করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে লকডাউন শুরু হতেই বিভিন্ন সংস্থায় শুরু হয়েছে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’। বাড়িতে বসেই ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে অফিসের কাজ সারছেন কর্মীরা। কাজ করার এই নতুন ধারাই মানিয়ে নিয়েছে প্রযুক্তি সংস্থাগুলি। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে কর্মীদের সমস্যা হচ্ছে তাঁদের বাড়িতে অফিসের কাজ করার মতো পরিকাঠামো নেই। অনেকেরই নেই ল্যাপটপ বা বসে কাজ করার মতো একটা টেবিল। সেই সব সমস্যা মেটাতে প্রত্যেক কর্মীকে ১,০০০ মার্কিন ডলার করে দিচ্ছে গুগল। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৭৫,০০০ টাকা।
বিশ্বজুড়ে এখনো উর্ধ্বমুখী করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ফলে পরিস্থিতি যে এখনই স্বাভাবিক হবে না তা বুঝতে পারছেন বিভিন্ন সংস্থার কর্তারা। তাই কর্মীদের ল্যাপটপ ও আসবাব কেনার পয়সা দিচ্ছে Google. সংস্থার সিইও সুন্দর পিচাই একথা জানিয়েছেন।
সংস্থার কর্মীদের পাঠানো ইমেইলে তিনি লিখেছেন, ‘এই ভাতা কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোমের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কিনতে সাহায্য করবে। এছাড়া এই কঠিন সময়ে এই ভাতা কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে সাহায্য করবে। কর্মীদের মনে হবে সংস্থা তাঁদের কথা ভাবে। হয়তো এই টাকায় সব প্রয়োজন মিটবে না। তবু কিছুটা তো হবে।’
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে লকডাউন শুরু হতেই বিভিন্ন সংস্থায় শুরু হয়েছে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’। বাড়িতে বসেই ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে অফিসের কাজ সারছেন কর্মীরা। কাজ করার এই নতুন ধারাই মানিয়ে নিয়েছে প্রযুক্তি সংস্থাগুলি। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে কর্মীদের সমস্যা হচ্ছে তাঁদের বাড়িতে অফিসের কাজ করার মতো পরিকাঠামো নেই। অনেকেরই নেই ল্যাপটপ বা বসে কাজ করার মতো একটা টেবিল। সেই সব সমস্যা মেটাতে প্রত্যেক কর্মীকে ১,০০০ মার্কিন ডলার করে দিচ্ছে গুগল। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৭৫,০০০ টাকা।
বিশ্বজুড়ে এখনো উর্ধ্বমুখী করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ফলে পরিস্থিতি যে এখনই স্বাভাবিক হবে না তা বুঝতে পারছেন বিভিন্ন সংস্থার কর্তারা। তাই কর্মীদের ল্যাপটপ ও আসবাব কেনার পয়সা দিচ্ছে Google. সংস্থার সিইও সুন্দর পিচাই একথা জানিয়েছেন।
সংস্থার কর্মীদের পাঠানো ইমেইলে তিনি লিখেছেন, ‘এই ভাতা কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোমের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কিনতে সাহায্য করবে। এছাড়া এই কঠিন সময়ে এই ভাতা কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে সাহায্য করবে। কর্মীদের মনে হবে সংস্থা তাঁদের কথা ভাবে। হয়তো এই টাকায় সব প্রয়োজন মিটবে না। তবু কিছুটা তো হবে।’