ মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিতে রাজি করাতে মোদী, শাহ, নড্ডাদের ফোন এসেছিল, দাবি ফড়ণবীসের

 মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীস। (ANI Photo) (ANI)

ফড়ণবীস বলেছিলেন তিনি শিন্ডে সরকারে মন্ত্রিসভায় থাকতে চান না। তবে দিল্লি থেকে প্রথম সারির নেতাদের ফোন আসার পর শেষমেশ তিনি উপমুখ্যমন্ত্রী পদে যোগ দিতে রাজি হন বলে জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের এই বিজেপি নেতা। নাগপুর বিমানবন্দরে নেমে একথা বলেন তিনি।

মারাঠা রাজনীতিতে তিনি এককালে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বিধানসভা ভোটের বৈতরণী সাফল্যের সঙ্গে পার করেও তাঁকে খোয়াতে হয়েছিল সেই পদ। তিনি বিজেপির তরুণ তুর্কী দেবেন্দ্র ফড়ণবীস। এরপর বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে শিবসেনা হাঁটে সরকারর গড়ার পথে। শিবসেনার উদ্ধব সরকারের পতনে এরপর ফের একবার মনে করা হচ্ছিল দেবেন্দ্রই মহারাষ্ট্রের তখতে বসবেন। তবে তা হয়নি!

দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ বর্তমানে একনাথ শিন্ডে সরকারের উপমুখ্যমন্ত্রী। আর তা নিয়ে মুখ খুলে দেবেন্দ্র ফড়ণবীস বলেন, বিজেপি কখনওই বাড়তি সাংবিধানিক কর্তৃত্বমূলক পদে বিশ্বাস করেনি। তবে একনাথ শিন্ডে সরকারে তিনি যে উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে রয়েছেন, তার নেপথ্যে বিজেপির হাইকমান্ডের বার্তাই একমাত্র কারণ বলে ইঙ্গিত উঠে আসে দেবেন্দ্রর বার্তায়। ফড়ণবীস বলেন, প্রথমে জেপি নাড্ডা তাঁকে ফোন করে কথা বলেন। পরবর্তীকালে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তারপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ফোন করেছিলেন ফড়ণবীসকে। এর আগে প্রেস কন্ফারেন্সে ফড়ণবীস বলেছিলেন তিনি শিন্ডে সরকারে মন্ত্রিসভায় থাকতে চান না। তবে দিল্লি থেকে প্রথম সারির নেতাদের ফোন আসার পর শেষমেশ তিনি উপমুখ্যমন্ত্রী পদে যোগ দিতে রাজি হন বলে জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের এই বিজেপি নেতা। নাগপুর বিমানবন্দরে নেমে একথা বলেন তিনি। উদয়পুরে কানহাইয়ালালকে হত্যার আগে রিয়াজ নিজে এই ধারালো অস্ত্র বানিয়েছিল! এরপর?

ফড়ণবীস বলেন, 'তাঁরা আমাকে বাড়ি যেতে বললেও আমি চলে যাব।' একইসঙ্গে তিনি উদ্ধব সরকারকে নিশানা করে বলেন,' আমরা (বিজেপি) দুই তিন মাসের মধ্যে বুঝতে পেরেছিলাম যে নেতৃত্বের অভাবে শিবসেনা বিধায়কদের মধ্যে প্রচুর অস্থিরতা রয়েছে। তখন থেকেই আমরা পরিবর্তনের কথা ভাবি। তবে তার জন্য সময় লেগেছে। আমরা অপেক্ষা করেছিলাম।' তিনি জানান এই গোটা কর্মকাণ্ডে মারাঠা বিজেপি পাশে পেয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সমর্থন। এই গোটা পর্বে অনুমোদন এসেছিল বিজেপির প্রধান জেপি নাড্ডা, দলের হেভিওয়েট অমিত শাহ ও স্বয়ং নরেন্দ্র মোদীর তরফে।

পরবর্তী খবর

Latest News

শাহরুখ-প্রীতির আইকনিক ছবির মুকুটে নয়া পালক! ১০০ কোটির ক্লাবে প্রবেশ বীর জারার ‘অবাক লাগে কেন কিছু পুরুষ স্ত্রীকে ছোটখাটো পোশাক পরার অনুমতি দেন!…’ বলছেন সানা IND vs BAN: সবসময় তাদের মধ্যে ‘ইগো’ দেখা যায়: কেন এমন বললেন দীনেশ কার্তিক? পরপর দু’বার উপড়ে দিলেন উইকেট, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সুপারহিট বাংলার আকাশদীপ নিজে গিয়ে দেখেছি, শোচনীয় অবস্থা, ম্যান মেড বন্যা করল ডিভিসি, মোদীকে চিঠি মমতার জগন-আমলে তিরুপতি মন্দিরের প্রসাদে পশুর চর্বি? রিপোর্ট চাইল কেন্দ্র শত ব্যস্ততার মধ্যে চটপটা কিছু খেতে মন চাইছে? ঝটপট বানিয়ে ফেলুন ডিম কোর্মা ভোট পরবর্তী হিংসা মামলা রাজ্যের বাইরে সরাতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে ভর্ৎসিত CBI অভিজিৎ-সন্দীপের কেলেঙ্কারি যোগ আরও গভীরে, আরজি কর কাণ্ডে নয়া 'মোড়' শ্রাবন্তীর সঙ্গে ডিভোর্স মামলা ঝুলে! নতুন প্রেমে পড়লেন নায়িকার তৃতীয় স্বামী?

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.