বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Himachal assembly: বহিষ্কৃত MLA-রা পাবেন না পেনশন, হিমাচল বিধানসভায় বিল পাশ, দলবদল রুখতে পদক্ষেপ

Himachal assembly: বহিষ্কৃত MLA-রা পাবেন না পেনশন, হিমাচল বিধানসভায় বিল পাশ, দলবদল রুখতে পদক্ষেপ

বহিষ্কৃত MLA-রা পাবেন না পেনশন, হিমাচল বিধানসভায় বিল পাশ, দলবদল রুখতে পদক্ষেপ (ANI Pic Service)

হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা (সদস্যদের ভাতা এবং পেনশন) সংশোধনী বিল ২০২৪ বিধানসভায় আলোচনার পর ধ্বনি ভোটে পাশ করা হয়েছে। বিল অনুযায়ী, কোনও বিধায়ক এই আইনের অধীনে পেনশন পাওয়ার অধিকারী হবেন না, যদি তিনি সংবিধানের দশম তফসিলের অধীনে অযোগ্য হয়ে থাকেন।

লোকসভা ভোটের আগে এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে হিমাচল প্রদেশে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন ৬ বিধায়ক। তারফলে চরম সংকটের মধ্যে পড়তে হয়েছিল হিমাচলের কংগ্রেস সরকারকে। ইতিমধ্যেই সেই সমস্ত দল বদলু বিধায়কদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেছে কংগ্রেস। আর এবার আরও কঠোর পদক্ষেপ করল হিমাচল প্রদেশ সরকার। রাজ্যে এবার থেকে বহিষ্কৃত বিধায়করা আর পেনশন পাবেন না। এই মর্মে বুধবার রাজ্য বিধানসভায় একটি বিল পাশ হয়েছে। তাতে বহিষ্কৃত বিধায়কদের পেনশনের সুবিধা কড়া পদক্ষেপ করা হয়েছে। দল বদল রুখতেই এমন কড়া পদক্ষেপ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

আরও পড়ুন: BJP-তে যোগ দেওয়া MLA-দের জেলে পুরব, সরকার পড়ার আশঙ্কা উড়িয়ে হুঙ্কার সুখুর

হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা (সদস্যদের ভাতা এবং পেনশন) সংশোধনী বিল ২০২৪ বিধানসভায় আলোচনার পর ধ্বনি ভোটে পাশ করা হয়েছে। বিল অনুযায়ী, কোনও বিধায়ক এই আইনের অধীনে পেনশন পাওয়ার অধিকারী হবেন না, যদি তিনি সংবিধানের দশম তফসিলের অধীনে অযোগ্য হয়ে থাকেন। হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু এএনআইকে জানিয়েছেন, ‘বিলটি পাশ করার লক্ষ্য হল যাতে কেউ দুর্নীতির মাধ্যমে রাজনৈতিক সুবিধা পেতে না পারে। গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য এই বিলটি আনা অপরিহার্য ছিল। আমাদের বিধানসভায় ধ্বনি ভোটের মাধ্যমে এই বিল পাশ হয়েছে।’

প্রস্তাবিত সংশোধনীর উদ্দেশ্য ও কারণের কথা উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের আইনে সদস্যদের দলত্যাগকে নিরুৎসাহিত করতে, দুর্নীতি থেকে বিরত রাখতে, জনগণের জন্য কাজ করতে এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষা করার জন্য এই বিল আনা হয়েছে। 

উল্লেখ্য, এর আগে ২৯ ফেব্রুয়ারি বিধানসভার স্পিকার কুলদীপ সিং পাঠানিয়া দলত্যাগ বিরোধী আইনের অধীনে ৬ জন দলবদলু বিধায়ককে অযোগ্য ঘোষণা করেছিলেন। তাঁরা বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ফলে রাজ্যের কংগ্রেস সরকারকে সংকটের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। কারণ বিধানসভায় কংগ্রেসের বিধায়ক কমে গিয়ে ৩৪ জনে দাঁড়িয়েছিল। এঁদের মধ্যে ছিলেন- রাজিন্দর সিং রানা, সুধীর শর্মা, চৈতন্য শর্মা, ইন্দর দত্ত লখনপাল, দবিন্দর ভুট্টো এবং রবি ঠাকুর। তবে পরে বিধানসভা উপনির্বাচনে আবার কংগ্রেসের ক্ষমতা বাড়ে। বর্তমানে সেখানে কংগ্রেসের বিধায়ক সংখ্যা হল ৪০। সেই জায়গায় বিজেপির ২৮ জন।

পরবর্তী খবর

Latest News

পাকিস্তানে প্রাকৃতিক গ্যাস ও তেলের বিরাট ভাণ্ডারের সন্ধান, এবার বড়লোক হয়ে যাবে? মায়াঙ্কের পরে এবার শূন্যে উড়ে আবেশের ক্যাচ ধরলেন পন্ত, টেস্টে কামব্যাক পাকা! তিন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এফআইআর বউবাজার থানায়, সন্দীপ ঘনিষ্ঠরা বেকায়দায় দীপ্সিতা এবার ‘দিদিমণি’, স্কুল খুললেন ফুটপাতে, প্রতিবাদের কলকাতায় নতুন স্বপ্ন ‘মদ্যপ অবস্থায় শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ..’, টলি সুপারস্টারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দেবলীনা পিতৃপক্ষে তিথি অনুযায়ী করুন এই কাজ, পিতৃপুরুষের আশীর্বাদে পরিবারে আসবে সমৃদ্ধি নিম্নচাপের শক্তি বাড়বে! সোম থেকে ভাসবে বাংলা, ভারী বৃষ্টি, ৭০ কিমিতে ঝড় কোথায়? প্যারালিম্পিক্সের ইতিহাসে সর্বকালীন রেকর্ড ভারতের, দেখুন পদকজয়ীদের পুরো তালিকা আবাসনের মধ্যে ঘুরঘুর করছে আস্ত কুমির, ৯ ফুট লম্বা, অবশেষে পড়ল ধরা ‘আমি মরেই যাব…’, ভারত থেকেও বিতাড়িত হবেন তসলিমা? ঘুম উড়েছে বাংলাদেশি লেখিকার

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.